জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সেবা নিজেদের অধীনে রাখার দাবিতে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পূর্বঘোষিত ‘অপারেশনাল হল্ট’ (কর্মবিরতি) কর্মসূচি স্থগিত করা হয়েছে। আগামীকাল (১৯ মার্চ) বুধবার এই কর্মসূচি পালনের কথা ছিল।
আজ (১৮ মার্চ) মঙ্গলবার দুপুরে নির্বাচন ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ ইলেকশন কমিশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক মোহাম্মদ মনির হোসেন কর্মসূচি স্থগিতের ঘোষণা দেন।
কেন স্থগিত করা হলো?
সংবাদ সম্মেলনে মোহাম্মদ মনির হোসেন বলেন, “আমাদের দাবি নিয়ে ইসি তৎপর রয়েছে। আমরা সরকারের কাছে চিঠি দিয়েছি এবং কমিশনও ঐকমত্যে পৌঁছেছে যে এনআইডি ইসির অধীনে থাকা উচিত। ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সচিবও আমাদের আশ্বস্ত করেছেন। তাই জনগণের সেবার কথা বিবেচনা করে এবং আশ্বাসের ভিত্তিতে আমরা কর্মসূচি স্থগিত করেছি।”
পরবর্তী পদক্ষেপ কী?
নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক এস এম আসাদুজ্জামান জানান, দাবি পূরণের প্রক্রিয়া বিলম্বিত হলে ভবিষ্যতে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
স্বতন্ত্র কমিশন গঠনের উদ্যোগ
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার জন্মনিবন্ধন, এনআইডি ও পাসপোর্ট সেবা নিয়ে স্বতন্ত্র একটি কমিশন গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে এনআইডি নিজেদের অধীনে রাখতে চায় ইসি কর্মকর্তারা।
এর আগে, ৫ মার্চ তাঁরা প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে স্মারকলিপি দেন এবং কিছু সময় তাঁর কার্যালয়ের সামনে অবস্থান করেন।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫
জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সেবা নিজেদের অধীনে রাখার দাবিতে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পূর্বঘোষিত ‘অপারেশনাল হল্ট’ (কর্মবিরতি) কর্মসূচি স্থগিত করা হয়েছে। আগামীকাল (১৯ মার্চ) বুধবার এই কর্মসূচি পালনের কথা ছিল।
আজ (১৮ মার্চ) মঙ্গলবার দুপুরে নির্বাচন ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ ইলেকশন কমিশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক মোহাম্মদ মনির হোসেন কর্মসূচি স্থগিতের ঘোষণা দেন।
কেন স্থগিত করা হলো?
সংবাদ সম্মেলনে মোহাম্মদ মনির হোসেন বলেন, “আমাদের দাবি নিয়ে ইসি তৎপর রয়েছে। আমরা সরকারের কাছে চিঠি দিয়েছি এবং কমিশনও ঐকমত্যে পৌঁছেছে যে এনআইডি ইসির অধীনে থাকা উচিত। ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সচিবও আমাদের আশ্বস্ত করেছেন। তাই জনগণের সেবার কথা বিবেচনা করে এবং আশ্বাসের ভিত্তিতে আমরা কর্মসূচি স্থগিত করেছি।”
পরবর্তী পদক্ষেপ কী?
নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক এস এম আসাদুজ্জামান জানান, দাবি পূরণের প্রক্রিয়া বিলম্বিত হলে ভবিষ্যতে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
স্বতন্ত্র কমিশন গঠনের উদ্যোগ
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার জন্মনিবন্ধন, এনআইডি ও পাসপোর্ট সেবা নিয়ে স্বতন্ত্র একটি কমিশন গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে এনআইডি নিজেদের অধীনে রাখতে চায় ইসি কর্মকর্তারা।
এর আগে, ৫ মার্চ তাঁরা প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে স্মারকলিপি দেন এবং কিছু সময় তাঁর কার্যালয়ের সামনে অবস্থান করেন।