গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব বাস্তবায়নের বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, যেগুলো এখনই বাস্তবায়ন করা সম্ভব, তা সরকার দ্রুত বাস্তবায়ন করে ফেলবে।
শনিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন তাদের প্রতিবেদন হস্তান্তর করার সময় প্রধান উপদেষ্টা এ কথা বলেন। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘সংস্কার প্রস্তাবের মধ্যে যেগুলো এখনই বাস্তবায়ন করা সম্ভব সেগুলো আমরা দ্রুত বাস্তবায়ন করে ফেলতে চাই। সেজন্য আমি চাইব সংস্কার কমিশন আশু করণীয় বা দ্রুততার সঙ্গে বাস্তবায়ন করা যায় এমন সুপারিশগুলো দ্রুত আলাদাভাবে আমাদের কাছে পেশ করুক।’
গণঅভ্যুত্থানে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে। এর পর অন্তর্বর্তী সরকার
অক্টোবরে প্রথম ধাপে রাষ্ট্রেরর ছয়টি খাত সংস্কারে কমিশন গঠন করে।
এর মধ্যে সংবিধান, নির্বাচনব্যবস্থা, পুলিশ সংস্কার ও দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সংস্কার কমিশনের প্রাথমিক প্রতিবেদন ১৫ জানুয়ারি প্রধান উপদেষ্টার কাছে দেয়া হয়। জনপ্রশাসন ও বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন দেয়া হয় ৫ গত ফেব্রুয়ারি।
দ্বিতীয় ধাপে গত ১৮ নভেম্বর গণমাধ্যম, স্বাস্থ্য, শ্রম, নারীবিষয়ক এবং স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনসহ আরও পাঁচটি সংস্কার কমিশন গঠন করে সরকার।
সেগুলোর মধ্যে ‘স্থানীয় সরকার সংস্কার’ কমিশনের প্রাথমিক সুপারিশের প্রতিবেদন জমা পড়ে গত ২২ ফেব্রুয়ারি। শনিবার জমা দেয়া হলো গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন।
গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের কাজকে ‘অমূল্য’ হিসেবে তুলে ধরে প্রধান উপদেষ্টা এই প্রতিবেদন যেন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থীসহ অন্য মানুষ পড়তে পারে সে লক্ষ্যে কাজ করার পরামর্শ দিয়েছেন।
দেশি টেলিভিশন চ্যানেলগুলো একটি নির্দিষ্ট স্যাটেলাইট ব্যবহারে বাধ্য; এজন্য বিদেশ থেকে বাংলাদেশের টেলিভিশন চ্যানেলগুলো দেখা যায় না কমিশনের কাছে থেকে এমন তথ্য পাওয়ার পর প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশি টেলিভিশন চ্যানেলগুলো যাতে প্রবাসী বাংলাদেশিরা এবং আগ্রহী বিদেশিরা দেখতে পারেন, সে ব্যবস্থা নেবে সরকার।’
শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫
গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব বাস্তবায়নের বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, যেগুলো এখনই বাস্তবায়ন করা সম্ভব, তা সরকার দ্রুত বাস্তবায়ন করে ফেলবে।
শনিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন তাদের প্রতিবেদন হস্তান্তর করার সময় প্রধান উপদেষ্টা এ কথা বলেন। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘সংস্কার প্রস্তাবের মধ্যে যেগুলো এখনই বাস্তবায়ন করা সম্ভব সেগুলো আমরা দ্রুত বাস্তবায়ন করে ফেলতে চাই। সেজন্য আমি চাইব সংস্কার কমিশন আশু করণীয় বা দ্রুততার সঙ্গে বাস্তবায়ন করা যায় এমন সুপারিশগুলো দ্রুত আলাদাভাবে আমাদের কাছে পেশ করুক।’
গণঅভ্যুত্থানে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে। এর পর অন্তর্বর্তী সরকার
অক্টোবরে প্রথম ধাপে রাষ্ট্রেরর ছয়টি খাত সংস্কারে কমিশন গঠন করে।
এর মধ্যে সংবিধান, নির্বাচনব্যবস্থা, পুলিশ সংস্কার ও দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সংস্কার কমিশনের প্রাথমিক প্রতিবেদন ১৫ জানুয়ারি প্রধান উপদেষ্টার কাছে দেয়া হয়। জনপ্রশাসন ও বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন দেয়া হয় ৫ গত ফেব্রুয়ারি।
দ্বিতীয় ধাপে গত ১৮ নভেম্বর গণমাধ্যম, স্বাস্থ্য, শ্রম, নারীবিষয়ক এবং স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনসহ আরও পাঁচটি সংস্কার কমিশন গঠন করে সরকার।
সেগুলোর মধ্যে ‘স্থানীয় সরকার সংস্কার’ কমিশনের প্রাথমিক সুপারিশের প্রতিবেদন জমা পড়ে গত ২২ ফেব্রুয়ারি। শনিবার জমা দেয়া হলো গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন।
গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের কাজকে ‘অমূল্য’ হিসেবে তুলে ধরে প্রধান উপদেষ্টা এই প্রতিবেদন যেন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থীসহ অন্য মানুষ পড়তে পারে সে লক্ষ্যে কাজ করার পরামর্শ দিয়েছেন।
দেশি টেলিভিশন চ্যানেলগুলো একটি নির্দিষ্ট স্যাটেলাইট ব্যবহারে বাধ্য; এজন্য বিদেশ থেকে বাংলাদেশের টেলিভিশন চ্যানেলগুলো দেখা যায় না কমিশনের কাছে থেকে এমন তথ্য পাওয়ার পর প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশি টেলিভিশন চ্যানেলগুলো যাতে প্রবাসী বাংলাদেশিরা এবং আগ্রহী বিদেশিরা দেখতে পারেন, সে ব্যবস্থা নেবে সরকার।’