নৌ পুলিশের প্রধান ও অতিরিক্ত আইজিপি কুসুম দেওয়ান বলেছেন, ঈদুল আজহা উপলক্ষে নৌপথে পণ্য ও কোরবানির পশু পরিবহনে নিরাপত্তায় ও ঘরমুখো মানুষের যাতায়াত নির্বিঘ্ন করতে আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করছে নৌ পুলিশ। ছিনতাই, চুরিসহ যে কোনো হয়রানি বন্ধে বিশেষ নজরদারি বৃদ্ধি, টহল জোরদারের পাশাপাশি নদীর যে কোনো জায়গায় অন্য কোনো ছোট নৌযান থেকে লঞ্চে যাত্রী উঠানো বা নামানো বন্ধে পুলিশ কাজ করছে।
মানুষের জান-মালের নিরাপত্তায় লঞ্চ ও জাহাজে পর্যাপ্ত সিসি ক্যামেরা স্থাপনের জন্য সংশ্লিষ্টদের অনুরোধ করেন তিনি। সোমবার,(১২ মে ২০২৫) নৌ পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সে ঈদুল আযহা উপলক্ষে নৌপথে পণ্য ও কোরবানির পশু পরিবহনে নিরাপত্তা এবং নৌ ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা সংক্রান্তে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন। মতবিনিময় সভায় নৌপথের সঙ্গে সংশ্লিষ্ঠ বিভিন্ন সরকারি, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি, নৌ পুলিশের ডিআইজি, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব, অতিরিক্ত ডিআইজি, পুলিশ সুপার, লালবাগ ট্রাফিক পুলিশের এডিসি, ডিএমপি, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের প্রতিনিধি এবং নৌ পুলিশের সব অঞ্চলের পুলিশ সুপারসহ নৌ পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা সরাসরি ও ভার্চুয়ালি উপস্থিত ছিলেন।
সভার শুরুতে সংশ্লিষ্ট সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের উপস্থিত প্রতিনিধি ও অনলাইনে সংযুক্ত নৌ পুলিশের বিভিন্ন অঞ্চলের পুলিশ সুপারদের সঙ্গে আলোচনা হয়। নৌ পুলিশের পক্ষ থেকে নৌপথে ঘরমুখো মানুষের নিরাপদ যাতায়াত, পণ্য ও পশুবাহী পরিবহনের নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নৌঘাট ব্যবস্থাপনা, লঞ্চ/নৌযান, স্পিডবোট ও বাল্কহেড চলাচল, চাঁদাবাজি প্রতিরোধে করণীয়সহ নদী তীরবর্তী কোরবানির পশুরহাট, পশুর চামড়া পরিবহন সংক্রান্ত ইত্যাদি বিষয় উল্লেখ করে এই আলোচনা হয়।
সভায় বক্তারা গত ঈদুল ফিতরে নৌপথে নৌ পুলিশের তৎপরতায় সন্তুষ্টি প্রকাশ করে আসন্ন ঈদুল আজহায় নিরাপদ নৌপথ সংক্রান্তে বিভিন্ন বিষয়ে তাদের বক্তব্য তুলে ধরেন। নৌ পুলিশের প্রধান বলেন, ঈদুল আজহায় নৌপথ ব্যবহারকারী ঘরমুখো মানুষের যাত্রা এবং পণ্যবাহী পশু পরিবহন সহজ ও নিরাপদ করতে সরকারি সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে নৌ পুলিশ কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- লঞ্চ/নৌযানে অতিরিক্ত যাত্রী ও মালামাল বহনে বিরত থাকা, আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে নৌযান চালানো, চাঁদাবাজি, চুরিসহ যে কোনো হয়রানি বন্ধে বিশেষ নজরদারি বৃদ্ধি করা, নৌপথে টহল জোরদার করা, নিধার্রিত মূল্যে ভাড়া আদায়ে তদারকি, টার্মিনাল ছাড়া নদীর যে কোনো জায়গায় অন্য কোনো ছোট নৌযান থেকে যাত্রী উঠানো বা নামানো বন্ধ নিশ্চিতকরণসহ সব নৌযানে পর্যাপ্ত সিসি ক্যামেরার ব্যবস্থা করা।
