বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা মূল বেতনের কমপক্ষে ২০ শতাংশ হারে মাসিক বাড়িভাড়া দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন। এ দাবিতে বুধবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে অবস্থান কর্মসূচি শেষে ১২ সদস্যের প্রতিনিধি দল সচিবালয়ে গিয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন।
বৈঠকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের উপসচিব সাইয়েদ এ জেড মোরশেদ আলী জানান, শিক্ষকরা দাবি তুলেছেন মূল বেতনের শতকরা হারে বাড়িভাড়া ভাতা দেওয়ার। এ দাবিতে কত টাকা ব্যয় হবে, তা কয়েক দিনের মধ্যে মন্ত্রণালয়ে জমা দিতে তাদের বলা হয়েছে। ব্যয়ের হিসাব যাচাই ও আইনি দিক পর্যালোচনা করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
বর্তমানে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা জাতীয় বেতন স্কেল অনুযায়ী বেতন পান। এর সঙ্গে মাসিক ১ হাজার টাকা বাড়িভাড়া ও ৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতা পান। সম্প্রতি উৎসব ভাতা বাড়িয়ে বছরে দুইবার মূল বেতনের ৫০ শতাংশ করা হয়েছে এবং বৈশাখী ভাতা হিসেবে মূল বেতনের ২০ শতাংশ দেওয়া হয়। শিক্ষা মন্ত্রণালয় ইতোমধ্যে অর্থ মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়ে বাড়িভাড়া ২ হাজার টাকা ও চিকিৎসা ভাতা ১ হাজার টাকা করার প্রস্তাব পাঠিয়েছে।
এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের সদস্য সচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজী জানান, জাতীয়করণের দাবির পাশাপাশি তাঁরা মূল বেতনের ২০ শতাংশ হারে বাড়িভাড়া চেয়েছেন। শিক্ষা উপদেষ্টা তাঁদের দাবিকে যৌক্তিক বলেছেন এবং ব্যয়ের হিসাব দ্রুত দেওয়ার অনুরোধ করেছেন।
দাবি আদায়ে শিক্ষকরা সরকারকে এক মাস সময় দিয়েছেন। এর মধ্যে সমাধান না হলে ১৪ সেপ্টেম্বর সারাদেশে অর্ধদিবস, ১৫ ও ১৬ সেপ্টেম্বর পূর্ণদিবস কর্মবিরতি পালন করা হবে। তারপরও দাবি না মানা হলে ১২ অক্টোবর থেকে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
বৃহস্পতিবার, ১৪ আগস্ট ২০২৫
বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা মূল বেতনের কমপক্ষে ২০ শতাংশ হারে মাসিক বাড়িভাড়া দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন। এ দাবিতে বুধবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে অবস্থান কর্মসূচি শেষে ১২ সদস্যের প্রতিনিধি দল সচিবালয়ে গিয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন।
বৈঠকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের উপসচিব সাইয়েদ এ জেড মোরশেদ আলী জানান, শিক্ষকরা দাবি তুলেছেন মূল বেতনের শতকরা হারে বাড়িভাড়া ভাতা দেওয়ার। এ দাবিতে কত টাকা ব্যয় হবে, তা কয়েক দিনের মধ্যে মন্ত্রণালয়ে জমা দিতে তাদের বলা হয়েছে। ব্যয়ের হিসাব যাচাই ও আইনি দিক পর্যালোচনা করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
বর্তমানে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা জাতীয় বেতন স্কেল অনুযায়ী বেতন পান। এর সঙ্গে মাসিক ১ হাজার টাকা বাড়িভাড়া ও ৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতা পান। সম্প্রতি উৎসব ভাতা বাড়িয়ে বছরে দুইবার মূল বেতনের ৫০ শতাংশ করা হয়েছে এবং বৈশাখী ভাতা হিসেবে মূল বেতনের ২০ শতাংশ দেওয়া হয়। শিক্ষা মন্ত্রণালয় ইতোমধ্যে অর্থ মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়ে বাড়িভাড়া ২ হাজার টাকা ও চিকিৎসা ভাতা ১ হাজার টাকা করার প্রস্তাব পাঠিয়েছে।
এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের সদস্য সচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজী জানান, জাতীয়করণের দাবির পাশাপাশি তাঁরা মূল বেতনের ২০ শতাংশ হারে বাড়িভাড়া চেয়েছেন। শিক্ষা উপদেষ্টা তাঁদের দাবিকে যৌক্তিক বলেছেন এবং ব্যয়ের হিসাব দ্রুত দেওয়ার অনুরোধ করেছেন।
দাবি আদায়ে শিক্ষকরা সরকারকে এক মাস সময় দিয়েছেন। এর মধ্যে সমাধান না হলে ১৪ সেপ্টেম্বর সারাদেশে অর্ধদিবস, ১৫ ও ১৬ সেপ্টেম্বর পূর্ণদিবস কর্মবিরতি পালন করা হবে। তারপরও দাবি না মানা হলে ১২ অক্টোবর থেকে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।