আমরা আরেকটা গাজায় পরিণত হতে চাইনা। আর যুদ্ধ দেখতে চাইনা। আরাকানদের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য হিউম্যানিটিরিয়ান প্যাসেজ নিয়ে ইউনূস সরকার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বসে সরকারের সে সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত ছিল বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
সোমবার,(২৮ এপ্রিল ২০২৫)সন্ধায় ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার জগন্নাথপুর ইউনিয়নের খাগড়াবাড়ি শেখ বাজারে গণসংযোগের অংশ হিসেবে পথসভায় এসব মন্তব্য করেন তিনি।
সংস্কার-নির্বাচন প্রসঙ্গে মির্জা আলমগীর বলেন, সংষ্কার কি? আমি বুঝিনা। আমি বুঝি গণতন্ত্র, আমি বুঝি মানুষের অধিকার। ইউনূস সরকারের প্রধান দায়িত্ব একটা নির্বাচন করা। সবাই মিলে আমরা অধ্যাপক ইউনূস সরকারকে দায়িত্ব দিয়েছি। তিনি অনেক জ্ঞানী ও নোবেলবিজয়ী মানুষ, তবে রাজনীতিবিদনন। গত ১৫ বছর দেশের মানুষ ভোট দিতে পারেনি। এখন একটা সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। দেশের স্বার্থে, মানুষের নিরাপত্তার স্বার্থে নির্বাচন দেয়া আপনাদের প্রধান
কর্তব্য। সংস্কারের পাশাপাশি নির্বাচনের ব্যবস্থা করা আপনাদের উচিত। নির্বাচনের সঠিক দিনক্ষণ ও সঠিক রোডম্যাপ দেন অতিশিঘ্রই। এ দেশের মানুষ তাদের নিজস্ব সরকার দেখতে চায়। বর্তমানে এমপি নাই, সমস্যা হলে কার কাছে যাবেন। এ জন্য আমরা বারবার করে বলছি, সংস্কারটাও হউক, নির্বাচনটাও হোক।
তিনি আরও বলেন, আওয়ামীলীগ দেশটাকে জাহান্নামে পরিণত করেছিল। হামলা-মামলা, গুম, খুন, নির্যাতনসহ কোটি কোটি টাকা লুট করেছে তারা। দেশের মানুষ অস্থির হয়ে জীবন দিয়ে রক্ত দিয়ে হাসিনাকে উৎখাত করেছে। গণঅভ্যুত্থানের পরে বেগম জিয়া হাসপাতাল থেকে একটি বাণী দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, অনেক নির্যাতন হয়েছে, রক্তপাত ঘটেছে। আসুন সব প্রতিহিংসা বাদ দিয়ে আমরা একটা সুন্দর বাংলাদেশ গড়ি। সবাই মিলে সুন্দর একটি বাংলাদেশ গড়ে তোলারও আহ্বান জানান তিনি।
এসময় জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সল আমিন, সদর উপজেলা বিএনপি সভাপতি আব্দুল হামিদ, সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব হোসেন তুহিনসহ দলটির অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫
আমরা আরেকটা গাজায় পরিণত হতে চাইনা। আর যুদ্ধ দেখতে চাইনা। আরাকানদের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য হিউম্যানিটিরিয়ান প্যাসেজ নিয়ে ইউনূস সরকার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বসে সরকারের সে সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত ছিল বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
সোমবার,(২৮ এপ্রিল ২০২৫)সন্ধায় ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার জগন্নাথপুর ইউনিয়নের খাগড়াবাড়ি শেখ বাজারে গণসংযোগের অংশ হিসেবে পথসভায় এসব মন্তব্য করেন তিনি।
সংস্কার-নির্বাচন প্রসঙ্গে মির্জা আলমগীর বলেন, সংষ্কার কি? আমি বুঝিনা। আমি বুঝি গণতন্ত্র, আমি বুঝি মানুষের অধিকার। ইউনূস সরকারের প্রধান দায়িত্ব একটা নির্বাচন করা। সবাই মিলে আমরা অধ্যাপক ইউনূস সরকারকে দায়িত্ব দিয়েছি। তিনি অনেক জ্ঞানী ও নোবেলবিজয়ী মানুষ, তবে রাজনীতিবিদনন। গত ১৫ বছর দেশের মানুষ ভোট দিতে পারেনি। এখন একটা সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। দেশের স্বার্থে, মানুষের নিরাপত্তার স্বার্থে নির্বাচন দেয়া আপনাদের প্রধান
কর্তব্য। সংস্কারের পাশাপাশি নির্বাচনের ব্যবস্থা করা আপনাদের উচিত। নির্বাচনের সঠিক দিনক্ষণ ও সঠিক রোডম্যাপ দেন অতিশিঘ্রই। এ দেশের মানুষ তাদের নিজস্ব সরকার দেখতে চায়। বর্তমানে এমপি নাই, সমস্যা হলে কার কাছে যাবেন। এ জন্য আমরা বারবার করে বলছি, সংস্কারটাও হউক, নির্বাচনটাও হোক।
তিনি আরও বলেন, আওয়ামীলীগ দেশটাকে জাহান্নামে পরিণত করেছিল। হামলা-মামলা, গুম, খুন, নির্যাতনসহ কোটি কোটি টাকা লুট করেছে তারা। দেশের মানুষ অস্থির হয়ে জীবন দিয়ে রক্ত দিয়ে হাসিনাকে উৎখাত করেছে। গণঅভ্যুত্থানের পরে বেগম জিয়া হাসপাতাল থেকে একটি বাণী দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, অনেক নির্যাতন হয়েছে, রক্তপাত ঘটেছে। আসুন সব প্রতিহিংসা বাদ দিয়ে আমরা একটা সুন্দর বাংলাদেশ গড়ি। সবাই মিলে সুন্দর একটি বাংলাদেশ গড়ে তোলারও আহ্বান জানান তিনি।
এসময় জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সল আমিন, সদর উপজেলা বিএনপি সভাপতি আব্দুল হামিদ, সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব হোসেন তুহিনসহ দলটির অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।