ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে অংশীজনদের সঙ্গে ধারাবাহিক সংলাপ শুরু করেছে এএমএম নাসির উদ্দিন নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এর প্রথম ধাপে রোববার সকাল পৌনে ১১টায় নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনায় বসে কমিশন।
আমন্ত্রিতদের মধ্যে ১২ জন আলোচনায় উপস্থিত ছিলেন। তারা হলেন—সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা রাশেদা কে. চৌধুরী, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আল মাহমুদ হাসানউজ্জামান, সাবেক রাষ্ট্রদূত হুমায়ুন কবীর, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মুহাম্মদ ইয়াহইয়া আখতার, নিরাপত্তা বিশ্লেষক মো. মাহফুজুর রহমান, অধ্যাপক আব্দুল ওয়াজেদ, বিজিএমইএ পরিচালক রশিদ আহমেদ হোসাইনি, কবি মোহন রায়হান, পুলিশ রিফর্ম কমিশনের মোহাম্মদ হারুন চৌধুরী, শিক্ষার্থী প্রতিনিধি জারিফ রহমান, অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস এবং টিআইবি পরিচালক মোহাম্মদ বদিউজ্জামান।
নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এ সংলাপে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ছাড়াও চার নির্বাচন কমিশনার এবং ইসি সচিব উপস্থিত ছিলেন। অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সবার মতামত নেওয়ার অংশ হিসেবেই এ সংলাপের আয়োজন করা হয়েছে।
ইসি জানিয়েছে, আগামী নির্বাচনে প্রথমবারের মতো ‘আইটি সাপোর্টেড পোস্টাল ভোটিং’ চালু হবে। পাশাপাশি নির্বাচনি আইন-বিধি, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং ভোটের সার্বিক প্রস্তুতি নিয়েও আলোচনা হবে। বিকেলে শিক্ষাবিদদের সঙ্গেও আলাদা সংলাপে বসবে কমিশন।
রোজার আগে ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ভোটের অন্তত দুই মাস আগে তফসিল ঘোষণা করা হবে। ঘোষিত রোডম্যাপ অনুযায়ী, অংশীজনদের সঙ্গে সংলাপ এক থেকে দেড় মাস চলবে।
আমন্ত্রিতদের পাঠানো চিঠিতে ইসি বলেছে, “অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন সবার প্রত্যাশা। ভোটাররা উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বিঘ্নে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে চান। ইসি সবার জন্য সমান সুযোগ সৃষ্টি করে অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠানে বদ্ধপরিকর।”
রোববার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে অংশীজনদের সঙ্গে ধারাবাহিক সংলাপ শুরু করেছে এএমএম নাসির উদ্দিন নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এর প্রথম ধাপে রোববার সকাল পৌনে ১১টায় নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনায় বসে কমিশন।
আমন্ত্রিতদের মধ্যে ১২ জন আলোচনায় উপস্থিত ছিলেন। তারা হলেন—সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা রাশেদা কে. চৌধুরী, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আল মাহমুদ হাসানউজ্জামান, সাবেক রাষ্ট্রদূত হুমায়ুন কবীর, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মুহাম্মদ ইয়াহইয়া আখতার, নিরাপত্তা বিশ্লেষক মো. মাহফুজুর রহমান, অধ্যাপক আব্দুল ওয়াজেদ, বিজিএমইএ পরিচালক রশিদ আহমেদ হোসাইনি, কবি মোহন রায়হান, পুলিশ রিফর্ম কমিশনের মোহাম্মদ হারুন চৌধুরী, শিক্ষার্থী প্রতিনিধি জারিফ রহমান, অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস এবং টিআইবি পরিচালক মোহাম্মদ বদিউজ্জামান।
নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এ সংলাপে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ছাড়াও চার নির্বাচন কমিশনার এবং ইসি সচিব উপস্থিত ছিলেন। অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সবার মতামত নেওয়ার অংশ হিসেবেই এ সংলাপের আয়োজন করা হয়েছে।
ইসি জানিয়েছে, আগামী নির্বাচনে প্রথমবারের মতো ‘আইটি সাপোর্টেড পোস্টাল ভোটিং’ চালু হবে। পাশাপাশি নির্বাচনি আইন-বিধি, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং ভোটের সার্বিক প্রস্তুতি নিয়েও আলোচনা হবে। বিকেলে শিক্ষাবিদদের সঙ্গেও আলাদা সংলাপে বসবে কমিশন।
রোজার আগে ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ভোটের অন্তত দুই মাস আগে তফসিল ঘোষণা করা হবে। ঘোষিত রোডম্যাপ অনুযায়ী, অংশীজনদের সঙ্গে সংলাপ এক থেকে দেড় মাস চলবে।
আমন্ত্রিতদের পাঠানো চিঠিতে ইসি বলেছে, “অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন সবার প্রত্যাশা। ভোটাররা উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বিঘ্নে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে চান। ইসি সবার জন্য সমান সুযোগ সৃষ্টি করে অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠানে বদ্ধপরিকর।”