ঈদের ছুটিতে কক্সবাজার ও কুয়াকাটাসহ দেশের ১শ’র বেশি পর্যটন স্পটে ট্যুরিস্ট পুলিশের বাড়তি নিরাপত্তাবলয় গড়ে তোলা হয়েছে। পর্যটকরা যাতে নিরাপদে ঘোরাফেরা করতে পারে তার জন্য এই পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।
আর পর্যটন স্পটে পকেটমার, প্রতারক ও ব্ল্যাকমেইল করছে এসব চক্রকে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনতে ট্যুরিস্ট পুলিশের বিশেষ টিম কাজ করছে। ট্যুরিস্ট পুলিশ প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি মাইনুল হাসান শনিবার সংবাদকে এসব তথ্য জানিয়েছেন।
ট্যুরিস্ট পুলিশ জানায়, প্রতি বছরের চেয়ে এবার ঈদের বেশি ছুটির কারণে অনেকেই গ্রামের বাড়ি বেড়ানো ছাড়াও পর্যটন স্পট কক্সবাজারে যাবেন। তারা কলাতলী সি-বিচ থেকে শুরু করে ইনানি ও টেকনাফসহ বিভিন্ন স্পটে বেড়াতে যাবেন। পর্যটকের সংখ্যা অনেক বেশি হবে। দেশি পর্যটক ছাড়াও বিদেশি পর্যটকও রয়েছে।
হ্জাার হাজার পর্যটকের নিরাপত্তায় কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত থেকে শুরু করে ইনানি, হিমছড়ি ও পাথরের রানী সি-বিচ পর্যন্ত প্রতিটি স্পটে পর্যটকরা ঘোরাফেরা করবেন। পর্যটকরা যাতে নিরাপদে বেড়াতে পারে তার জন্য এ বছর আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আগাম ব্যবস্থা নিয়েছে।
অভিযোগ রয়েছে, অনেক সময় পর্যটকরা সৈকতে বেড়াতে গিয়ে নির্যাতন, পকেটমার, ছিনতাই ও প্রতারণা এবং ব্ল্যাকমেইলের কবলে পড়ে সব কিছু হারিয়ে হতাশ হয়ে যান। এজন্য কক্সবাজারের প্রতিটি পর্যটন স্পট ও সন্ধ্যার পর সমুদ্রসৈকতে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সেখানে বাড়তি ফোর্সও মোতায়েন থাকবে।
আমাদের কুয়াকাটা প্রতিনিধি জানান, ঈদের ছুটিতে কুয়াকাটা পর্যটন স্পটে প্রায় এক লাখ পর্যটকের সমাগম ঘটে। এ সময় সেখানে ২শ’র বেশি হোটেল মোটেল পর্যটক বরণে প্রস্তুতি নিচ্ছে। আবার ট্যুরিস্ট পুলিশের পক্ষ থেকে নিরাপত্তার প্রস্তুতি নিচ্ছে। আগাম
তথ্য সংগ্রহে ট্যুরিস্ট পুলিশ কাজ করছে। এছাড়াও জেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রশাসন কাজ করছে। ঈদের টানা ছুটি বেশি হওয়ায় পর্যটক সমাগম আরও বেশি হতে পারে বলে স্থানীয়রা জানান।
পার্বত্য জেলার বান্দরবান, রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়ির বিভিন্ন পর্যটন স্পটগুলোতে পর্যটন সমাগম বাড়বে বলে স্থানীয়রা আশাবাদী। অন্যদিকে পুরো পার্বত্যাঞ্চলের পর্যটন স্পটগুলোতে যাতে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা না ঘটে তার জন্য ট্যুরিস্ট পুলিশ কাজ করছে।
এভাবে সিলেট, মৌলভীবাজার. সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ, নোয়াখালীর নিঝুমদ্বীপসহ ১শ’র বেশি পর্যটন স্পটে ট্যুরিস্ট পুলিশের টহল ছাড়াও জেলা পুলিশ বাড়তি নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করবে। সাধারণ মানুষ যাতে নিরাপদে ঈদের ছুটি কাটাতে পারে তার জন্য যা কিছু করার দরকার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে সবই করা হবে। এই নিয়ে পুলিশ কাজ করছে। জরুরি দরকার হলে পুলিশ সহায়তা করবে বলে পুলিশ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫
