alt

জাতীয়

এখন আগামী রোজার আগেই নির্বাচন চায় জামায়াত

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫

নির্বাচনের পক্ষে নিজেদের অবস্থান তুলে ধরেছে জামায়াতে ইসলামী। তারা এবার আগামী রমজানের আগেই জাতীয় নির্বাচন চেয়েছে। জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমাদের ভিউ হচ্ছে নির্বাচনটা রমজানের আগেই শেষ হয়ে যাওয়া দরকার।’

বুধবার, ১৬ এপ্রিল ঢাকায় সফররত মার্কিন কূটনীতিক দলের সঙ্গে বৈঠকের পর নির্বাচন নিয়ে জামায়াতের অবস্থান জানাতে গিয়ে এ কথা বলেন তিনি।

বৈঠকে কী ধরনের আলোচনা হয়েছে জানতে চাইলে শফিকুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, ‘তাদের সঙ্গে আমাদের খোলামেলা কথা হয়েছে। তারা বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক অবস্থা জানতে চেয়েছেন। আগামী ইলেকশন কখন হবে, কীভাবে হবে জানতে চেয়েছেন। আমরা বলছি যে সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন যে, তিনি এ বছরের ডিসেম্বর অথবা আগামী বছরের জুনের মধ্যে ইলেকশন দেবেন। তার কমিটমেন্টে তিনি ঠিক আছেন এটা আমরা দেখতে চাই।’

জামায়াত আমির আরও বলেন, ‘আর আমাদের ভিউ হচ্ছে, এটা (নির্বাচন) রমজানের আগেই শেষ হয়ে যাওয়া দরকার। জুন পর্যন্ত অপেক্ষা করলে তখন বর্ষা, ঝড় বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ আসবে। তখন ইলেকশন অনিশ্চিত হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দেবে। আমরা এজন্য চাচ্ছি ওই আশঙ্কার আগেই রমজানের আগে যেন নির্বাচন হয়ে যায়।’

শফিকুর রহমান বলেন, ‘তারা আরও জানতে চেয়েছেন, রিফর্ম কি হতে পারে। আমরা কী চাচ্ছি। আমরা যদি আগামীতে দেশের দায়িত্ব পাই, তাহলে আমাদের ইকোনমিক পলিসি ও ফরেন রিলেশনটা কেমন হবে। আমরা এসব বিষয়ে তাদের সঙ্গে খোলামেলা কথা বলেছি। তারা মাইনরিটি ইস্যু নিয়ে কথা বলেছে। তারা নারী অধিকার নিয়ে কথা বলেছে, শ্রমিক অধিকার নিয়ে কথা বলেছে। আমরা এই সব বিষয়ে তাদের সঙ্গে কনভার্সেশন করেছি।’

তিনি বলেন, ‘আমরা আমাদের দলের ভেতরে গণতন্ত্র চর্চা করি এবং আমরা দেশের ভেতরে একই গণতন্ত্রের চর্চা করতে চাই। এর জন্য আমাদের যা করণীয় তাই আমরা করব। উদাহরণস্বরূপ আমরা বলেছি

যে প্রত্যেকটা ক্রেডিবল ইলেকশনে আমরা অংশগ্রহণ করেছি। কম হোক বেশি হোক, সংসদে আমাদের সংসদ সদস্য ছিলেন।’

জামায়াত আমির বলেন, ‘এর পাশাপাশি আমরা তাদের অনুরোধ করেছি যে, আমাদের দেশ এখন একটা ক্রিটিক্যাল জায়গায় আছে, একটা ক্রুসিয়াল টাইম পাস করছে। এ সময় আমেরিকার পক্ষে ৩৭ শতাংশ যে ট্যারিফ আরোপ করা হয়েছে, এটা যেন তারা পুনর্বিবেচনা করে।’

ছবি

ছয় দফা দাবিতে পলিটেকনিকে লাল কাপড়–ঢাকা ফটক, শনিবার দেশজুড়ে মানববন্ধন

চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই: গ্রেপ্তার ১, দুইজনকে খুঁজছে পুলিশ

ছবি

কুয়াকাটায় নববর্ষের সাংগ্রাইন উৎসব শুরু

ছবি

ডায়রিয়া প্রকোপের সঙ্গে বেড়েছে চিকিৎসক সংকট!

ছবি

চুরির অপবাদে যুবককে গাছে বেঁধে নির্যাতন

রাজধানীতে মিছিল: আ’লীগ নেতা মুরাদ ও আনিস ৪ দিনের রিমান্ডে

রাজধানীসহ ২৬ জেলায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস

দেশের বিভিন্ন স্থানে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৫ জন

ছবি

দুর্ঘটনায় উড়ে গেল বাসের ছাদ

বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক পুনরুজ্জীবিত করার অঙ্গীকার প্রতিফলিত হয়েছে: পাকিস্তান

ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলের পেছনে ‘ঢাকার কিছু ঘটনারও’ প্রভাব রয়েছে : ভারত

সিরাজগঞ্জে বিএনপি নেতাকে হাতুড়িপেটা, অভিযোগ জামায়াতের বিরুদ্ধে

ছবি

ধানে বাড়ছে আর্সেনিকের মাত্রা, ক্যানসারের ঝুঁকি ২ কোটি মানুষের

ছবি

সীতাকুণ্ডে শিক্ষককে পদত্যাগে বাধ্য করানোর অভিযোগ, তদন্ত শুরু প্রশাসনের

অপহৃত ৫ শিক্ষার্থীকে উদ্ধারে খাগড়াছড়ির তিন স্থানে অভিযান

রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান না হলে মায়ানমারে শান্তি আসবে না, যুক্তরাষ্ট্রকে জানিয়েছে বাংলাদেশ

