পাসকৃত ও রোস্টারভুক্ত ২১ হাজার ভিসা ইস্যু প্রত্যাশী, দুই বছর মেয়াদি রোস্টারভুক্তরা অপেক্ষমাণ
বোয়েসেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও নির্বাহী পরিচালকের পদত্যাগসহ তিন দফা দাবিতে প্রবাসী কল্যাণ ভবনে বিক্ষোভ করেছেন কোরিয়াগমনেচ্ছু কর্মীরা।
বুধবার,(১৩ আগস্ট ২০২৫) বেলা ১২টার দিকে মানববন্ধন শেষে প্রবাসী কল্যাণ ভবনের প্রবেশ গেইট বন্ধ করে দিয়ে সামনের সড়কে অবস্থান নেন কর্মীরা।
এর কিছুক্ষণ পর ভবন থেকে বের হওয়ার গেইটও বন্ধ করে দেন আন্দোলনকারীরা। এ সময় তারা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা করেন। দুপুরের পর আন্দোলনকারীদের একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আলোচনায় বসে বোয়েসেল। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বৈঠক চলছিল।
আন্দোলনকারীরা জানান, ইপিএসের মাধ্যমে কোরিয়ায় লোক পাঠানোর ক্ষেত্রে দুটি মাধ্যম কাজ করে- বোয়েসেল এবং এইচআরডি কোরিয়া। আমরা বোয়েসেল এবং এইচআরডি কোরিয়ার ইপিএস পদ্ধতির কিছু যৌক্তিক সংস্কার চাই। এর মধ্যে বোয়েসেলের কর্মকর্তাদের অবহেলা ও অদক্ষতার কারণে চাহিদার চেয়ে অতিরিক্ত সার্কুলার দিয়ে রোস্টার করার ফলে হাজার হাজার রোস্টারভুক্ত পূর্বে ডিলিট হয়েছে এবং ভবিষ্যতে ডিলিট হওয়ার পথে। পাসকৃত ও রোস্টারভুক্ত ২১ হাজার ভিসা ইস্যু প্রত্যাশী দুই বছর মেয়াদি রোস্টারভুক্তরা অপেক্ষমান।
এর আগে গত ২৯ এপ্রিল জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে শান্তিপূর্ণ মানব বন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি করে প্রধান উপদেষ্টার বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেও বোয়েসেল এবং রাষ্ট্রপ্রধানের কাছ থেকে কোনও ফলাফল পাওয়া যায়নি বলে দাবি করেন তারা।
কোরিয়ায় গমন ইচ্ছুক ইপিএস কর্মীদের ৩ দফা দাবি হচ্ছে- ১. অবিলম্বে বোয়েসেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ড. মল্লিক আনোয়ার হোসেন ও নির্বাহী পরিচালক মো. শওকত আলীসহ মহাব্যবস্থাপক (বৈদেশিক নিয়োগ) বিভাগের এ. বি. এম আবদুল হালিম এবং তার সংশ্লিষ্ট বৈদেশিক নিয়োগ শাখা ১ ও ২ এর সব ব্যবস্থাপক ও সহকারী মহাব্যবস্থাপক (আইটি) মো. নূরুল ইসলাম (কিরন) এবং ইপিএস সংশ্লিষ্ট সব কর্মকর্তাকে ব্যর্থতার দায় নিয়ে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পদত্যাগ করতে হবে। ২. ইপিএসের বর্তমান সংকট নিরসনে এবং ডিলেট হওয়াদের পুনঃরোস্টার, ব্যাচভিত্তিক সাল ও সিরিয়াল অনুযায়ী ভিসা ইস্যু বৃদ্ধি ও ২১ হাজার কর্মীর স্বপ্নভঙ্গ ঠেকাতে রাষ্ট্রকে কূটনৈতিকভাবে সরাসরি হস্তক্ষেপ করতে হবে এবং এসব বিষয়াবলি নিয়ে ছাত্র-প্রতিনিধিদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুসের দ্রুত আলোচনায় বসতে হবে। ৩. বোয়েসেলের ফ্যাসিস্ট আমলের পুরোনা অনিয়ম ও অন্যায় কাঠামো ভেঙে ফেলে পুরো বোয়েসেল ব্যবস্থাকে নতুনরূপে সংস্কার করতে হবে।
