সরকার ১৯৪ জন উপ-সচিবকে যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতি দিয়েছে। এর মধ্যে একটি প্রজ্ঞাপনে ১৯২ জন এবং আরেকটি প্রজ্ঞাপনে দুইজনের পদোন্নতির কথা জানিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
বৃহস্পতিবার পদোন্নতির পর তাদের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছে।
এবার যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতির জন্য ২৪তম ব্যাচকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে। এর আগে বাদ পড়া অন্যান্য ব্যাচের কয়েকজন ইতোমধ্যে পদোন্নতি পেয়েছেন।
সংশ্লিষ্ট একজন কর্মকর্তা জানান, আওয়ামী লীগ সরকারের সময় জেলা প্রশাসক এবং মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রীদের একান্ত সচিবের দায়িত্বে থাকা বেশিরভাগ কর্মকর্তাকে যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতি দেয়া হয়নি।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, পদোন্নতির আদেশে উল্লিখিত কর্মস্থল হতে কোনো কর্মকর্তার দপ্তর বা কর্মস্থল ইতোমধ্যে পরিবর্তন হলে কর্মরত দপ্তরের নাম ও ঠিকানা উল্লেখ করে তিনি যোগদানপত্র দাখিল করবেন।
এছাড়া পরে কোনো কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কোনো বিরূপ বা ভিন্নরূপ তথ্য পাওয়া গেলে তার ক্ষেত্রে এই আদেশের প্রয়োজনীয় সংশোধন বা বাতিল করার অধিকার কর্তৃপক্ষ সংরক্ষণ করে। পদোন্নতি পাওয়া কর্মকর্তারা তাদের যোগদানপত্র সরাসরি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব বরাবর অথবা ইমেইল (ংধ১@সড়ঢ়ধ.মড়া.নফ) দাখিল করতে পারবেন।
সর্বশেষ পদোন্ন পাওয়া কর্মকর্তাসহ বর্তমানে প্রশাসনে যুগ্ম-সচিবের সংখ্যা হলো এক হাজার ৩৫ জন।
‘সরকারের উপ-সচিব, যুগ্ম সচিব, অতিরিক্ত সচিব ও সচিব পদে পদোন্নতি বিধিমালা, ২০০২’-এ বলা হয়েছে, যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতির ক্ষেত্রে ৭০ শতাংশ প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের এবং ৩০ শতাংশ অন্যান্য ক্যাডারের উপ-সচিব পদে কর্মরতদের বিবেচনায় নিতে হবে।
বিধিমালা অনুযায়ী, উপ-সচিব পদে কমপক্ষে পাঁচ বছর চাকরিসহ সংশ্লিষ্ট ক্যাডারের সদস্য হিসেবে কমপক্ষে ১৫ বছরের চাকরির অভিজ্ঞতা বা উপ-সচিব পদে কমপক্ষে তিন বছর চাকরিসহ ২০ বছরের অভিজ্ঞতা থাকলে কোনো কর্মকর্তা যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতির জন্য বিবেচিত হন।
বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫
সরকার ১৯৪ জন উপ-সচিবকে যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতি দিয়েছে। এর মধ্যে একটি প্রজ্ঞাপনে ১৯২ জন এবং আরেকটি প্রজ্ঞাপনে দুইজনের পদোন্নতির কথা জানিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
বৃহস্পতিবার পদোন্নতির পর তাদের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছে।
এবার যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতির জন্য ২৪তম ব্যাচকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে। এর আগে বাদ পড়া অন্যান্য ব্যাচের কয়েকজন ইতোমধ্যে পদোন্নতি পেয়েছেন।
সংশ্লিষ্ট একজন কর্মকর্তা জানান, আওয়ামী লীগ সরকারের সময় জেলা প্রশাসক এবং মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রীদের একান্ত সচিবের দায়িত্বে থাকা বেশিরভাগ কর্মকর্তাকে যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতি দেয়া হয়নি।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, পদোন্নতির আদেশে উল্লিখিত কর্মস্থল হতে কোনো কর্মকর্তার দপ্তর বা কর্মস্থল ইতোমধ্যে পরিবর্তন হলে কর্মরত দপ্তরের নাম ও ঠিকানা উল্লেখ করে তিনি যোগদানপত্র দাখিল করবেন।
এছাড়া পরে কোনো কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কোনো বিরূপ বা ভিন্নরূপ তথ্য পাওয়া গেলে তার ক্ষেত্রে এই আদেশের প্রয়োজনীয় সংশোধন বা বাতিল করার অধিকার কর্তৃপক্ষ সংরক্ষণ করে। পদোন্নতি পাওয়া কর্মকর্তারা তাদের যোগদানপত্র সরাসরি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব বরাবর অথবা ইমেইল (ংধ১@সড়ঢ়ধ.মড়া.নফ) দাখিল করতে পারবেন।
সর্বশেষ পদোন্ন পাওয়া কর্মকর্তাসহ বর্তমানে প্রশাসনে যুগ্ম-সচিবের সংখ্যা হলো এক হাজার ৩৫ জন।
‘সরকারের উপ-সচিব, যুগ্ম সচিব, অতিরিক্ত সচিব ও সচিব পদে পদোন্নতি বিধিমালা, ২০০২’-এ বলা হয়েছে, যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতির ক্ষেত্রে ৭০ শতাংশ প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের এবং ৩০ শতাংশ অন্যান্য ক্যাডারের উপ-সচিব পদে কর্মরতদের বিবেচনায় নিতে হবে।
বিধিমালা অনুযায়ী, উপ-সচিব পদে কমপক্ষে পাঁচ বছর চাকরিসহ সংশ্লিষ্ট ক্যাডারের সদস্য হিসেবে কমপক্ষে ১৫ বছরের চাকরির অভিজ্ঞতা বা উপ-সচিব পদে কমপক্ষে তিন বছর চাকরিসহ ২০ বছরের অভিজ্ঞতা থাকলে কোনো কর্মকর্তা যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতির জন্য বিবেচিত হন।