গণতন্ত্র ও প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতার কারণেই দেশে ফ্যাসিবাদী শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা পেয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি ও বিশিষ্ট রাজনীতি বিশ্লেষক আলী রীয়াজ।
বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) জাতীয় সংসদের এলডি হলে ‘আমজনতার দল’-এর সঙ্গে অনুষ্ঠিত সংলাপের সূচনা বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
আলী রিয়াজ বলেন, “গত ৫৩ বছর ধরে বাংলাদেশের শাসন কাঠামোয় গণতন্ত্রের ঘাটতি ও প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতা লক্ষ্য করা গেছে। এই ধারাবাহিকতাতেই দেশে ফ্যাসিবাদী শাসন ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে।”
তিনি আরও বলেন, “রাজনৈতিক দল, নাগরিক সমাজ, ছাত্রজনতা—সবাই চায় একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র। কারণ আমরা চাই না আবার গুম, খুন, বিচারবহির্ভূত হত্যার মতো বাস্তবতার মুখোমুখি হতে।”
আলী রীয়াজ বলেন, “১৬ বছরের ফ্যাসিবাদী শাসন আমরা প্রত্যেকে মোকাবিলা করেছি—নাগরিক হোক কিংবা রাজনৈতিক দল, সবাই এর নিপীড়নের শিকার হয়েছি।”
গঠিত সংস্কার কমিশনগুলোর সুপারিশের ভিত্তিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য তৈরির লক্ষ্যে কাজ করছে ঐকমত্য কমিশন। এ পর্যন্ত ৩৯টি দলের মধ্যে ৩৪টি দল মতামত দিয়েছে এবং কমিশন ইতোমধ্যে ১৫টি দলের সঙ্গে সংলাপ সম্পন্ন করেছে।
সংলাপে অংশ নিয়ে আমজনতার দলের সভাপতি মিয়া মশিউজ্জামান বলেন, “আমরা স্প্রেডশিটে দেওয়া কিছু মতামত সংশোধন করতে চাই। আশা করি, এই আলাপ জাতির জন্য ইতিবাচক ভবিষ্যৎ রচনায় ভূমিকা রাখবে।”
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার, কমিশনের সদস্য সফর রাজ হোসেন, বদিউল আলম মজুমদার ও ইফতেখারুজ্জামান।
বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫
গণতন্ত্র ও প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতার কারণেই দেশে ফ্যাসিবাদী শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা পেয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি ও বিশিষ্ট রাজনীতি বিশ্লেষক আলী রীয়াজ।
বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) জাতীয় সংসদের এলডি হলে ‘আমজনতার দল’-এর সঙ্গে অনুষ্ঠিত সংলাপের সূচনা বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
আলী রিয়াজ বলেন, “গত ৫৩ বছর ধরে বাংলাদেশের শাসন কাঠামোয় গণতন্ত্রের ঘাটতি ও প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতা লক্ষ্য করা গেছে। এই ধারাবাহিকতাতেই দেশে ফ্যাসিবাদী শাসন ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে।”
তিনি আরও বলেন, “রাজনৈতিক দল, নাগরিক সমাজ, ছাত্রজনতা—সবাই চায় একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র। কারণ আমরা চাই না আবার গুম, খুন, বিচারবহির্ভূত হত্যার মতো বাস্তবতার মুখোমুখি হতে।”
আলী রীয়াজ বলেন, “১৬ বছরের ফ্যাসিবাদী শাসন আমরা প্রত্যেকে মোকাবিলা করেছি—নাগরিক হোক কিংবা রাজনৈতিক দল, সবাই এর নিপীড়নের শিকার হয়েছি।”
গঠিত সংস্কার কমিশনগুলোর সুপারিশের ভিত্তিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য তৈরির লক্ষ্যে কাজ করছে ঐকমত্য কমিশন। এ পর্যন্ত ৩৯টি দলের মধ্যে ৩৪টি দল মতামত দিয়েছে এবং কমিশন ইতোমধ্যে ১৫টি দলের সঙ্গে সংলাপ সম্পন্ন করেছে।
সংলাপে অংশ নিয়ে আমজনতার দলের সভাপতি মিয়া মশিউজ্জামান বলেন, “আমরা স্প্রেডশিটে দেওয়া কিছু মতামত সংশোধন করতে চাই। আশা করি, এই আলাপ জাতির জন্য ইতিবাচক ভবিষ্যৎ রচনায় ভূমিকা রাখবে।”
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার, কমিশনের সদস্য সফর রাজ হোসেন, বদিউল আলম মজুমদার ও ইফতেখারুজ্জামান।