জুলাই গণঅভ্যুত্থানে চট্টগ্রামে ৬ জনকে হত্যার ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ ও মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিনকে গ্রেপ্তারের জন্য পরোয়ানা জারি করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। এছাড়া আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের আরও ১২ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।
তদন্ত সংস্থার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল মঙ্গলবার এ আদেশ দেয়। গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
জারি চেয়ে তদন্ত সংস্থার আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন ট্রাইব্যুনালের প্রধান কৌঁসুলি মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম।
আদেশের পর তিনি বলেন,‘জুলাই-আগস্ট গণআন্দোলনে চট্টগ্রামে যেসব হত্যাকা- সংঘটিত হয়েছে তার সঙ্গে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের সম্পৃক্ততা ছিল। এটি তদন্ত সংস্থার তদন্তে উঠে এসেছে। ভিডিও ফুটেজ, প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষীদের বক্তব্যে তাদের সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে। আমাদের আবেদনে ১৫ জনের বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করেছে।’
এদিকে এই মামলায় কারাগারে থাকা আসামি যুবলীগ নেতা মো. ফিরোজকে হাজির করার নির্দেশ দিয়েছে ট্রাইব্যুনাল। এছাড়া ৮ এপ্রিল তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ট্রাইব্যুনাল দিন ধার্য করেছে। গত বছরের ১৬ ও ১৮ জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে চট্টগ্রামে হত্যা করা হয় ওয়াসিম আকরামসহ ৬ জনকে। চলতি বছর ১৬ জানুয়ারি ট্রাইবুন্যালের দুইজন কৌঁসুলি ও দুইজন তদন্ত কর্মকর্তা চট্টগ্রাম নগরীতে সরাসরি অংশ নেয়া ও আহত প্রায় ৩০ জনের সঙ্গে কথা বলেছেন। তাদের মধ্যে গুলিবিদ্ধ দুইজন ছিলেন।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ ২০২৫
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে চট্টগ্রামে ৬ জনকে হত্যার ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ ও মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিনকে গ্রেপ্তারের জন্য পরোয়ানা জারি করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। এছাড়া আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের আরও ১২ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।
তদন্ত সংস্থার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল মঙ্গলবার এ আদেশ দেয়। গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
জারি চেয়ে তদন্ত সংস্থার আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন ট্রাইব্যুনালের প্রধান কৌঁসুলি মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম।
আদেশের পর তিনি বলেন,‘জুলাই-আগস্ট গণআন্দোলনে চট্টগ্রামে যেসব হত্যাকা- সংঘটিত হয়েছে তার সঙ্গে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের সম্পৃক্ততা ছিল। এটি তদন্ত সংস্থার তদন্তে উঠে এসেছে। ভিডিও ফুটেজ, প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষীদের বক্তব্যে তাদের সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে। আমাদের আবেদনে ১৫ জনের বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করেছে।’
এদিকে এই মামলায় কারাগারে থাকা আসামি যুবলীগ নেতা মো. ফিরোজকে হাজির করার নির্দেশ দিয়েছে ট্রাইব্যুনাল। এছাড়া ৮ এপ্রিল তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ট্রাইব্যুনাল দিন ধার্য করেছে। গত বছরের ১৬ ও ১৮ জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে চট্টগ্রামে হত্যা করা হয় ওয়াসিম আকরামসহ ৬ জনকে। চলতি বছর ১৬ জানুয়ারি ট্রাইবুন্যালের দুইজন কৌঁসুলি ও দুইজন তদন্ত কর্মকর্তা চট্টগ্রাম নগরীতে সরাসরি অংশ নেয়া ও আহত প্রায় ৩০ জনের সঙ্গে কথা বলেছেন। তাদের মধ্যে গুলিবিদ্ধ দুইজন ছিলেন।