অভ্যুত্থান–পরবর্তী বাংলাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি এবং সংখ্যালঘু ও নারীসহ বিভিন্ন গোষ্ঠীর ওপর হামলার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে সাউথ এশিয়ানস ফর হিউম্যান রাইটস (এসএএইচআর)। সংগঠনটির মতে, বিচারপ্রক্রিয়ায় বিলম্ব, গণহারে মামলা, জামিন বঞ্চনা ও আইনের ফাঁকফোকর সাধারণ মানুষের নিরাপত্তাহীনতা আরও বাড়াচ্ছে, যা শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি করছে।
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর পান্থপথের দৃকপাঠ ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেন এসএএইচআরের নির্বাহী পরিচালক দীক্সা ইল্লাঙ্গাসিংহে। তিনি বলেন, জুলাই–পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশে জননিরাপত্তা ব্যবস্থার দুর্বলতা স্পষ্ট হয়েছে। নিরাপত্তা বাহিনী প্রতিহিংসামূলক হামলা ও সংগঠিত মব সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়েছে।
সংগঠনটির পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদনে বলা হয়, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের উপাসনালয়, সম্পদ ও নারীদের ওপর হামলা উদ্বেগজনক পর্যায়ে পৌঁছেছে। হিন্দু, আহমদিয়া, সুফি মতাবলম্বী, পাহাড়ি ও সমতলের আদিবাসী, লিঙ্গভিত্তিক সংখ্যালঘু গোষ্ঠী ধারাবাহিকভাবে আক্রমণের শিকার হচ্ছেন।
এসএএইচআর মনে করে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব সব নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। এর জন্য সংবিধান, বিচারব্যবস্থা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতে জরুরি সংস্কার প্রয়োজন।
সংবাদ সম্মেলনে নয় দফা পর্যবেক্ষণ উপস্থাপন করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—দমনমূলক আইনের অব্যাহত প্রয়োগ, মতপ্রকাশের স্বাধীনতায় আঘাত, জাতীয় মানবাধিকার কমিশন ও তথ্য কমিশনের অচলাবস্থা এবং নাগরিক সমাজে তীব্র বিভক্তি।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন এসএএইচআরের কো-চেয়ার রশমি গোস্বামী, সদস্য সারূপ ইজাজ এবং বাংলাদেশ ব্যুরো মেম্বার সাঈদ আহমেদ।
বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
অভ্যুত্থান–পরবর্তী বাংলাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি এবং সংখ্যালঘু ও নারীসহ বিভিন্ন গোষ্ঠীর ওপর হামলার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে সাউথ এশিয়ানস ফর হিউম্যান রাইটস (এসএএইচআর)। সংগঠনটির মতে, বিচারপ্রক্রিয়ায় বিলম্ব, গণহারে মামলা, জামিন বঞ্চনা ও আইনের ফাঁকফোকর সাধারণ মানুষের নিরাপত্তাহীনতা আরও বাড়াচ্ছে, যা শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি করছে।
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর পান্থপথের দৃকপাঠ ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেন এসএএইচআরের নির্বাহী পরিচালক দীক্সা ইল্লাঙ্গাসিংহে। তিনি বলেন, জুলাই–পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশে জননিরাপত্তা ব্যবস্থার দুর্বলতা স্পষ্ট হয়েছে। নিরাপত্তা বাহিনী প্রতিহিংসামূলক হামলা ও সংগঠিত মব সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়েছে।
সংগঠনটির পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদনে বলা হয়, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের উপাসনালয়, সম্পদ ও নারীদের ওপর হামলা উদ্বেগজনক পর্যায়ে পৌঁছেছে। হিন্দু, আহমদিয়া, সুফি মতাবলম্বী, পাহাড়ি ও সমতলের আদিবাসী, লিঙ্গভিত্তিক সংখ্যালঘু গোষ্ঠী ধারাবাহিকভাবে আক্রমণের শিকার হচ্ছেন।
এসএএইচআর মনে করে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব সব নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। এর জন্য সংবিধান, বিচারব্যবস্থা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতে জরুরি সংস্কার প্রয়োজন।
সংবাদ সম্মেলনে নয় দফা পর্যবেক্ষণ উপস্থাপন করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—দমনমূলক আইনের অব্যাহত প্রয়োগ, মতপ্রকাশের স্বাধীনতায় আঘাত, জাতীয় মানবাধিকার কমিশন ও তথ্য কমিশনের অচলাবস্থা এবং নাগরিক সমাজে তীব্র বিভক্তি।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন এসএএইচআরের কো-চেয়ার রশমি গোস্বামী, সদস্য সারূপ ইজাজ এবং বাংলাদেশ ব্যুরো মেম্বার সাঈদ আহমেদ।