আগামী ডিসেম্বরে যারা ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন চেয়েছিল, তারা এখন নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে বলে মন্তব্য করেছেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
কোনো ব্যক্তি, গোষ্ঠী বা দলের নাম না নিয়ে তিনি বলেছেন, “তারা নির্বাচন নয়, আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের চেষ্টা করছে।”
শনিবার সকালে ঢাকার শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে পল্লী দারিদ্র্য বিমোচন ফাউন্ডেশনের (পিডিবিএফ) এক অনুষ্ঠান উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন উপদেষ্টা।
তিনি বলেন, “এটা স্পষ্ট যে, তাদের ইচ্ছে ছিল আওয়ামী লীগকে ফিরিয়ে এনে নির্বাচন করানো। কিন্তু ফেব্রুয়ারিতে যে নির্বাচন হতে যাচ্ছে, সেখানে ফ্যাসিবাদীদের অংশগ্রহণ থাকছে না। এজন্য তাদের মাথা নষ্ট হয়ে গেছে।”
গণঅধিকার পরিষদ নেতাদের মারপিটের ঘটনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “মব আর রাজনৈতিক কর্মসূচির মধ্যে পার্থক্য বুঝতে হবে। গণঅধিকার পরিষদের রাজনৈতিক কর্মসূচিকে মব বলা যাবে না। আমি এর আগেও বলেছি। তারা একটি নিবন্ধিত দল। তাদের কর্মসূচিকে যদি মব বলা হয়, তাহলে বিএনপি বা এনসিপির কর্মসূচিকেও অনেকে মব বলা শুরু করবে। আমাদের রাজনৈতিক দলের কর্মসূচি মব হতে পারে না। আমাদের পার্থক্যটা বুঝতে হবে।”
জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে হামলার প্রসঙ্গে আসিফ মাহমুদ বলেন, “প্রথম হামলাটা জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে হয়েছে। ১৭ বছর তারা ফ্যাসিবাদকে সহযোগিতা করে এসেছিল। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পরে এ ধরনের রাজনৈতিক ধৃষ্টতা দেখানো এক ধরনের বোকামি। কার সাহস পেয়ে জাতীয় পার্টি এ ধরনের কার্যক্রম করেছে, সেটিও খতিয়ে দেখা হবে।”
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে নিজেকে ‘ইমাম মাহাদি’ দাবি করা নুরুল হক ওরফে ‘নুরাল পাগলার’ মরদেহ তুলে নিয়ে পুড়িয়ে ফেলার ঘটনাও দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয় এ উপদেষ্টার কাছে।
জবাবে ওই ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে তিনি বলেন, “এ ধরনের ঘটনা সরকার প্রশ্রয় দেবে না। লাশ পোড়ানোর মত ঘটনা অত্যন্ত নিন্দনীয়। কার দায় বা অবহেলার কারণে এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে, তাদের অবশ্যই জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে।”
শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
আগামী ডিসেম্বরে যারা ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন চেয়েছিল, তারা এখন নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে বলে মন্তব্য করেছেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
কোনো ব্যক্তি, গোষ্ঠী বা দলের নাম না নিয়ে তিনি বলেছেন, “তারা নির্বাচন নয়, আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের চেষ্টা করছে।”
শনিবার সকালে ঢাকার শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে পল্লী দারিদ্র্য বিমোচন ফাউন্ডেশনের (পিডিবিএফ) এক অনুষ্ঠান উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন উপদেষ্টা।
তিনি বলেন, “এটা স্পষ্ট যে, তাদের ইচ্ছে ছিল আওয়ামী লীগকে ফিরিয়ে এনে নির্বাচন করানো। কিন্তু ফেব্রুয়ারিতে যে নির্বাচন হতে যাচ্ছে, সেখানে ফ্যাসিবাদীদের অংশগ্রহণ থাকছে না। এজন্য তাদের মাথা নষ্ট হয়ে গেছে।”
গণঅধিকার পরিষদ নেতাদের মারপিটের ঘটনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “মব আর রাজনৈতিক কর্মসূচির মধ্যে পার্থক্য বুঝতে হবে। গণঅধিকার পরিষদের রাজনৈতিক কর্মসূচিকে মব বলা যাবে না। আমি এর আগেও বলেছি। তারা একটি নিবন্ধিত দল। তাদের কর্মসূচিকে যদি মব বলা হয়, তাহলে বিএনপি বা এনসিপির কর্মসূচিকেও অনেকে মব বলা শুরু করবে। আমাদের রাজনৈতিক দলের কর্মসূচি মব হতে পারে না। আমাদের পার্থক্যটা বুঝতে হবে।”
জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে হামলার প্রসঙ্গে আসিফ মাহমুদ বলেন, “প্রথম হামলাটা জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে হয়েছে। ১৭ বছর তারা ফ্যাসিবাদকে সহযোগিতা করে এসেছিল। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পরে এ ধরনের রাজনৈতিক ধৃষ্টতা দেখানো এক ধরনের বোকামি। কার সাহস পেয়ে জাতীয় পার্টি এ ধরনের কার্যক্রম করেছে, সেটিও খতিয়ে দেখা হবে।”
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে নিজেকে ‘ইমাম মাহাদি’ দাবি করা নুরুল হক ওরফে ‘নুরাল পাগলার’ মরদেহ তুলে নিয়ে পুড়িয়ে ফেলার ঘটনাও দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয় এ উপদেষ্টার কাছে।
জবাবে ওই ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে তিনি বলেন, “এ ধরনের ঘটনা সরকার প্রশ্রয় দেবে না। লাশ পোড়ানোর মত ঘটনা অত্যন্ত নিন্দনীয়। কার দায় বা অবহেলার কারণে এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে, তাদের অবশ্যই জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে।”