বিএনপির ভারাপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেন ১/১১ এবং স্বৈারাচারী সরকারের আমলে আমার ওপর এবং মায়ের ওপর যে জুলুম-নির্যাতন করা হয়েছে, আমার ভাইকে হত্যা করা হয়েছে, তার প্রতিশোধ রাষ্ট্র সংস্কারের যে ৩১ দফা দেয়া হয়েছে তা বাস্তবায়নের মাধ্যমে এর প্রতিশোধ নিতে চাই। বুধবার (২৩ এপ্রিল) সন্ধ্যায় রংপুর শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে রাষ্ট্র কাঠামো মেরামত ৩১ দফা ও জনসম্পৃৃক্তি শীর্ষক দিনব্যাপী কর্মশালা শেষে প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে এসব কথা বলেন তিনি। তিনি ৩১ দফা বাস্তবায়নের সঙ্গে এবং এই পলিসির সঙ্গে নেতাকর্মীদের মতামত জানতে চাইলে সবাই হাত তুলে সমর্থন জানান।
তারেক রহমান নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বলেন, আপনাদের বিরুদ্ধে ১৫/১৬ বছরে জুলুম-নির্যাতন হয়েছে। আপনাদের পরিবার কষ্ট পেয়েছে। সবকিছুর প্রতিশোধ নিতে চাই ৩১ দফা বাস্তবায়নের মাধ্যমে।
তিনি বলেন, ৩১ দফা বিএনপির একার নয়, গণতান্ত্রিক শক্তিগুলো সবাই মিলে এই সংস্কার প্রস্তাব গ্রহণ করেছে। তিনি নেতাকর্মীদের জোর
দিয়ে বলেন, আগামী নির্বাচনে জনগণের সমর্থন নিয়ে ইনশাআল্লাহ বিএনপি ক্ষমতায় যাবে।
তারেক রহমান বলেন, বিএনপি যখনই দেশ পরিচালনার সুযোগ পেয়েছে তখন দেশের উন্নয়নে, মানুষের কল্যাণে কাজ করেছে। স্বাস্থ্য, শিক্ষা, কর্মসংস্থান, কৃষির উন্নয়ন করেছে। সংবাদপত্রের স্বাধীনতা, স্বাধীন বিচার ব্যবস্থার জন্য কাজ করেছে। বিএনপির লক্ষ্য জনগণের সেবা নিশ্চিত করা। তিনি নেতাকর্মীদের সাধারণ মানুষের কাছে যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেন, কে ভোট দিলো বা দেবে কিনা সেটা নয়, তাদের কাছে ৩১ দফা সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে যান।
এর আগে সকাল থেকে রংপুর মহানগর ও জেলা বিএনপির অঙ্গ-সংগঠনের সাড়ে ৬শ’ নেতাকে নিয়ে দিনব্যাপী ৩১ দফা রাষ্ট্র সংস্কার নিয়ে আলোচনা করেন বিএনপির মিডিয়া সেলের প্রধান অধ্যাপক ডা. মওদুদ হোসেন আলমগীর পাভেল, বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, রুমিন ফারহানা, রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু, রংপুর মহানগর বিএনপির আহবায়ক শামসুজ্জামান শামু, সদস্য সচিব মাহফুজুন্নবী ডন, জেলা সভাপতি সাইফুল ইসলাম সদস্য সচিব আনিসুল ইসলাম লাকুসহ অন্য নেতৃবৃন্দ। বিকেল সাড়ে পাঁচটায় তারেক রহমান অনলাইনে যুক্ত হয়ে নেতাকর্মীদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।
বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫
বিএনপির ভারাপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেন ১/১১ এবং স্বৈারাচারী সরকারের আমলে আমার ওপর এবং মায়ের ওপর যে জুলুম-নির্যাতন করা হয়েছে, আমার ভাইকে হত্যা করা হয়েছে, তার প্রতিশোধ রাষ্ট্র সংস্কারের যে ৩১ দফা দেয়া হয়েছে তা বাস্তবায়নের মাধ্যমে এর প্রতিশোধ নিতে চাই। বুধবার (২৩ এপ্রিল) সন্ধ্যায় রংপুর শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে রাষ্ট্র কাঠামো মেরামত ৩১ দফা ও জনসম্পৃৃক্তি শীর্ষক দিনব্যাপী কর্মশালা শেষে প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে এসব কথা বলেন তিনি। তিনি ৩১ দফা বাস্তবায়নের সঙ্গে এবং এই পলিসির সঙ্গে নেতাকর্মীদের মতামত জানতে চাইলে সবাই হাত তুলে সমর্থন জানান।
তারেক রহমান নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বলেন, আপনাদের বিরুদ্ধে ১৫/১৬ বছরে জুলুম-নির্যাতন হয়েছে। আপনাদের পরিবার কষ্ট পেয়েছে। সবকিছুর প্রতিশোধ নিতে চাই ৩১ দফা বাস্তবায়নের মাধ্যমে।
তিনি বলেন, ৩১ দফা বিএনপির একার নয়, গণতান্ত্রিক শক্তিগুলো সবাই মিলে এই সংস্কার প্রস্তাব গ্রহণ করেছে। তিনি নেতাকর্মীদের জোর
দিয়ে বলেন, আগামী নির্বাচনে জনগণের সমর্থন নিয়ে ইনশাআল্লাহ বিএনপি ক্ষমতায় যাবে।
তারেক রহমান বলেন, বিএনপি যখনই দেশ পরিচালনার সুযোগ পেয়েছে তখন দেশের উন্নয়নে, মানুষের কল্যাণে কাজ করেছে। স্বাস্থ্য, শিক্ষা, কর্মসংস্থান, কৃষির উন্নয়ন করেছে। সংবাদপত্রের স্বাধীনতা, স্বাধীন বিচার ব্যবস্থার জন্য কাজ করেছে। বিএনপির লক্ষ্য জনগণের সেবা নিশ্চিত করা। তিনি নেতাকর্মীদের সাধারণ মানুষের কাছে যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেন, কে ভোট দিলো বা দেবে কিনা সেটা নয়, তাদের কাছে ৩১ দফা সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে যান।
এর আগে সকাল থেকে রংপুর মহানগর ও জেলা বিএনপির অঙ্গ-সংগঠনের সাড়ে ৬শ’ নেতাকে নিয়ে দিনব্যাপী ৩১ দফা রাষ্ট্র সংস্কার নিয়ে আলোচনা করেন বিএনপির মিডিয়া সেলের প্রধান অধ্যাপক ডা. মওদুদ হোসেন আলমগীর পাভেল, বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, রুমিন ফারহানা, রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু, রংপুর মহানগর বিএনপির আহবায়ক শামসুজ্জামান শামু, সদস্য সচিব মাহফুজুন্নবী ডন, জেলা সভাপতি সাইফুল ইসলাম সদস্য সচিব আনিসুল ইসলাম লাকুসহ অন্য নেতৃবৃন্দ। বিকেল সাড়ে পাঁচটায় তারেক রহমান অনলাইনে যুক্ত হয়ে নেতাকর্মীদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।