জাতীয় সংগীত গাওয়ার সময় বাধা দেওয়ার ঘটনাকে ‘অবমাননা’ হিসেবে আখ্যা দিয়ে এর প্রতিবাদে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশন করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
সোমবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে তারা এ পরিবেশনায় অংশ নেন।
সংগীত পরিবেশনের আগে তারা ‘তুমি কে-আমি কে, বাংলাদেশি–বাংলাদেশি’, আমার সোনার বাংলায়, রাজাকারের ঠাঁই নাই, আমার সোনার বাংলায়, দেশদ্রোহীদের ঠাঁই নাই, গোলাম আজমের ঠাঁই নাই, আমার সোনার বাংলায়, পাকিস্তানের দালালেরা, হুঁশিয়ার সাবধান, এই দেশের চাকমা যারা, বাংলাদেশি বাংলাদেশি, এই দেশের মারমা যারা, বাংলাদেশি বাংলাদেশি–এমন নানা স্লোগান দেন।
স্লোগান শেষে শিক্ষার্থীরা সমবেতভাবে জাতীয় সংগীত পরিবেশন করেন।
এই আয়োজনে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ, ছাত্র ইউনিয়ন, ছাত্র ফেডারেশন, ছাত্র মৈত্রীসহ বিভিন্ন বাম ছাত্র সংগঠনের নেতাকর্মীরাও উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে শনিবার রাতে আওয়ামী লীগের কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধের দাবিতে চলমান অবস্থান কর্মসূচির সময় অন্তর্বর্তী সরকারের সিদ্ধান্তের খবর শুনে আন্দোলনকারীরা উল্লাসে মেতে ওঠেন।
আন্দোলনের বিজয় ঘোষণার মুহূর্তে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা জাতীয় সংগীত গাইতে শুরু করলে কিছু যুবক চিৎকার করে বলেন– ‘জাতীয় সংগীত হবে না’। গান থামাতে ব্যর্থ হয়ে তারা ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান দিতে থাকে।
এই ঘটনা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা জাতীয় সংগীত ‘অবমাননার’ প্রতিবাদে সোমবার সন্ধ্যায় এ অনুষ্ঠান আয়োজন করেন বলে জানান ছাত্রদল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার যুগ্ম সম্পাদক বি এম কাউসার।
সোমবার, ১২ মে ২০২৫
জাতীয় সংগীত গাওয়ার সময় বাধা দেওয়ার ঘটনাকে ‘অবমাননা’ হিসেবে আখ্যা দিয়ে এর প্রতিবাদে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশন করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
সোমবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে তারা এ পরিবেশনায় অংশ নেন।
সংগীত পরিবেশনের আগে তারা ‘তুমি কে-আমি কে, বাংলাদেশি–বাংলাদেশি’, আমার সোনার বাংলায়, রাজাকারের ঠাঁই নাই, আমার সোনার বাংলায়, দেশদ্রোহীদের ঠাঁই নাই, গোলাম আজমের ঠাঁই নাই, আমার সোনার বাংলায়, পাকিস্তানের দালালেরা, হুঁশিয়ার সাবধান, এই দেশের চাকমা যারা, বাংলাদেশি বাংলাদেশি, এই দেশের মারমা যারা, বাংলাদেশি বাংলাদেশি–এমন নানা স্লোগান দেন।
স্লোগান শেষে শিক্ষার্থীরা সমবেতভাবে জাতীয় সংগীত পরিবেশন করেন।
এই আয়োজনে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ, ছাত্র ইউনিয়ন, ছাত্র ফেডারেশন, ছাত্র মৈত্রীসহ বিভিন্ন বাম ছাত্র সংগঠনের নেতাকর্মীরাও উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে শনিবার রাতে আওয়ামী লীগের কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধের দাবিতে চলমান অবস্থান কর্মসূচির সময় অন্তর্বর্তী সরকারের সিদ্ধান্তের খবর শুনে আন্দোলনকারীরা উল্লাসে মেতে ওঠেন।
আন্দোলনের বিজয় ঘোষণার মুহূর্তে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা জাতীয় সংগীত গাইতে শুরু করলে কিছু যুবক চিৎকার করে বলেন– ‘জাতীয় সংগীত হবে না’। গান থামাতে ব্যর্থ হয়ে তারা ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান দিতে থাকে।
এই ঘটনা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা জাতীয় সংগীত ‘অবমাননার’ প্রতিবাদে সোমবার সন্ধ্যায় এ অনুষ্ঠান আয়োজন করেন বলে জানান ছাত্রদল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার যুগ্ম সম্পাদক বি এম কাউসার।