মাগুরায় আলোচিত শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় চারজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচারকাজ শুরু হয়েছে।
বুধবার সকাল সাড়ে ১০টায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম জাহিদ হাসানের আদালতে এ শুনানি হয়।
আসামিদের মধ্যে রয়েছেন শিশুটির বোনের শ্বশুর, শাশুড়ি, স্বামী ও ভাশুর। পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে আগামী রোববার (২৭ এপ্রিল)।
রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে অংশ নেন মনিরুল ইসলাম মুকুল ও অ্যাটর্নি জেনারেলের সমমর্যাদাপ্রাপ্ত আইনজীবী এহসানুল হক সমাজী, যিনি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিশেষ কৌঁসুলি হিসেবে মামলাটি পরিচালনা করছেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, প্রধান আসামি শিশুটির বোনের শ্বশুরের বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও হত্যা (নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৯(২) ধারা), অন্য তিন আসামির বিরুদ্ধে ভয়ভীতি প্রদর্শন ও আলামত নষ্টের অভিযোগে (দণ্ডবিধির ৫০৬ ও ২০১ ধারা) অভিযোগ গঠন করা হয়।
বিচারক জানান, আসামিরা চাইলে নিজেদের পক্ষে আইনজীবী নিয়োগ করতে পারবেন। শুনানিতে তাঁরা অপরাধে জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করেন।
উল্লেখ্য, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মাগুরা সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আলাউদ্দিন ১৩ এপ্রিল আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। ৬ মার্চ ঘটনাটি ঘটে এবং ১৩ মার্চ ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় শিশুটির মৃত্যু হয়। ৮ মার্চ শিশুটির মা মাগুরা সদর থানায় মামলা করেন। বর্তমানে চার আসামি কারাগারে রয়েছেন।
বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫
মাগুরায় আলোচিত শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় চারজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচারকাজ শুরু হয়েছে।
বুধবার সকাল সাড়ে ১০টায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম জাহিদ হাসানের আদালতে এ শুনানি হয়।
আসামিদের মধ্যে রয়েছেন শিশুটির বোনের শ্বশুর, শাশুড়ি, স্বামী ও ভাশুর। পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে আগামী রোববার (২৭ এপ্রিল)।
রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে অংশ নেন মনিরুল ইসলাম মুকুল ও অ্যাটর্নি জেনারেলের সমমর্যাদাপ্রাপ্ত আইনজীবী এহসানুল হক সমাজী, যিনি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিশেষ কৌঁসুলি হিসেবে মামলাটি পরিচালনা করছেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, প্রধান আসামি শিশুটির বোনের শ্বশুরের বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও হত্যা (নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৯(২) ধারা), অন্য তিন আসামির বিরুদ্ধে ভয়ভীতি প্রদর্শন ও আলামত নষ্টের অভিযোগে (দণ্ডবিধির ৫০৬ ও ২০১ ধারা) অভিযোগ গঠন করা হয়।
বিচারক জানান, আসামিরা চাইলে নিজেদের পক্ষে আইনজীবী নিয়োগ করতে পারবেন। শুনানিতে তাঁরা অপরাধে জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করেন।
উল্লেখ্য, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মাগুরা সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আলাউদ্দিন ১৩ এপ্রিল আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। ৬ মার্চ ঘটনাটি ঘটে এবং ১৩ মার্চ ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় শিশুটির মৃত্যু হয়। ৮ মার্চ শিশুটির মা মাগুরা সদর থানায় মামলা করেন। বর্তমানে চার আসামি কারাগারে রয়েছেন।