পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত অপরাধের দায় স্বীকার করেছেন। আজ মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১–এ তিনি জবানবন্দি দেন এবং শহীদ পরিবারের সদস্য, আহত ব্যক্তি, দেশবাসী ও ট্রাইব্যুনালের কাছে ক্ষমা চান।
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় তিনি আগে আসামি ছিলেন ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের সঙ্গে। তবে দোষ স্বীকার করার পর তিনি রাজসাক্ষী হয়েছেন এবং আজ ৩৬তম সাক্ষী হিসেবে আদালতে বক্তব্য দেন।
চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বলেন, “সাড়ে ৩৬ বছর পুলিশে চাকরি করেছি। এই সময় কখনো কোনো অভিযোগ আসেনি। সবসময় মানবিকতা ও সচেতনতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছি। কিন্তু চাকরির শেষ পর্যায়ে গণহত্যার ঘটনা ঘটেছে, যার দায় আমি স্বীকার করছি।”
তিনি আরও বলেন, “প্রত্যেক শহীদের পরিবার, আহত ব্যক্তি, দেশবাসী ও ট্রাইব্যুনালের কাছে আমি ক্ষমাপ্রার্থী। আমাকে দয়া করে ক্ষমা করবেন।”
তার ভাষ্য, “আমার এই সত্য বর্ণনার মাধ্যমে যদি প্রকৃত ঘটনা উদ্ঘাটিত হয় এবং আল্লাহ যদি আমাকে আরও জীবন দান করেন, তবে বাকিটা জীবন কিছুটা হলেও অপরাধবোধ থেকে মুক্ত থাকতে পারব।”
মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত অপরাধের দায় স্বীকার করেছেন। আজ মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১–এ তিনি জবানবন্দি দেন এবং শহীদ পরিবারের সদস্য, আহত ব্যক্তি, দেশবাসী ও ট্রাইব্যুনালের কাছে ক্ষমা চান।
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় তিনি আগে আসামি ছিলেন ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের সঙ্গে। তবে দোষ স্বীকার করার পর তিনি রাজসাক্ষী হয়েছেন এবং আজ ৩৬তম সাক্ষী হিসেবে আদালতে বক্তব্য দেন।
চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বলেন, “সাড়ে ৩৬ বছর পুলিশে চাকরি করেছি। এই সময় কখনো কোনো অভিযোগ আসেনি। সবসময় মানবিকতা ও সচেতনতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছি। কিন্তু চাকরির শেষ পর্যায়ে গণহত্যার ঘটনা ঘটেছে, যার দায় আমি স্বীকার করছি।”
তিনি আরও বলেন, “প্রত্যেক শহীদের পরিবার, আহত ব্যক্তি, দেশবাসী ও ট্রাইব্যুনালের কাছে আমি ক্ষমাপ্রার্থী। আমাকে দয়া করে ক্ষমা করবেন।”
তার ভাষ্য, “আমার এই সত্য বর্ণনার মাধ্যমে যদি প্রকৃত ঘটনা উদ্ঘাটিত হয় এবং আল্লাহ যদি আমাকে আরও জীবন দান করেন, তবে বাকিটা জীবন কিছুটা হলেও অপরাধবোধ থেকে মুক্ত থাকতে পারব।”