জুলাই অভ্যুত্থানে সহিংসতায় মারাত্মকভাবে আক্রান্ত আট হাজার ব্যক্তির সহায়তায় ২০ লাখ ইউরো বরাদ্দ দিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)।
এই সহায়তা প্রকল্পটি বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির (বিডিআরসিএস) মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা হবে এবং বাংলাদেশ সরকার সহায়তা প্রদান করবে।
বুধবার (১৯ মার্চ) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
প্রকল্পটির নাম ‘দ্য পাথওয়েজ টু হিলিং: এ সারভাইভার সেন্ট্রেড অ্যাপ্রোচ টু অ্যাড্রেস ভায়োলেন্স অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস ভায়োলেশনস’। এটি ২০২৬ সালের আগস্ট পর্যন্ত বাস্তবায়ন হবে এবং এর মাধ্যমে অভ্যুত্থানে আহত ব্যক্তিদের শারীরিক, মানসিক উন্নতি, সামাজিক সংহতি, এবং অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা হবে।
সহায়তার জন্য কি ব্যবস্থা নেওয়া হবে?
এ প্রকল্পের মাধ্যমে আক্রান্ত ব্যক্তিদের পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা প্রদান করা হবে। যাদের শারীরিক প্রতিবন্ধকতা তৈরি হয়েছে, তাদের জন্য সহায়ক উপকরণ সরবরাহ করা হবে। এছাড়া, ঔষধজাত পণ্য, মানসিক স্বাস্থ্যসেবা, এবং কাউন্সেলিং প্রদান করা হবে।
এছাড়া উপার্জন খাতে বৈচিত্র্য আনতে সহায়তা দেওয়া হবে। প্রকল্পটি ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, রংপুর এবং রাজশাহী বিভাগে বাস্তবায়ন করা হবে।
সরকার এবং অংশীজনদের সহায়তায় প্রকল্পের কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে
ইইউ জানিয়েছে, প্রকল্পটির মেয়াদ শেষ হলেও সরকার ও অন্যান্য অংশীজনদের সহায়তায় এ প্রকল্প অব্যাহত থাকবে এবং আক্রান্তদের পুনর্বাসন ও সহায়তা নিশ্চিত করা হবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫
জুলাই অভ্যুত্থানে সহিংসতায় মারাত্মকভাবে আক্রান্ত আট হাজার ব্যক্তির সহায়তায় ২০ লাখ ইউরো বরাদ্দ দিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)।
এই সহায়তা প্রকল্পটি বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির (বিডিআরসিএস) মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা হবে এবং বাংলাদেশ সরকার সহায়তা প্রদান করবে।
বুধবার (১৯ মার্চ) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
প্রকল্পটির নাম ‘দ্য পাথওয়েজ টু হিলিং: এ সারভাইভার সেন্ট্রেড অ্যাপ্রোচ টু অ্যাড্রেস ভায়োলেন্স অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস ভায়োলেশনস’। এটি ২০২৬ সালের আগস্ট পর্যন্ত বাস্তবায়ন হবে এবং এর মাধ্যমে অভ্যুত্থানে আহত ব্যক্তিদের শারীরিক, মানসিক উন্নতি, সামাজিক সংহতি, এবং অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা হবে।
সহায়তার জন্য কি ব্যবস্থা নেওয়া হবে?
এ প্রকল্পের মাধ্যমে আক্রান্ত ব্যক্তিদের পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা প্রদান করা হবে। যাদের শারীরিক প্রতিবন্ধকতা তৈরি হয়েছে, তাদের জন্য সহায়ক উপকরণ সরবরাহ করা হবে। এছাড়া, ঔষধজাত পণ্য, মানসিক স্বাস্থ্যসেবা, এবং কাউন্সেলিং প্রদান করা হবে।
এছাড়া উপার্জন খাতে বৈচিত্র্য আনতে সহায়তা দেওয়া হবে। প্রকল্পটি ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, রংপুর এবং রাজশাহী বিভাগে বাস্তবায়ন করা হবে।
সরকার এবং অংশীজনদের সহায়তায় প্রকল্পের কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে
ইইউ জানিয়েছে, প্রকল্পটির মেয়াদ শেষ হলেও সরকার ও অন্যান্য অংশীজনদের সহায়তায় এ প্রকল্প অব্যাহত থাকবে এবং আক্রান্তদের পুনর্বাসন ও সহায়তা নিশ্চিত করা হবে।