ঈদের ছুটিতে কক্সবাজার ও কুয়াকাটাসহ দেশের ১শ’র বেশি পর্যটন স্পটে ট্যুরিস্ট পুলিশের বাড়তি নিরাপত্তাবলয় গড়ে তোলা হয়েছে। পর্যটকরা যাতে নিরাপদে ঘোরাফেরা করতে পারে তার জন্য এই পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।
আর পর্যটন স্পটে পকেটমার, প্রতারক ও ব্ল্যাকমেইল করছে এসব চক্রকে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনতে ট্যুরিস্ট পুলিশের বিশেষ টিম কাজ করছে। ট্যুরিস্ট পুলিশ প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি মাইনুল হাসান শনিবার সংবাদকে এসব তথ্য জানিয়েছেন।
ট্যুরিস্ট পুলিশ জানায়, প্রতি বছরের চেয়ে এবার ঈদের বেশি ছুটির কারণে অনেকেই গ্রামের বাড়ি বেড়ানো ছাড়াও পর্যটন স্পট কক্সবাজারে যাবেন। তারা কলাতলী সি-বিচ থেকে শুরু করে ইনানি ও টেকনাফসহ বিভিন্ন স্পটে বেড়াতে যাবেন। পর্যটকের সংখ্যা অনেক বেশি হবে। দেশি পর্যটক ছাড়াও বিদেশি পর্যটকও রয়েছে।
হ্জাার হাজার পর্যটকের নিরাপত্তায় কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত থেকে শুরু করে ইনানি, হিমছড়ি ও পাথরের রানী সি-বিচ পর্যন্ত প্রতিটি স্পটে পর্যটকরা ঘোরাফেরা করবেন। পর্যটকরা যাতে নিরাপদে বেড়াতে পারে তার জন্য এ বছর আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আগাম ব্যবস্থা নিয়েছে।
অভিযোগ রয়েছে, অনেক সময় পর্যটকরা সৈকতে বেড়াতে গিয়ে নির্যাতন, পকেটমার, ছিনতাই ও প্রতারণা এবং ব্ল্যাকমেইলের কবলে পড়ে সব কিছু হারিয়ে হতাশ হয়ে যান। এজন্য কক্সবাজারের প্রতিটি পর্যটন স্পট ও সন্ধ্যার পর সমুদ্রসৈকতে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সেখানে বাড়তি ফোর্সও মোতায়েন থাকবে।
আমাদের কুয়াকাটা প্রতিনিধি জানান, ঈদের ছুটিতে কুয়াকাটা পর্যটন স্পটে প্রায় এক লাখ পর্যটকের সমাগম ঘটে। এ সময় সেখানে ২শ’র বেশি হোটেল মোটেল পর্যটক বরণে প্রস্তুতি নিচ্ছে। আবার ট্যুরিস্ট পুলিশের পক্ষ থেকে নিরাপত্তার প্রস্তুতি নিচ্ছে। আগাম
তথ্য সংগ্রহে ট্যুরিস্ট পুলিশ কাজ করছে। এছাড়াও জেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রশাসন কাজ করছে। ঈদের টানা ছুটি বেশি হওয়ায় পর্যটক সমাগম আরও বেশি হতে পারে বলে স্থানীয়রা জানান।
পার্বত্য জেলার বান্দরবান, রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়ির বিভিন্ন পর্যটন স্পটগুলোতে পর্যটন সমাগম বাড়বে বলে স্থানীয়রা আশাবাদী। অন্যদিকে পুরো পার্বত্যাঞ্চলের পর্যটন স্পটগুলোতে যাতে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা না ঘটে তার জন্য ট্যুরিস্ট পুলিশ কাজ করছে।
এভাবে সিলেট, মৌলভীবাজার. সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ, নোয়াখালীর নিঝুমদ্বীপসহ ১শ’র বেশি পর্যটন স্পটে ট্যুরিস্ট পুলিশের টহল ছাড়াও জেলা পুলিশ বাড়তি নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করবে। সাধারণ মানুষ যাতে নিরাপদে ঈদের ছুটি কাটাতে পারে তার জন্য যা কিছু করার দরকার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে সবই করা হবে। এই নিয়ে পুলিশ কাজ করছে। জরুরি দরকার হলে পুলিশ সহায়তা করবে বলে পুলিশ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।