সোমবার, ১২ মে ২০২৫
নৌ পুলিশের প্রধান ও অতিরিক্ত আইজিপি কুসুম দেওয়ান বলেছেন, ঈদুল আজহা উপলক্ষে নৌপথে পণ্য ও কোরবানির পশু পরিবহনে নিরাপত্তায় ও ঘরমুখো মানুষের যাতায়াত নির্বিঘ্ন করতে আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করছে নৌ পুলিশ। ছিনতাই, চুরিসহ যে কোনো হয়রানি বন্ধে বিশেষ নজরদারি বৃদ্ধি, টহল জোরদারের পাশাপাশি নদীর যে কোনো জায়গায় অন্য কোনো ছোট নৌযান থেকে লঞ্চে যাত্রী উঠানো বা নামানো বন্ধে পুলিশ কাজ করছে।
মানুষের জান-মালের নিরাপত্তায় লঞ্চ ও জাহাজে পর্যাপ্ত সিসি ক্যামেরা স্থাপনের জন্য সংশ্লিষ্টদের অনুরোধ করেন তিনি। সোমবার,(১২ মে ২০২৫) নৌ পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সে ঈদুল আযহা উপলক্ষে নৌপথে পণ্য ও কোরবানির পশু পরিবহনে নিরাপত্তা এবং নৌ ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা সংক্রান্তে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন। মতবিনিময় সভায় নৌপথের সঙ্গে সংশ্লিষ্ঠ বিভিন্ন সরকারি, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি, নৌ পুলিশের ডিআইজি, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব, অতিরিক্ত ডিআইজি, পুলিশ সুপার, লালবাগ ট্রাফিক পুলিশের এডিসি, ডিএমপি, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের প্রতিনিধি এবং নৌ পুলিশের সব অঞ্চলের পুলিশ সুপারসহ নৌ পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা সরাসরি ও ভার্চুয়ালি উপস্থিত ছিলেন।
সভার শুরুতে সংশ্লিষ্ট সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের উপস্থিত প্রতিনিধি ও অনলাইনে সংযুক্ত নৌ পুলিশের বিভিন্ন অঞ্চলের পুলিশ সুপারদের সঙ্গে আলোচনা হয়। নৌ পুলিশের পক্ষ থেকে নৌপথে ঘরমুখো মানুষের নিরাপদ যাতায়াত, পণ্য ও পশুবাহী পরিবহনের নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নৌঘাট ব্যবস্থাপনা, লঞ্চ/নৌযান, স্পিডবোট ও বাল্কহেড চলাচল, চাঁদাবাজি প্রতিরোধে করণীয়সহ নদী তীরবর্তী কোরবানির পশুরহাট, পশুর চামড়া পরিবহন সংক্রান্ত ইত্যাদি বিষয় উল্লেখ করে এই আলোচনা হয়।
সভায় বক্তারা গত ঈদুল ফিতরে নৌপথে নৌ পুলিশের তৎপরতায় সন্তুষ্টি প্রকাশ করে আসন্ন ঈদুল আজহায় নিরাপদ নৌপথ সংক্রান্তে বিভিন্ন বিষয়ে তাদের বক্তব্য তুলে ধরেন। নৌ পুলিশের প্রধান বলেন, ঈদুল আজহায় নৌপথ ব্যবহারকারী ঘরমুখো মানুষের যাত্রা এবং পণ্যবাহী পশু পরিবহন সহজ ও নিরাপদ করতে সরকারি সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে নৌ পুলিশ কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- লঞ্চ/নৌযানে অতিরিক্ত যাত্রী ও মালামাল বহনে বিরত থাকা, আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে নৌযান চালানো, চাঁদাবাজি, চুরিসহ যে কোনো হয়রানি বন্ধে বিশেষ নজরদারি বৃদ্ধি করা, নৌপথে টহল জোরদার করা, নিধার্রিত মূল্যে ভাড়া আদায়ে তদারকি, টার্মিনাল ছাড়া নদীর যে কোনো জায়গায় অন্য কোনো ছোট নৌযান থেকে যাত্রী উঠানো বা নামানো বন্ধ নিশ্চিতকরণসহ সব নৌযানে পর্যাপ্ত সিসি ক্যামেরার ব্যবস্থা করা।