জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপি তাদের কাঙ্ক্ষিত ‘শাপলা’ প্রতীক পাবে না বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব আখতার আহমেদ। তিনি বলেছেন, এনসিপি যদি নিবন্ধনও পায়, যেহেতু প্রতীক তালিকায় শাপলা নেই, তাই তারা এটি ব্যবহার করতে পারবে না।
মঙ্গলবার নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, “আমাদের ১১৫টি প্রতীকের তালিকায় শাপলা নেই। নিয়ম অনুযায়ী রাজনৈতিক দলকে নির্ধারিত তালিকার ভেতর থেকেই প্রতীক নিতে হয়। তাই এনসিপি চাইলে অন্য কোনো প্রতীক নিতে হবে।”
ইসি সূত্র জানায়, প্রতীক তালিকা সংশোধন করে আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছিল। ভেটিং শেষে আচরণবিধি ও প্রতীক তালিকা অনুমোদন করেছে সরকার।
এর আগে এনসিপি সাদা শাপলা ও লাল শাপলাসহ তিন ধরনের শাপলা প্রতীক চাইতে আবেদন করে। সোমবার প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে বৈঠকের পর দলের মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী সাংবাদিকদের বলেন, “আমরা শাপলার দাবি ছাড়ছি না। এ প্রতীকগুলো নিয়েই নিবন্ধন হতে হবে।”
তবে ইসি সচিব স্পষ্ট করে দিয়েছেন, তালিকায় না থাকায় শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই। তিনি জানান, এনসিপিকে বিকল্প প্রতীক প্রস্তাব পাঠাতে বলা হয়েছে, যা ইসি ও দলের সম্মতিতে চূড়ান্ত হবে।
এ ছাড়া তিনি জানান, আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে নাগরিক সমাজ, শিক্ষক, নারী নেত্রী, সাংবাদিক, রাজনৈতিক দল ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ধারাবাহিক সংলাপ শুরু করবে নির্বাচন কমিশন। পুজো ও ছুটির দিন বিবেচনায় নিয়ে ধাপে ধাপে আলোচনার সময়সূচি নির্ধারণ করা হবে।
মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপি তাদের কাঙ্ক্ষিত ‘শাপলা’ প্রতীক পাবে না বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব আখতার আহমেদ। তিনি বলেছেন, এনসিপি যদি নিবন্ধনও পায়, যেহেতু প্রতীক তালিকায় শাপলা নেই, তাই তারা এটি ব্যবহার করতে পারবে না।
মঙ্গলবার নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, “আমাদের ১১৫টি প্রতীকের তালিকায় শাপলা নেই। নিয়ম অনুযায়ী রাজনৈতিক দলকে নির্ধারিত তালিকার ভেতর থেকেই প্রতীক নিতে হয়। তাই এনসিপি চাইলে অন্য কোনো প্রতীক নিতে হবে।”
ইসি সূত্র জানায়, প্রতীক তালিকা সংশোধন করে আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছিল। ভেটিং শেষে আচরণবিধি ও প্রতীক তালিকা অনুমোদন করেছে সরকার।
এর আগে এনসিপি সাদা শাপলা ও লাল শাপলাসহ তিন ধরনের শাপলা প্রতীক চাইতে আবেদন করে। সোমবার প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে বৈঠকের পর দলের মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী সাংবাদিকদের বলেন, “আমরা শাপলার দাবি ছাড়ছি না। এ প্রতীকগুলো নিয়েই নিবন্ধন হতে হবে।”
তবে ইসি সচিব স্পষ্ট করে দিয়েছেন, তালিকায় না থাকায় শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই। তিনি জানান, এনসিপিকে বিকল্প প্রতীক প্রস্তাব পাঠাতে বলা হয়েছে, যা ইসি ও দলের সম্মতিতে চূড়ান্ত হবে।
এ ছাড়া তিনি জানান, আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে নাগরিক সমাজ, শিক্ষক, নারী নেত্রী, সাংবাদিক, রাজনৈতিক দল ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ধারাবাহিক সংলাপ শুরু করবে নির্বাচন কমিশন। পুজো ও ছুটির দিন বিবেচনায় নিয়ে ধাপে ধাপে আলোচনার সময়সূচি নির্ধারণ করা হবে।