মাগুরার শিশু আসিয়া ধর্ষণ ও হত্যার মামলায় আগামী ২৩ এপ্রিল চার্জ শুনানির দিন ধার্য করেছেন জেলার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালত। রোববার (২০ এপ্রিল) আসামিদের উপস্থিতিতে আদালত চার্জশিট গ্রহণ করে।
গত ১৩ এপ্রিল তদন্তকারী কর্মকর্তা মাগুরার চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলার চার্জশিট জমা দেন। রোববার আসামিদের উপস্থিতিতে আদালত চার্জশিট গ্রহণ করে
চার্জ গঠনের পরে ১০ থেকে ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে এই মামলার রায় দেখতে পাবে দেশবাসী, এমনটাই প্রত্যাশা বাদীপক্ষের প্রধান আইনজীবীর
এর আগে সকালে বিচারক জেলা ও দায়রা জজ এম জাহিদ হাসানের আদালতে মামলার আসামিদের উপস্থিতিতে জমাকৃত চার্জশিটের বিষয়ে শুনানি হয়। এরপর আদালত চার্জশিট গ্রহণ করেন।
গত ১৩ এপ্রিল রাত ১০টার দিকে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আলাউদ্দিন মাগুরার চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. আব্দুল মতিনের আদালতে মামলার চার্জশিট জমা দেন। এতে মামলার চার আসামিকেই অভিযুক্ত করা হয়।
মামলার বাদী পক্ষের প্রধান আইনজীবী শাহেদ হাসান টগর বলেন, ‘মাগুরার আলোচিত শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলার আসামিদের জেলা কারাগার থেকে রোববার সকালে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। এরই মধ্যে বিচারক এ মামলাটি আমলে নিয়েছেন। আদালত আগামী ২৩ এপ্রিল বুধবার এ মামলার চার্জ শুনানির দিন ধার্য করেছে।’
শাহেদ হাসান টগর আরও বলেন, আমরা আশা করছি চার্জ গঠনের পরে ১০ থেকে ১৫ কার্যদিবসের ভেতরে মাগুরাবাসীসহ সারাদেশের মানুষ এ মামলার রায় দেখতে পারবে।
মামলার চার্জশিটে বলা হয়েছে, ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় প্রধান আসামি হিটু শেখকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। এছাড়াও নিহত শিশুর বোনজামাই সজিব শেখ ও তার (সজিব) ভাই রাতুল শেখকে খুন জখমের ভয়ভীতি প্রদর্শন এবং বোনের শাশুড়ি জাহেদা বেগমকে তথ্য গোপনের অভিযোগে অভিযুক্ত করা হয়।
গত ১ মার্চ মাগুরা সদরের একটি গ্রামে বোনের শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে যায় ভুক্তভোগী ওই শিশু। ৫ মার্চ রাতে বোনের শ্বশুর হিটু শেখ ওই শিশুকে ধর্ষণ করে হত্যার চেষ্টা করে। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৩ মার্চ রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ওই শিশু মারা যায়। এ ঘটনায় নিহত শিশুর মা ৮ মার্চ নিহত আসিয়ার মা আয়েশা আক্তার বাদী হয়ে ৪ জনের নামে মাগুরা সদর থানায় মামলা দায়ের করেন। ঘটনাটি নিয়ে দেশব্যাপী ব্যাপক বিক্ষোভ ও আলোচনার সৃষ্টি হয়।
রোববার, ২০ এপ্রিল ২০২৫
মাগুরার শিশু আসিয়া ধর্ষণ ও হত্যার মামলায় আগামী ২৩ এপ্রিল চার্জ শুনানির দিন ধার্য করেছেন জেলার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালত। রোববার (২০ এপ্রিল) আসামিদের উপস্থিতিতে আদালত চার্জশিট গ্রহণ করে।
গত ১৩ এপ্রিল তদন্তকারী কর্মকর্তা মাগুরার চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলার চার্জশিট জমা দেন। রোববার আসামিদের উপস্থিতিতে আদালত চার্জশিট গ্রহণ করে
চার্জ গঠনের পরে ১০ থেকে ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে এই মামলার রায় দেখতে পাবে দেশবাসী, এমনটাই প্রত্যাশা বাদীপক্ষের প্রধান আইনজীবীর
এর আগে সকালে বিচারক জেলা ও দায়রা জজ এম জাহিদ হাসানের আদালতে মামলার আসামিদের উপস্থিতিতে জমাকৃত চার্জশিটের বিষয়ে শুনানি হয়। এরপর আদালত চার্জশিট গ্রহণ করেন।
গত ১৩ এপ্রিল রাত ১০টার দিকে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আলাউদ্দিন মাগুরার চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. আব্দুল মতিনের আদালতে মামলার চার্জশিট জমা দেন। এতে মামলার চার আসামিকেই অভিযুক্ত করা হয়।
মামলার বাদী পক্ষের প্রধান আইনজীবী শাহেদ হাসান টগর বলেন, ‘মাগুরার আলোচিত শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলার আসামিদের জেলা কারাগার থেকে রোববার সকালে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। এরই মধ্যে বিচারক এ মামলাটি আমলে নিয়েছেন। আদালত আগামী ২৩ এপ্রিল বুধবার এ মামলার চার্জ শুনানির দিন ধার্য করেছে।’
শাহেদ হাসান টগর আরও বলেন, আমরা আশা করছি চার্জ গঠনের পরে ১০ থেকে ১৫ কার্যদিবসের ভেতরে মাগুরাবাসীসহ সারাদেশের মানুষ এ মামলার রায় দেখতে পারবে।
মামলার চার্জশিটে বলা হয়েছে, ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় প্রধান আসামি হিটু শেখকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। এছাড়াও নিহত শিশুর বোনজামাই সজিব শেখ ও তার (সজিব) ভাই রাতুল শেখকে খুন জখমের ভয়ভীতি প্রদর্শন এবং বোনের শাশুড়ি জাহেদা বেগমকে তথ্য গোপনের অভিযোগে অভিযুক্ত করা হয়।
গত ১ মার্চ মাগুরা সদরের একটি গ্রামে বোনের শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে যায় ভুক্তভোগী ওই শিশু। ৫ মার্চ রাতে বোনের শ্বশুর হিটু শেখ ওই শিশুকে ধর্ষণ করে হত্যার চেষ্টা করে। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৩ মার্চ রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ওই শিশু মারা যায়। এ ঘটনায় নিহত শিশুর মা ৮ মার্চ নিহত আসিয়ার মা আয়েশা আক্তার বাদী হয়ে ৪ জনের নামে মাগুরা সদর থানায় মামলা দায়ের করেন। ঘটনাটি নিয়ে দেশব্যাপী ব্যাপক বিক্ষোভ ও আলোচনার সৃষ্টি হয়।