সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস ও ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবসে কর্মসূচি পালনের নির্দেশনা দিয়েছে মাউশি। সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জাতীয় সংগীত পরিবেশন, জাতীয় পতাকা উত্তোলন, আলোচনা সভা, কুচকাওয়াজসহ অন্যান্য কর্মসূচি পালন করতে হবে।
এ সংক্রান্ত চিঠি দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধান ও সংশ্লিষ্টদের পাঠানো হয়েছে বলে রোববার মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) থেকে জানানো হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস এবং ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন সংক্রান্ত শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের নির্দেশনা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণের জন্য এ অধিদপ্তরের আওতাধীন সব দপ্তর ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে বলা হলো।
মাউশির সিদ্ধান্তের আলোকে ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস পালন উপলক্ষে সুবিধাজনক সময়ে স্কুল ও কলেজসহ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিশিষ্ট ব্যক্তি-বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সমন্বয়ে গণহত্যা ও ঐতিহাসিক মহান মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে স্মৃতিচারণ ও আলোচনা সভার আয়োজন করতে হবে।
২৬ মার্চ সকাল ৯টায় দেশের সব বিভাগ, জেলা এবং উপজেলা পর্যায়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, জাতীয় সংগীত পরিবেশন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীদের সমাবেশ ও কুচকাওয়াজ করা হবে।
২০ থেকে ২৫ মার্চ পর্যন্ত সুবিধাজনক সময়ে জাতীয় পর্যায়ে রচনা ও আবৃত্তি প্রতিযোগিতার আয়োজন। সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে আলোচনা সভা করতে হবে।
২৬ মার্চ সাধারণ ছুটি ঘোষিত হলেও এ দিনে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস যথাযথ মর্যাদার সঙ্গে উদযাপনের জন্য সব সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে।
২৬ মার্চ সকালে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, জাতীয় সংগীত পরিবেশন
ও ছাত্র-ছাত্রীদের সমাবেশ-কুচকাওয়াজে বাস্তবায়নকারী সংস্থার চাহিদা অনুযায়ী শিক্ষার্থীর উপস্থিতি নিশ্চিত করার নির্দেশ দিয়েছে মাউশি।
২৬ মার্চ গুরুত্বপূর্ণ সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্বশাসিত এবং বেসরকারি ভবন-স্থাপনাগুলোতে আলোকসজ্জা করতে হবে। সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্বশাসিত এবং বেসরকারি ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন (ওইদিন সূর্যোদয়ের সঙ্গে-সঙ্গে) করারও নির্দেশ দেয়া হযেছে মাউশি থেকে।
১ থেকে ২৩ মার্চ পর্যন্ত জেলা এবং উপজেলায় স্কুল, কলেজ ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীদের অংশগ্রহণে ক্রীড়া অনুষ্ঠান (প্রদর্শন ফুটবল-টি-২০ ক্রিকেট-কাবাডি-হা-ডু-ডু ইত্যাদি খেলা) আয়োজন করতে হবে।
সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস ও ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবসে কর্মসূচি পালনের নির্দেশনা দিয়েছে মাউশি। সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জাতীয় সংগীত পরিবেশন, জাতীয় পতাকা উত্তোলন, আলোচনা সভা, কুচকাওয়াজসহ অন্যান্য কর্মসূচি পালন করতে হবে।
এ সংক্রান্ত চিঠি দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধান ও সংশ্লিষ্টদের পাঠানো হয়েছে বলে রোববার মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) থেকে জানানো হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস এবং ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন সংক্রান্ত শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের নির্দেশনা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণের জন্য এ অধিদপ্তরের আওতাধীন সব দপ্তর ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে বলা হলো।
মাউশির সিদ্ধান্তের আলোকে ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস পালন উপলক্ষে সুবিধাজনক সময়ে স্কুল ও কলেজসহ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিশিষ্ট ব্যক্তি-বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সমন্বয়ে গণহত্যা ও ঐতিহাসিক মহান মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে স্মৃতিচারণ ও আলোচনা সভার আয়োজন করতে হবে।
২৬ মার্চ সকাল ৯টায় দেশের সব বিভাগ, জেলা এবং উপজেলা পর্যায়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, জাতীয় সংগীত পরিবেশন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীদের সমাবেশ ও কুচকাওয়াজ করা হবে।
২০ থেকে ২৫ মার্চ পর্যন্ত সুবিধাজনক সময়ে জাতীয় পর্যায়ে রচনা ও আবৃত্তি প্রতিযোগিতার আয়োজন। সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে আলোচনা সভা করতে হবে।
২৬ মার্চ সাধারণ ছুটি ঘোষিত হলেও এ দিনে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস যথাযথ মর্যাদার সঙ্গে উদযাপনের জন্য সব সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে।
২৬ মার্চ সকালে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, জাতীয় সংগীত পরিবেশন
ও ছাত্র-ছাত্রীদের সমাবেশ-কুচকাওয়াজে বাস্তবায়নকারী সংস্থার চাহিদা অনুযায়ী শিক্ষার্থীর উপস্থিতি নিশ্চিত করার নির্দেশ দিয়েছে মাউশি।
২৬ মার্চ গুরুত্বপূর্ণ সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্বশাসিত এবং বেসরকারি ভবন-স্থাপনাগুলোতে আলোকসজ্জা করতে হবে। সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্বশাসিত এবং বেসরকারি ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন (ওইদিন সূর্যোদয়ের সঙ্গে-সঙ্গে) করারও নির্দেশ দেয়া হযেছে মাউশি থেকে।
১ থেকে ২৩ মার্চ পর্যন্ত জেলা এবং উপজেলায় স্কুল, কলেজ ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীদের অংশগ্রহণে ক্রীড়া অনুষ্ঠান (প্রদর্শন ফুটবল-টি-২০ ক্রিকেট-কাবাডি-হা-ডু-ডু ইত্যাদি খেলা) আয়োজন করতে হবে।