ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামানে রেখে আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে অংশীজনদের সঙ্গে সংলাপ শুরু করতে যাচ্ছে নির্বাচন কমিশন। এ সংলাপের প্রথম ধাপে শিক্ষাবিদসহ নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে।
এটি হবে এমএম নাসির উদ্দিন নেতৃত্বাধীন কমিশনের প্রথম সংলাপ আয়োজন।
ইসির জনসংযোগ পরিচালক রুহুল আমিন মল্লিক সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন। নির্বাচন কমিশনের সম্মতির পর আমন্ত্রিতদের কাছে এ বিষয়ে চিঠি পাঠানো হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা নির্বাচন কমিশনের কাছে আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর সংলাপের বিষয়ে অনুমোদন চেয়েছি। সম্ভাব্য এ সময় থেকে সংলাপ শুরু হয়ে ধাপে ধাপে অন্যদেরও আমন্ত্রণ জানানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেবে কমিশন।’
এবারের সংলাপে আলোচ্য সূচি কি নির্ধারণ করা হয়েছে- সে বিষয়ে জানানো হয়নি।
মঙ্গলবার,(২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫) ইসি সচিব সচিব আখতার আহমেদ সাংবাদিকদের কাছে বলেন, এই সংলাপে পর্যায়ক্রমে অংশীজন হিসেবে সিভিল সোসাইটি, রাজনৈতিক দল, নারী প্রতিনিধি, নির্বাচন বিশেষজ্ঞরা অংশ নেবেন।
তিনি বলেন, ‘কর্মপরিকল্পনার অংশ হিসেবে আমরা বেশ কয়েকটা কাজে এগিয়েছি।
জন সম্পৃক্ততার বিষয়টা আছে, আমরা বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারস যারা আছেন যেমন সিভিল সোসাইটি, শিক্ষাবিদ, নারী নেত্রীরা, প্রিন্ট ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা, রাজনৈতিক দল, নির্বাচন বিশেষজ্ঞ এবং জুলাই যোদ্ধাদের সঙ্গে আমরা পর্যাক্রমিকভাবে আমাদের আলোচনাগুলো শুরু করবো।’
ইসি সচিব জানান, প্রাথমিকভাবে কমিশন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যে আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু করা হবে, এ ধাপে শিক্ষক সমাজ ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা থাকবেন। নির্বাচন সুষ্ঠু করতে তাদের পরামর্শ ও লিখিত মতামত চাইবে ইসি।
ইসির ঘোষিত রোডম্যাপ অনুযায়ী, নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল, শিক্ষাবিদ, সুশীল সমাজ, শিক্ষাবিদ, নারী সমাজের প্রতিনিধি ও গণমাধ্যমকর্মীসহ অংশীজনদের সঙ্গে ধারাবাহিক সংলাপ শুরু করে চলবে ১ থেকে দেড় মাস পর্যন্ত। নতুন দলের নিবন্ধন প্রক্রিয়া চলমান থাকায় অক্টোবরে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের পরিকল্পনা রয়েছে ইসির।
নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা বলছেন, সংলাপে যাদের আমন্ত্রণ জানানো হবে, তাদের তালিকা তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। সংলাপসূচি নির্ধারণের অন্তত সপ্তাহ দশেক দিন আগে চিঠি (আমন্ত্রণ, কতজন প্রতিনিধি আসবে, লিখিত মতামত) পাঠানোর পরিকল্পনা রয়েছে।
সেক্ষেত্রে সাপ্তাহিক ছুটি, পূজা ও অন্যান্য ছুটি বিবেচনায় রেখে অক্টোবরজুড়ে দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ চলতে পারে। নির্বাচনী আইনি সংস্কার, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, পোস্টাল ব্যালটসহ ভোট সম্পৃক্ত সার্বিক বিষয় এ সংলাপে স্থান পাবে।
