সংসদ নির্বাচনে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন পদ্ধতি চালুর ওপর জোর দিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে সংস্কার প্রস্তাব জমা দিয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
বৃহস্পতিবার সকালে সংসদ ভবনে কমিশনের কো-চেয়ারম্যান আলী রীয়াজের কাছে দলের পক্ষ থেকে মতামত হস্তান্তর করেন জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। এ সময় উপস্থিত ছিলেন দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ ও কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য মতিউর রহমান আকন্দ।
মতামত জমা দেওয়ার পর মিয়া গোলাম পরওয়ার সাংবাদিকদের বলেন, “জামায়াতে ইসলামী একটি সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের লক্ষ্যে সংস্কারের ওপর গুরুত্ব দিয়ে আসছে। আজ আমরা পাঁচটি বিষয়ের ওপর আমাদের মতামত তুলে ধরেছি। কমিশনের প্রস্তাবের সাথে কিছু বিষয়ে একমত না হলেও, অনেক বিষয়ে একমত হয়েছি। সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনের ব্যাপারে আমরা বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছি।”
জামায়াতের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “আমরা আশা করি, দ্রুত সময়ের মধ্যেই সংস্কার সম্পন্ন করে একটি অর্থবহ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কাজ শুরু করবে।”
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গত ১৫ ফেব্রুয়ারি তাদের কার্যক্রম শুরু করে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত এই কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। সদস্য হিসেবে রয়েছেন সংবিধান, নির্বাচন ব্যবস্থা, বিচার বিভাগ, জনপ্রশাসন, দুর্নীতি দমন কমিশন ও পুলিশের সংস্কার সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা।
২০২৪ সালের জুলাই-অগাস্টের গণঅভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী সরকার রাষ্ট্র সংস্কারের লক্ষ্যে ১১টি সংস্কার কমিশন গঠন করে। এর মধ্যে ছয়টি কমিশন ইতোমধ্যে তাদের সুপারিশসহ প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। ঐকমত্য কমিশন ১৩ মার্চের মধ্যে মতামত দিতে ৩৮টি রাজনৈতিক দলকে অনুরোধ করলেও এখনো অর্ধেক দল মতামত জমা দেয়নি।
বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫
সংসদ নির্বাচনে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন পদ্ধতি চালুর ওপর জোর দিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে সংস্কার প্রস্তাব জমা দিয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
বৃহস্পতিবার সকালে সংসদ ভবনে কমিশনের কো-চেয়ারম্যান আলী রীয়াজের কাছে দলের পক্ষ থেকে মতামত হস্তান্তর করেন জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। এ সময় উপস্থিত ছিলেন দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ ও কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য মতিউর রহমান আকন্দ।
মতামত জমা দেওয়ার পর মিয়া গোলাম পরওয়ার সাংবাদিকদের বলেন, “জামায়াতে ইসলামী একটি সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের লক্ষ্যে সংস্কারের ওপর গুরুত্ব দিয়ে আসছে। আজ আমরা পাঁচটি বিষয়ের ওপর আমাদের মতামত তুলে ধরেছি। কমিশনের প্রস্তাবের সাথে কিছু বিষয়ে একমত না হলেও, অনেক বিষয়ে একমত হয়েছি। সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনের ব্যাপারে আমরা বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছি।”
জামায়াতের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “আমরা আশা করি, দ্রুত সময়ের মধ্যেই সংস্কার সম্পন্ন করে একটি অর্থবহ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কাজ শুরু করবে।”
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গত ১৫ ফেব্রুয়ারি তাদের কার্যক্রম শুরু করে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত এই কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। সদস্য হিসেবে রয়েছেন সংবিধান, নির্বাচন ব্যবস্থা, বিচার বিভাগ, জনপ্রশাসন, দুর্নীতি দমন কমিশন ও পুলিশের সংস্কার সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা।
২০২৪ সালের জুলাই-অগাস্টের গণঅভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী সরকার রাষ্ট্র সংস্কারের লক্ষ্যে ১১টি সংস্কার কমিশন গঠন করে। এর মধ্যে ছয়টি কমিশন ইতোমধ্যে তাদের সুপারিশসহ প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। ঐকমত্য কমিশন ১৩ মার্চের মধ্যে মতামত দিতে ৩৮টি রাজনৈতিক দলকে অনুরোধ করলেও এখনো অর্ধেক দল মতামত জমা দেয়নি।