পাসকৃত ও রোস্টারভুক্ত ২১ হাজার ভিসা ইস্যু প্রত্যাশী, দুই বছর মেয়াদি রোস্টারভুক্তরা অপেক্ষমাণ
বুধবার, ১৩ আগস্ট ২০২৫
বোয়েসেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও নির্বাহী পরিচালকের পদত্যাগসহ তিন দফা দাবিতে প্রবাসী কল্যাণ ভবনে বিক্ষোভ করেছেন কোরিয়াগমনেচ্ছু কর্মীরা।
বুধবার,(১৩ আগস্ট ২০২৫) বেলা ১২টার দিকে মানববন্ধন শেষে প্রবাসী কল্যাণ ভবনের প্রবেশ গেইট বন্ধ করে দিয়ে সামনের সড়কে অবস্থান নেন কর্মীরা।
এর কিছুক্ষণ পর ভবন থেকে বের হওয়ার গেইটও বন্ধ করে দেন আন্দোলনকারীরা। এ সময় তারা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা করেন। দুপুরের পর আন্দোলনকারীদের একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আলোচনায় বসে বোয়েসেল। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বৈঠক চলছিল।
আন্দোলনকারীরা জানান, ইপিএসের মাধ্যমে কোরিয়ায় লোক পাঠানোর ক্ষেত্রে দুটি মাধ্যম কাজ করে- বোয়েসেল এবং এইচআরডি কোরিয়া। আমরা বোয়েসেল এবং এইচআরডি কোরিয়ার ইপিএস পদ্ধতির কিছু যৌক্তিক সংস্কার চাই। এর মধ্যে বোয়েসেলের কর্মকর্তাদের অবহেলা ও অদক্ষতার কারণে চাহিদার চেয়ে অতিরিক্ত সার্কুলার দিয়ে রোস্টার করার ফলে হাজার হাজার রোস্টারভুক্ত পূর্বে ডিলিট হয়েছে এবং ভবিষ্যতে ডিলিট হওয়ার পথে। পাসকৃত ও রোস্টারভুক্ত ২১ হাজার ভিসা ইস্যু প্রত্যাশী দুই বছর মেয়াদি রোস্টারভুক্তরা অপেক্ষমান।
এর আগে গত ২৯ এপ্রিল জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে শান্তিপূর্ণ মানব বন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি করে প্রধান উপদেষ্টার বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেও বোয়েসেল এবং রাষ্ট্রপ্রধানের কাছ থেকে কোনও ফলাফল পাওয়া যায়নি বলে দাবি করেন তারা।
কোরিয়ায় গমন ইচ্ছুক ইপিএস কর্মীদের ৩ দফা দাবি হচ্ছে- ১. অবিলম্বে বোয়েসেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ড. মল্লিক আনোয়ার হোসেন ও নির্বাহী পরিচালক মো. শওকত আলীসহ মহাব্যবস্থাপক (বৈদেশিক নিয়োগ) বিভাগের এ. বি. এম আবদুল হালিম এবং তার সংশ্লিষ্ট বৈদেশিক নিয়োগ শাখা ১ ও ২ এর সব ব্যবস্থাপক ও সহকারী মহাব্যবস্থাপক (আইটি) মো. নূরুল ইসলাম (কিরন) এবং ইপিএস সংশ্লিষ্ট সব কর্মকর্তাকে ব্যর্থতার দায় নিয়ে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পদত্যাগ করতে হবে। ২. ইপিএসের বর্তমান সংকট নিরসনে এবং ডিলেট হওয়াদের পুনঃরোস্টার, ব্যাচভিত্তিক সাল ও সিরিয়াল অনুযায়ী ভিসা ইস্যু বৃদ্ধি ও ২১ হাজার কর্মীর স্বপ্নভঙ্গ ঠেকাতে রাষ্ট্রকে কূটনৈতিকভাবে সরাসরি হস্তক্ষেপ করতে হবে এবং এসব বিষয়াবলি নিয়ে ছাত্র-প্রতিনিধিদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুসের দ্রুত আলোচনায় বসতে হবে। ৩. বোয়েসেলের ফ্যাসিস্ট আমলের পুরোনা অনিয়ম ও অন্যায় কাঠামো ভেঙে ফেলে পুরো বোয়েসেল ব্যবস্থাকে নতুনরূপে সংস্কার করতে হবে।