উপযুক্ত সময় যখন হবে তখনই বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশে ফিরবেন বলে জানিয়েছেন, দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শনিবার গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
তারেক বিরুদ্ধে হওয়া সব মামলা প্রত্যাহারের পরিপ্রেক্ষিতে তিনি কবে দেশে ফিরছেন সেই প্রশ্ন রাখা হয়েছিল মহাসচিবের কাছে। জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘উনার ফেরার বিষয়ে আমরা এখনও সুনির্দিষ্ট কোনো দিনক্ষণ নির্ধারণ করিনি। আমাদের যখন মনে হবে যে, উপযুক্ত সময় সেই সময়ে তিনি আসবেন।’
বসুন্ধরা গ্রুপের তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ সাব্বির আহমেদ হত্যা মামলার আসামিদের বাঁচাতে ২১ কোটি টাকা ঘুষ নেয়ার মামলায় তারেক ও সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ আটজনকে বৃহস্পতিবার খালাস দেয় ঢাকার একটি আদালত।
এর মধ্য দিয়ে সবগুলো মামলায় নিষ্পত্তি হওয়ায় তারেক রহমানের দেশে ফিরতে কোনো আইনি বাধা নেই বলে সেদিন বলেছিলেন তার আইনজীবীরা। আইনজীবীদের তথ্য অনুযায়ী, তারেকের বিরুদ্ধে প্রায় ৮৪-৮৫টি মামলা দায়ের করা হয়েছিল। এর মধ্যে রয়েছে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা, জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলা, অবৈধ সম্পত্তির মামলা, সিঙ্গাপুর মানি লন্ডারিং মামলা, নড়াইলে মানহানির মামলা এবং ঢাকার রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা।
এক এগারোর সরকারের সময়ে গ্রেপ্তারের পর তারেক রহমান ১৮ মাস কারাগারে ছিলেন। এরপর গত ২০০৮ সালের ৩ সেপ্টেম্বর উচ্চ আদালতের জামিনে তিনি পিজি হাসপাতাল থেকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মুক্তি পেয়ে পরিবার নিয়ে লন্ডনে যান তারেক রহমান।
শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫
উপযুক্ত সময় যখন হবে তখনই বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশে ফিরবেন বলে জানিয়েছেন, দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শনিবার গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
তারেক বিরুদ্ধে হওয়া সব মামলা প্রত্যাহারের পরিপ্রেক্ষিতে তিনি কবে দেশে ফিরছেন সেই প্রশ্ন রাখা হয়েছিল মহাসচিবের কাছে। জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘উনার ফেরার বিষয়ে আমরা এখনও সুনির্দিষ্ট কোনো দিনক্ষণ নির্ধারণ করিনি। আমাদের যখন মনে হবে যে, উপযুক্ত সময় সেই সময়ে তিনি আসবেন।’
বসুন্ধরা গ্রুপের তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ সাব্বির আহমেদ হত্যা মামলার আসামিদের বাঁচাতে ২১ কোটি টাকা ঘুষ নেয়ার মামলায় তারেক ও সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ আটজনকে বৃহস্পতিবার খালাস দেয় ঢাকার একটি আদালত।
এর মধ্য দিয়ে সবগুলো মামলায় নিষ্পত্তি হওয়ায় তারেক রহমানের দেশে ফিরতে কোনো আইনি বাধা নেই বলে সেদিন বলেছিলেন তার আইনজীবীরা। আইনজীবীদের তথ্য অনুযায়ী, তারেকের বিরুদ্ধে প্রায় ৮৪-৮৫টি মামলা দায়ের করা হয়েছিল। এর মধ্যে রয়েছে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা, জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলা, অবৈধ সম্পত্তির মামলা, সিঙ্গাপুর মানি লন্ডারিং মামলা, নড়াইলে মানহানির মামলা এবং ঢাকার রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা।
এক এগারোর সরকারের সময়ে গ্রেপ্তারের পর তারেক রহমান ১৮ মাস কারাগারে ছিলেন। এরপর গত ২০০৮ সালের ৩ সেপ্টেম্বর উচ্চ আদালতের জামিনে তিনি পিজি হাসপাতাল থেকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মুক্তি পেয়ে পরিবার নিয়ে লন্ডনে যান তারেক রহমান।