দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে নতুন করে ৬৩৬ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
এইডিস মশাবাহিত রোগটিতে চলতি বছরের এ পর্যন্ত মোট মৃত্যু বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫৫ জনে। আর আক্রান্ত হয়েছেন ৩৮ হাজার ৫২৭ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, মারা যাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে তিনজন নারী এবং দুজন পুরুষ। তাদের মধ্যে দুজন ঢাকার কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে, একজন মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে, একজন বরিশালের শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং একজন বরগুনা ২৫০ শয্যা হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি হওয়া নতুন রোগীদের মধ্যে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় ২০৫ জন। বিভাগভিত্তিক হিসাবে ঢাকায় ১২৮ জন, ময়মনসিংহে ৬ জন, চট্টগ্রামে ৯২ জন, খুলনায় ২৯ জন, রাজশাহীতে ৩৪ জন, রংপুরে ৭ জন, বরিশালে ১৩১ জন এবং সিলেটে ৪ জন ভর্তি হয়েছেন।
এ বছর ডেঙ্গুতে সবচেয়ে বেশি ৪১ জনের মৃত্যু হয়েছে জুলাই মাসে। জানুয়ারিতে মারা গেছেন ১০ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩ জন, এপ্রিলে ৭ জন, মে মাসে ৩ জন, জুন মাসে ১৯ জন, অগাস্ট মাসে ৩৯ জন এবং সেপ্টেম্বরের ১৫ তারিখ পর্যন্ত মারা গেছেন ৩৩ জন। মার্চ মাসে কারও মৃত্যু হয়নি।
এ বছর জুলাই মাসে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যাও ছিল সর্বাধিক—১০ হাজার ৬৮৪ জন। জানুয়ারিতে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ১৬১ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩৭৪ জন, মার্চে ৩৩৬ জন, এপ্রিলে ৭০১ জন, মে মাসে ১ হাজার ৭৭৩ জন, জুন মাসে ৫ হাজার ৯৫১ জন, অগাস্টে ১০ হাজার ৪৯৬ জন। আর সেপ্টেম্বরের প্রথম ১৪ দিনে ভর্তি হয়েছেন ৭ হাজার ৫১ জন।
বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন ১ হাজার ৮৪৪ জন রোগী। এর মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ৭৪৬ জন এবং ঢাকার বাইরের হাসপাতালে ১ হাজার ৯৮ জন ভর্তি রয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ও মৃত্যুর তথ্য সংরক্ষণ করা হচ্ছে ২০০০ সাল থেকে। এর মধ্যে ২০২৩ সালে সবচেয়ে বেশি ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন এবং ওই বছরই সর্বাধিক ১ হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয়েছিল।
সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে নতুন করে ৬৩৬ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
এইডিস মশাবাহিত রোগটিতে চলতি বছরের এ পর্যন্ত মোট মৃত্যু বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫৫ জনে। আর আক্রান্ত হয়েছেন ৩৮ হাজার ৫২৭ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, মারা যাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে তিনজন নারী এবং দুজন পুরুষ। তাদের মধ্যে দুজন ঢাকার কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে, একজন মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে, একজন বরিশালের শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং একজন বরগুনা ২৫০ শয্যা হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি হওয়া নতুন রোগীদের মধ্যে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় ২০৫ জন। বিভাগভিত্তিক হিসাবে ঢাকায় ১২৮ জন, ময়মনসিংহে ৬ জন, চট্টগ্রামে ৯২ জন, খুলনায় ২৯ জন, রাজশাহীতে ৩৪ জন, রংপুরে ৭ জন, বরিশালে ১৩১ জন এবং সিলেটে ৪ জন ভর্তি হয়েছেন।
এ বছর ডেঙ্গুতে সবচেয়ে বেশি ৪১ জনের মৃত্যু হয়েছে জুলাই মাসে। জানুয়ারিতে মারা গেছেন ১০ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩ জন, এপ্রিলে ৭ জন, মে মাসে ৩ জন, জুন মাসে ১৯ জন, অগাস্ট মাসে ৩৯ জন এবং সেপ্টেম্বরের ১৫ তারিখ পর্যন্ত মারা গেছেন ৩৩ জন। মার্চ মাসে কারও মৃত্যু হয়নি।
এ বছর জুলাই মাসে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যাও ছিল সর্বাধিক—১০ হাজার ৬৮৪ জন। জানুয়ারিতে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ১৬১ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩৭৪ জন, মার্চে ৩৩৬ জন, এপ্রিলে ৭০১ জন, মে মাসে ১ হাজার ৭৭৩ জন, জুন মাসে ৫ হাজার ৯৫১ জন, অগাস্টে ১০ হাজার ৪৯৬ জন। আর সেপ্টেম্বরের প্রথম ১৪ দিনে ভর্তি হয়েছেন ৭ হাজার ৫১ জন।
বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন ১ হাজার ৮৪৪ জন রোগী। এর মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ৭৪৬ জন এবং ঢাকার বাইরের হাসপাতালে ১ হাজার ৯৮ জন ভর্তি রয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ও মৃত্যুর তথ্য সংরক্ষণ করা হচ্ছে ২০০০ সাল থেকে। এর মধ্যে ২০২৩ সালে সবচেয়ে বেশি ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন এবং ওই বছরই সর্বাধিক ১ হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয়েছিল।