ছবি

‘কাফনের কাপড়’ পরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

ছবি

আবার বাড়ছে নিত্যপণ্যের দাম

ছবি

সারা দেশে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল আজ

বাংলাদেশের ‘কিছু ঘটনার’ ইঙ্গিত দিয়ে ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিলের কারণ ব্যাখ্যা ভারতের

ছবি

বকেয়া বেতনের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

কবে কমবে ঝড়-বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস

কবে কমবে ঝড়-বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস

পুলিশ হত্যা মামলা: আরাভ খানসহ ৮ জনের যাবজ্জীবন

পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

‘মে মাস থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ রাখার ঘোষণা’

ছবি

পুলিশের সঙ্গে বিরোধ: গাবতলীতে শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ

ছবি

হঠাৎ ঝাঁজ উঠলো পেঁয়াজের

১০ মিলিয়ন ডলারের প্রকল্প অনুমোদন অভিযোজন তহবিল বোর্ডের

ছবি

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক: দেওয়ানি কার্যবিধি পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত

ছবি

কানাডার কাছ থেকে আসলে কী চাইছেন ট্রাম্প

ছয় মাসে অর্থনৈতিক সংস্কার নিয়ে প্রশ্ন তুললেন দেবপ্রিয়

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কারোপ: আলোচনা, আঞ্চলিক সহযোগিতা, মুক্তবাণিজ্য চুক্তি ও রপ্তানি বৈচিত্র্যকরণের সুপারিশ সিপিডির

ছবি

‘কেবল সৌদি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিল’, আদালতে বললেন মেঘনা আলম

ছবি

সম্পর্ক এগিয়ে নিতে একমত বাংলাদেশ-পাকিস্তান

আইএমএফের ৪র্থ ও ৫ম কিস্তির বিষয়ে সিদ্ধান্ত জুনে

tab

জাতীয়

এখন আগামী রোজার আগেই নির্বাচন চায় জামায়াত

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫

নির্বাচনের পক্ষে নিজেদের অবস্থান তুলে ধরেছে জামায়াতে ইসলামী। তারা এবার আগামী রমজানের আগেই জাতীয় নির্বাচন চেয়েছে। জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমাদের ভিউ হচ্ছে নির্বাচনটা রমজানের আগেই শেষ হয়ে যাওয়া দরকার।’

বুধবার, ১৬ এপ্রিল ঢাকায় সফররত মার্কিন কূটনীতিক দলের সঙ্গে বৈঠকের পর নির্বাচন নিয়ে জামায়াতের অবস্থান জানাতে গিয়ে এ কথা বলেন তিনি।

বৈঠকে কী ধরনের আলোচনা হয়েছে জানতে চাইলে শফিকুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, ‘তাদের সঙ্গে আমাদের খোলামেলা কথা হয়েছে। তারা বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক অবস্থা জানতে চেয়েছেন। আগামী ইলেকশন কখন হবে, কীভাবে হবে জানতে চেয়েছেন। আমরা বলছি যে সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন যে, তিনি এ বছরের ডিসেম্বর অথবা আগামী বছরের জুনের মধ্যে ইলেকশন দেবেন। তার কমিটমেন্টে তিনি ঠিক আছেন এটা আমরা দেখতে চাই।’

জামায়াত আমির আরও বলেন, ‘আর আমাদের ভিউ হচ্ছে, এটা (নির্বাচন) রমজানের আগেই শেষ হয়ে যাওয়া দরকার। জুন পর্যন্ত অপেক্ষা করলে তখন বর্ষা, ঝড় বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ আসবে। তখন ইলেকশন অনিশ্চিত হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দেবে। আমরা এজন্য চাচ্ছি ওই আশঙ্কার আগেই রমজানের আগে যেন নির্বাচন হয়ে যায়।’

শফিকুর রহমান বলেন, ‘তারা আরও জানতে চেয়েছেন, রিফর্ম কি হতে পারে। আমরা কী চাচ্ছি। আমরা যদি আগামীতে দেশের দায়িত্ব পাই, তাহলে আমাদের ইকোনমিক পলিসি ও ফরেন রিলেশনটা কেমন হবে। আমরা এসব বিষয়ে তাদের সঙ্গে খোলামেলা কথা বলেছি। তারা মাইনরিটি ইস্যু নিয়ে কথা বলেছে। তারা নারী অধিকার নিয়ে কথা বলেছে, শ্রমিক অধিকার নিয়ে কথা বলেছে। আমরা এই সব বিষয়ে তাদের সঙ্গে কনভার্সেশন করেছি।’

তিনি বলেন, ‘আমরা আমাদের দলের ভেতরে গণতন্ত্র চর্চা করি এবং আমরা দেশের ভেতরে একই গণতন্ত্রের চর্চা করতে চাই। এর জন্য আমাদের যা করণীয় তাই আমরা করব। উদাহরণস্বরূপ আমরা বলেছি

যে প্রত্যেকটা ক্রেডিবল ইলেকশনে আমরা অংশগ্রহণ করেছি। কম হোক বেশি হোক, সংসদে আমাদের সংসদ সদস্য ছিলেন।’

জামায়াত আমির বলেন, ‘এর পাশাপাশি আমরা তাদের অনুরোধ করেছি যে, আমাদের দেশ এখন একটা ক্রিটিক্যাল জায়গায় আছে, একটা ক্রুসিয়াল টাইম পাস করছে। এ সময় আমেরিকার পক্ষে ৩৭ শতাংশ যে ট্যারিফ আরোপ করা হয়েছে, এটা যেন তারা পুনর্বিবেচনা করে।’

back to top