রাজনৈতিক দল নিবন্ধনে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) জারি করা গণবিজ্ঞপ্তির বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট আবেদন করা হয়েছে। রিট আবেদনটি করেছেন রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী হাসনাত কাইয়ুম। বিচারপতি মো. আকরাম হোসেন চৌধুরী ও বিচারপতি কেএম রাশেদুজ্জামান রাজার দ্বৈত হাইকোর্ট বেঞ্চে চলতি সপ্তাহে এ আবেদনটির শুনানি হতে পারে। রিট আবেদনে নির্বাচন কমিশন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সচিবকে বিবাদী করা হয়েছে।
সোমবার রিটকারী আইনজীবী হাসনাত কাইয়ুম বলেন, ‘কেন গণবিজ্ঞপ্তি বাতিল করা হবে না, এ মর্মে রুল জারির আর্জি জানানো হয়েছে। নিবন্ধন বিধিমালা সহজ করার সুপারিশ করেছে সংস্কার কমিশন। এর আগেই গণবিজ্ঞপ্তি দেয়া ঠিক হয়নি।’
হাসনাত কাইয়ুম বলেন, ‘রাজনৈতিক দল নিবন্ধন বিধিমালা ২০০৮ অনুযায়ী ইসি এ গণবিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। এটি করা হয় বিগত
সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে, যা সংশোধন করে আরও কঠোর করে বিগত আওয়ামী লীগ সরকার।’
তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচনসংক্রান্ত সংস্কার কমিশন এ বিধিমালা সংশোধন করে সহজ করার সুপারিশ করেছে। কিন্তু তার আগেই গণবিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে; এটা ঠিক হয়নি। এছাড়া গণবিজ্ঞপ্তিতে ২২ জেলা ও ১০০ উপজেলায় কমিটি থাকার কথা বলা হয়েছে। এ ধরনের শর্তের কারণে আদিবাসী জনগোষ্ঠীকে রাজনীতির বাইরে থাকতে হবে।’
নবম সংসদ নির্বাচনের আগে ২০০৮ সালে নিবন্ধন প্রথা চালু হয়। এ পর্যন্ত ৫৪টি দল ইসির নিবন্ধন পেলেও পরে শর্ত পূরণ না হওয়া, শর্ত প্রতিপালনে ব্যর্থতা এবং আদালতের নির্দেশে পাঁচটি দলের (জামায়াতে ইসলামী, ফ্রিডম পার্টি, ঐক্যবদ্ধ নাগরিক আন্দোলন, পিডিপি ও জাগপা) নিবন্ধন বাতিল করা হয়।
সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫
রাজনৈতিক দল নিবন্ধনে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) জারি করা গণবিজ্ঞপ্তির বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট আবেদন করা হয়েছে। রিট আবেদনটি করেছেন রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী হাসনাত কাইয়ুম। বিচারপতি মো. আকরাম হোসেন চৌধুরী ও বিচারপতি কেএম রাশেদুজ্জামান রাজার দ্বৈত হাইকোর্ট বেঞ্চে চলতি সপ্তাহে এ আবেদনটির শুনানি হতে পারে। রিট আবেদনে নির্বাচন কমিশন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সচিবকে বিবাদী করা হয়েছে।
সোমবার রিটকারী আইনজীবী হাসনাত কাইয়ুম বলেন, ‘কেন গণবিজ্ঞপ্তি বাতিল করা হবে না, এ মর্মে রুল জারির আর্জি জানানো হয়েছে। নিবন্ধন বিধিমালা সহজ করার সুপারিশ করেছে সংস্কার কমিশন। এর আগেই গণবিজ্ঞপ্তি দেয়া ঠিক হয়নি।’
হাসনাত কাইয়ুম বলেন, ‘রাজনৈতিক দল নিবন্ধন বিধিমালা ২০০৮ অনুযায়ী ইসি এ গণবিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। এটি করা হয় বিগত
সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে, যা সংশোধন করে আরও কঠোর করে বিগত আওয়ামী লীগ সরকার।’
তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচনসংক্রান্ত সংস্কার কমিশন এ বিধিমালা সংশোধন করে সহজ করার সুপারিশ করেছে। কিন্তু তার আগেই গণবিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে; এটা ঠিক হয়নি। এছাড়া গণবিজ্ঞপ্তিতে ২২ জেলা ও ১০০ উপজেলায় কমিটি থাকার কথা বলা হয়েছে। এ ধরনের শর্তের কারণে আদিবাসী জনগোষ্ঠীকে রাজনীতির বাইরে থাকতে হবে।’
নবম সংসদ নির্বাচনের আগে ২০০৮ সালে নিবন্ধন প্রথা চালু হয়। এ পর্যন্ত ৫৪টি দল ইসির নিবন্ধন পেলেও পরে শর্ত পূরণ না হওয়া, শর্ত প্রতিপালনে ব্যর্থতা এবং আদালতের নির্দেশে পাঁচটি দলের (জামায়াতে ইসলামী, ফ্রিডম পার্টি, ঐক্যবদ্ধ নাগরিক আন্দোলন, পিডিপি ও জাগপা) নিবন্ধন বাতিল করা হয়।