বর্তমানে নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধিত ৫০টি দল রয়েছে। নতুন নিবন্ধন পাওয়া দলগুলোও এবারের সংলাপে যুক্ত হবে। সে কারণে নিবন্ধন কাজ শেষ করেই আমন্ত্রণসূচি চূড়ান্ত করা হবে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামানে রেখে আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে অংশীজনদের সঙ্গে সংলাপ শুরু করতে যাচ্ছে নির্বাচন কমিশন। এ সংলাপের প্রথম ধাপে শিক্ষাবিদসহ নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে।
এটি হবে এমএম নাসির উদ্দিন নেতৃত্বাধীন কমিশনের প্রথম সংলাপ আয়োজন।
ইসির জনসংযোগ পরিচালক রুহুল আমিন মল্লিক সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন। নির্বাচন কমিশনের সম্মতির পর আমন্ত্রিতদের কাছে এ বিষয়ে চিঠি পাঠানো হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা নির্বাচন কমিশনের কাছে আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর সংলাপের বিষয়ে অনুমোদন চেয়েছি। সম্ভাব্য এ সময় থেকে সংলাপ শুরু হয়ে ধাপে ধাপে অন্যদেরও আমন্ত্রণ জানানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেবে কমিশন।’
এবারের সংলাপে আলোচ্য সূচি কি নির্ধারণ করা হয়েছে- সে বিষয়ে জানানো হয়নি।
মঙ্গলবার,(২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫) ইসি সচিব সচিব আখতার আহমেদ সাংবাদিকদের কাছে বলেন, এই সংলাপে পর্যায়ক্রমে অংশীজন হিসেবে সিভিল সোসাইটি, রাজনৈতিক দল, নারী প্রতিনিধি, নির্বাচন বিশেষজ্ঞরা অংশ নেবেন।
তিনি বলেন, ‘কর্মপরিকল্পনার অংশ হিসেবে আমরা বেশ কয়েকটা কাজে এগিয়েছি।
জন সম্পৃক্ততার বিষয়টা আছে, আমরা বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারস যারা আছেন যেমন সিভিল সোসাইটি, শিক্ষাবিদ, নারী নেত্রীরা, প্রিন্ট ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা, রাজনৈতিক দল, নির্বাচন বিশেষজ্ঞ এবং জুলাই যোদ্ধাদের সঙ্গে আমরা পর্যাক্রমিকভাবে আমাদের আলোচনাগুলো শুরু করবো।’
ইসি সচিব জানান, প্রাথমিকভাবে কমিশন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যে আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু করা হবে, এ ধাপে শিক্ষক সমাজ ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা থাকবেন। নির্বাচন সুষ্ঠু করতে তাদের পরামর্শ ও লিখিত মতামত চাইবে ইসি।
ইসির ঘোষিত রোডম্যাপ অনুযায়ী, নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল, শিক্ষাবিদ, সুশীল সমাজ, শিক্ষাবিদ, নারী সমাজের প্রতিনিধি ও গণমাধ্যমকর্মীসহ অংশীজনদের সঙ্গে ধারাবাহিক সংলাপ শুরু করে চলবে ১ থেকে দেড় মাস পর্যন্ত। নতুন দলের নিবন্ধন প্রক্রিয়া চলমান থাকায় অক্টোবরে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের পরিকল্পনা রয়েছে ইসির।
নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা বলছেন, সংলাপে যাদের আমন্ত্রণ জানানো হবে, তাদের তালিকা তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। সংলাপসূচি নির্ধারণের অন্তত সপ্তাহ দশেক দিন আগে চিঠি (আমন্ত্রণ, কতজন প্রতিনিধি আসবে, লিখিত মতামত) পাঠানোর পরিকল্পনা রয়েছে।
সেক্ষেত্রে সাপ্তাহিক ছুটি, পূজা ও অন্যান্য ছুটি বিবেচনায় রেখে অক্টোবরজুড়ে দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ চলতে পারে। নির্বাচনী আইনি সংস্কার, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, পোস্টাল ব্যালটসহ ভোট সম্পৃক্ত সার্বিক বিষয় এ সংলাপে স্থান পাবে।
বর্তমানে নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধিত ৫০টি দল রয়েছে। নতুন নিবন্ধন পাওয়া দলগুলোও এবারের সংলাপে যুক্ত হবে। সে কারণে নিবন্ধন কাজ শেষ করেই আমন্ত্রণসূচি চূড়ান্ত করা হবে।