রাষ্ট্রপতিকে প্রধান বিচারপতির পরিবর্তে স্পিকারের মাধ্যমে শপথ পড়ানোর পঞ্চদশ সংশোধনীর বিধান নিয়ে রুলের শুনানিতে মতামত দেওয়ার জন্য সাতজন শীর্ষস্থানীয় আইনজীবীকে অ্যামিকাস কিউরি হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে আগামী ২৬ অক্টোবর শুনানির পরবর্তী তারিখ ধার্য করা হয়েছে।
বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি কে এম জাহিদ সারওয়ারের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ আজ বৃহস্পতিবার এ সিদ্ধান্ত দেন। নিয়োগপ্রাপ্ত সাত অ্যামিকাস কিউরি হলেন—জয়নুল আবেদীন, প্রবীর নিয়োগী, এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন, শাহদীন মালিক, আহসানুল করিম, মুস্তাফিজুর রহমান খান ও জ্যোতির্ময় বড়ুয়া।
এর আগে গীতিকবি শহীদুল্লাহ ফরায়জী ১০ মার্চ এক রিট আবেদনে রাষ্ট্রপতিকে প্রধান বিচারপতি দিয়ে শপথ পড়ানোর বাহাত্তরের সংবিধানের বিধান পুনর্বহালের নির্দেশনা চান। রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে ১১ মার্চ হাইকোর্ট রুল জারি করে। রুলে জানতে চাওয়া হয়, ‘প্রধান বিচারপতির পরিবর্তে স্পিকারের মাধ্যমে শপথ পড়ানোর পঞ্চদশ সংশোধনীর বিধান কেন বাহাত্তরের সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ঘোষণা করা হবে না এবং কেন শুরু থেকেই তা বাতিল হবে না।’
রুলের জবাব দিতে আইনসচিব, মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলকে নির্দেশ দেওয়া হয়। আজ রুলের ওপর আংশিক শুনানি হয় এবং রিটটি আদালতের কার্যতালিকায় ২৫তম ক্রমিকে ওঠে।
আদালতে রিট আবেদনকারীর পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ওমর ফারুক, আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ মেহেদি হাসান। শুনানি শেষে ওমর ফারুক জানান, আবেদনকারীর পক্ষে বক্তব্য প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে এবং এখন অ্যামিকাস কিউরিদের মতামত শোনা হবে।
বৃহস্পতিবার, ১৪ আগস্ট ২০২৫
রাষ্ট্রপতিকে প্রধান বিচারপতির পরিবর্তে স্পিকারের মাধ্যমে শপথ পড়ানোর পঞ্চদশ সংশোধনীর বিধান নিয়ে রুলের শুনানিতে মতামত দেওয়ার জন্য সাতজন শীর্ষস্থানীয় আইনজীবীকে অ্যামিকাস কিউরি হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে আগামী ২৬ অক্টোবর শুনানির পরবর্তী তারিখ ধার্য করা হয়েছে।
বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি কে এম জাহিদ সারওয়ারের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ আজ বৃহস্পতিবার এ সিদ্ধান্ত দেন। নিয়োগপ্রাপ্ত সাত অ্যামিকাস কিউরি হলেন—জয়নুল আবেদীন, প্রবীর নিয়োগী, এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন, শাহদীন মালিক, আহসানুল করিম, মুস্তাফিজুর রহমান খান ও জ্যোতির্ময় বড়ুয়া।
এর আগে গীতিকবি শহীদুল্লাহ ফরায়জী ১০ মার্চ এক রিট আবেদনে রাষ্ট্রপতিকে প্রধান বিচারপতি দিয়ে শপথ পড়ানোর বাহাত্তরের সংবিধানের বিধান পুনর্বহালের নির্দেশনা চান। রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে ১১ মার্চ হাইকোর্ট রুল জারি করে। রুলে জানতে চাওয়া হয়, ‘প্রধান বিচারপতির পরিবর্তে স্পিকারের মাধ্যমে শপথ পড়ানোর পঞ্চদশ সংশোধনীর বিধান কেন বাহাত্তরের সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ঘোষণা করা হবে না এবং কেন শুরু থেকেই তা বাতিল হবে না।’
রুলের জবাব দিতে আইনসচিব, মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলকে নির্দেশ দেওয়া হয়। আজ রুলের ওপর আংশিক শুনানি হয় এবং রিটটি আদালতের কার্যতালিকায় ২৫তম ক্রমিকে ওঠে।
আদালতে রিট আবেদনকারীর পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ওমর ফারুক, আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ মেহেদি হাসান। শুনানি শেষে ওমর ফারুক জানান, আবেদনকারীর পক্ষে বক্তব্য প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে এবং এখন অ্যামিকাস কিউরিদের মতামত শোনা হবে।