জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধনের জন্য গত তিন মাসে প্রায় পৌনে তিন লাখ আবেদন নিষ্পত্তি করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। রোববার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য দিয়েছেন জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক এএসএম হুমায়ুন কবীর।
হুমায়ুন কবীর জানান, “আমরা ৩ লাখ ৭৮ হাজার আবেদন তিন মাসের ক্রাশ প্রোগ্রামের মাধ্যমে সম্পন্ন করার একটি লক্ষ্য নির্ধারণ করেছিলাম। ১৬ মার্চ পর্যন্ত আমরা দুই লাখ ৭৮ হাজার আবেদন নিষ্পত্তি করতে পেরেছি, আগের আবেদনসহ।”
তিনি আরও বলেন, “এখনও প্রায় ৩ লাখ আবেদন পেন্ডিং রয়েছে, যেগুলো আগামী ছয় মাসের মধ্যে, অর্থাৎ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ক্লিয়ার করতে হবে।”
“আগে ভোটার নিবন্ধন কাজ শেষ হলে, তখন আমরা পুরো মনোযোগ এনআইডি সংশোধনে দিতে পারব,”— যোগ করেন তিনি।
ভোটার নিবন্ধন শেষ হবে ৫ মে
এ সময়, নির্বাচন কমিশনের মহাপরিচালক আরও জানান, ভোটার নিবন্ধনের কাজ ৫ মে পর্যন্ত শেষ হবে এবং জুনের মধ্যে হালনাগাদ ভোটার তালিকা প্রস্তুত করার কথা রয়েছে।
এনআইডি সংশোধন প্রক্রিয়ার চলমান অবস্থার কথা জানিয়ে হুমায়ুন কবীর বলেন, “এ সময়ে যেসব আবেদন জমা পড়বে, তার কিছু হয়তো থেকে যাবে, কারণ জনবল বাড়ানো সম্ভব হবে না।”
বর্তমানে ইসির ডেটাবেজে ১২ কোটি ৩৭ লাখেরও বেশি নাগরিকের তথ্য রয়েছে।
এনআইডি সংশোধন প্রক্রিয়ায় আর্থিক লেনদেনের অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “কিছু জায়গায় এ চক্র কাজ করছে। কেউ কেউ টাকা নিয়েছে, এমন অভিযোগও পেয়েছি। আমরা ব্যবস্থা নিচ্ছি।”
ইসি কর্মীসহ কিছু ব্যক্তির বিরুদ্ধে ইতোমধ্যে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি। “ডিবিকে কাজে লাগিয়েছি। ঠাকুরগাঁওয়ে আমাদের একজন ডাটা এন্ট্রি অপারেটরকে ধরা হয়েছে এবং তার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। নরসিংদীতেও মামলা হয়েছে দুজনের বিরুদ্ধে,”— বলেন হুমায়ুন কবীর।
সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫
জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধনের জন্য গত তিন মাসে প্রায় পৌনে তিন লাখ আবেদন নিষ্পত্তি করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। রোববার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য দিয়েছেন জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক এএসএম হুমায়ুন কবীর।
হুমায়ুন কবীর জানান, “আমরা ৩ লাখ ৭৮ হাজার আবেদন তিন মাসের ক্রাশ প্রোগ্রামের মাধ্যমে সম্পন্ন করার একটি লক্ষ্য নির্ধারণ করেছিলাম। ১৬ মার্চ পর্যন্ত আমরা দুই লাখ ৭৮ হাজার আবেদন নিষ্পত্তি করতে পেরেছি, আগের আবেদনসহ।”
তিনি আরও বলেন, “এখনও প্রায় ৩ লাখ আবেদন পেন্ডিং রয়েছে, যেগুলো আগামী ছয় মাসের মধ্যে, অর্থাৎ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ক্লিয়ার করতে হবে।”
“আগে ভোটার নিবন্ধন কাজ শেষ হলে, তখন আমরা পুরো মনোযোগ এনআইডি সংশোধনে দিতে পারব,”— যোগ করেন তিনি।
ভোটার নিবন্ধন শেষ হবে ৫ মে
এ সময়, নির্বাচন কমিশনের মহাপরিচালক আরও জানান, ভোটার নিবন্ধনের কাজ ৫ মে পর্যন্ত শেষ হবে এবং জুনের মধ্যে হালনাগাদ ভোটার তালিকা প্রস্তুত করার কথা রয়েছে।
এনআইডি সংশোধন প্রক্রিয়ার চলমান অবস্থার কথা জানিয়ে হুমায়ুন কবীর বলেন, “এ সময়ে যেসব আবেদন জমা পড়বে, তার কিছু হয়তো থেকে যাবে, কারণ জনবল বাড়ানো সম্ভব হবে না।”
বর্তমানে ইসির ডেটাবেজে ১২ কোটি ৩৭ লাখেরও বেশি নাগরিকের তথ্য রয়েছে।
এনআইডি সংশোধন প্রক্রিয়ায় আর্থিক লেনদেনের অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “কিছু জায়গায় এ চক্র কাজ করছে। কেউ কেউ টাকা নিয়েছে, এমন অভিযোগও পেয়েছি। আমরা ব্যবস্থা নিচ্ছি।”
ইসি কর্মীসহ কিছু ব্যক্তির বিরুদ্ধে ইতোমধ্যে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি। “ডিবিকে কাজে লাগিয়েছি। ঠাকুরগাঁওয়ে আমাদের একজন ডাটা এন্ট্রি অপারেটরকে ধরা হয়েছে এবং তার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। নরসিংদীতেও মামলা হয়েছে দুজনের বিরুদ্ধে,”— বলেন হুমায়ুন কবীর।