পরিবারটির এখন বেহাল অবস্থা। ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পড়ে আছে পরিবারটির তিন সদস্যের লাশ।
এর মধ্যেই পরিবারে এলো নতুন শিশু, যার বাবা দুপুরে পরিবারের আরও তিন জন সদস্যসহ সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন।
যে প্রসূতিকে নিয়ে মাদারীপুর থেকে ঢাকায় আসার পথে গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে দুর্ঘটনায় পরিবারটির চার জনসহ পাঁচ জনের প্রাণহানি ঘটেছে সেই প্রসূতি বিকেলে রাজধানীর পান্থপথের এসআইবিএল ফাউন্ডেশন হাসপাতালে শিশু পুত্রের জন্ম দিয়েছেন।
নিহত বিল্লালের ফুফাতো বোনের স্বামী মো. সোলাইমান এ তথ্য দেন। এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে রোজিনা বেগম নামের প্রসূতিকে বহন করা অ্যাম্বুলেন্সটিকে পেছন থেকে একটি বাস ধাক্কা দিলে পাঁচ জনের প্রাণ যায়।
এর মধ্যে চার জন একই পরিবারের।
হতাহতরা হলেন রোজিনার স্বামী হাফেজ বিল্লাল ফকির (৪০), বিল্লালের বাবা সামাদ ফকির (৬৫), বিল্লালের মা সাহেদা বেগম (৫৫), বিল্লালের বোন আফসানা এবং অ্যাম্বুলেন্সটির চালক মাহাবুব সর্দার (৩২)।
নিহতদের স্বজন সোলাইমান বলেন, ঘটনার শিকার পরিবারটির বাড়ি মাদারীপুর সদর উপজেলার উত্তর ধূপখালীতে। বিল্লালের তিন মেয়ে রয়েছে।
তাদের চতুর্থ সন্তান হওয়ার সম্ভাব্য তারিখ ছিল মে মাসের শেষ সপ্তাহে। কিন্তু গত বুধবার থেকে বিল্লালের স্ত্রী রোজিনা পেটে ব্যথা অনুভব করায় পরিবারটি তাকে নিয়ে প্রথমে মাদারীপুর হাসপাতালে যায়।
সেখান থেকে অ্যাম্বুলেন্সে করে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে সন্তান প্রসবের জন্য রোজিনাকে নিয়ে যাচ্ছিল পরিবারটি। পথে এই ঘটনা ঘটে।
তিনি বলেন, দুর্ঘটনার পর রোজিনাকে ঢাকার পান্থপথের এসআইবিএল ফাউন্ডেশন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানেই বিকেল ৪টার দিকে তার একটি পুত্র সন্তান হয়।
এসআইবিএল ফাউন্ডেশন হাসপাতালের অভ্যর্থনা বিভাগের কর্মী মো. রাসেল বলছেন, অস্ত্রপোচারের মাধ্যমে রোজিনা বেগমের একটি পুত্র সন্তান হয়েছে। মা ও সন্তান সুস্থ আছেন। হাসপাতালে তাদের কয়েকজন স্বজনও রয়েছেন।
শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫
পরিবারটির এখন বেহাল অবস্থা। ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পড়ে আছে পরিবারটির তিন সদস্যের লাশ।
এর মধ্যেই পরিবারে এলো নতুন শিশু, যার বাবা দুপুরে পরিবারের আরও তিন জন সদস্যসহ সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন।
যে প্রসূতিকে নিয়ে মাদারীপুর থেকে ঢাকায় আসার পথে গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে দুর্ঘটনায় পরিবারটির চার জনসহ পাঁচ জনের প্রাণহানি ঘটেছে সেই প্রসূতি বিকেলে রাজধানীর পান্থপথের এসআইবিএল ফাউন্ডেশন হাসপাতালে শিশু পুত্রের জন্ম দিয়েছেন।
নিহত বিল্লালের ফুফাতো বোনের স্বামী মো. সোলাইমান এ তথ্য দেন। এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে রোজিনা বেগম নামের প্রসূতিকে বহন করা অ্যাম্বুলেন্সটিকে পেছন থেকে একটি বাস ধাক্কা দিলে পাঁচ জনের প্রাণ যায়।
এর মধ্যে চার জন একই পরিবারের।
হতাহতরা হলেন রোজিনার স্বামী হাফেজ বিল্লাল ফকির (৪০), বিল্লালের বাবা সামাদ ফকির (৬৫), বিল্লালের মা সাহেদা বেগম (৫৫), বিল্লালের বোন আফসানা এবং অ্যাম্বুলেন্সটির চালক মাহাবুব সর্দার (৩২)।
নিহতদের স্বজন সোলাইমান বলেন, ঘটনার শিকার পরিবারটির বাড়ি মাদারীপুর সদর উপজেলার উত্তর ধূপখালীতে। বিল্লালের তিন মেয়ে রয়েছে।
তাদের চতুর্থ সন্তান হওয়ার সম্ভাব্য তারিখ ছিল মে মাসের শেষ সপ্তাহে। কিন্তু গত বুধবার থেকে বিল্লালের স্ত্রী রোজিনা পেটে ব্যথা অনুভব করায় পরিবারটি তাকে নিয়ে প্রথমে মাদারীপুর হাসপাতালে যায়।
সেখান থেকে অ্যাম্বুলেন্সে করে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে সন্তান প্রসবের জন্য রোজিনাকে নিয়ে যাচ্ছিল পরিবারটি। পথে এই ঘটনা ঘটে।
তিনি বলেন, দুর্ঘটনার পর রোজিনাকে ঢাকার পান্থপথের এসআইবিএল ফাউন্ডেশন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানেই বিকেল ৪টার দিকে তার একটি পুত্র সন্তান হয়।
এসআইবিএল ফাউন্ডেশন হাসপাতালের অভ্যর্থনা বিভাগের কর্মী মো. রাসেল বলছেন, অস্ত্রপোচারের মাধ্যমে রোজিনা বেগমের একটি পুত্র সন্তান হয়েছে। মা ও সন্তান সুস্থ আছেন। হাসপাতালে তাদের কয়েকজন স্বজনও রয়েছেন।