নরসিংদীর মনোহরদীতে দ্বিতীয় নামাজে জানাযা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে সাবেক শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূনকে। আজ তার নিজ এলাকা নরসিংদীর মনোহরদী উপজেলার ব্রাহ্মণহাটা গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে মা-বাবার কবরের পাশেই তাকে দাফন করা হয়।
এর আগে বেলা ১১টায় শুকুর মাহমুদ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে নরসিংদী-৪ আসনের সাবেক এই সংসদ সদস্যের দ্বিতীয় নামাজে জানাজায় যোগ দেন বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ।
গত সোমবার সকালে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মারা যান তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর।
গত বছরের সেপ্টেম্বরে রাজধানীর গুলশান থেকে নূরুল মজিদকে গ্রেপ্তার করেছিল র্যাব। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নরসিংদীতে হত্যা, আক্রমণ ও ভাঙচুর মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে তিনি কেরানীগঞ্জে অবস্থিত ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে ছিলেন। সেখানে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
অ্যাডভোকেট নূরুল মজিদ ১৯৫০ সালের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা প্রয়াত আইনজীবী এম. মজিদ ও মা নূর বেগম। নূরুল মজিদ মাহমুদ ১৯৬৭ সালে ঢাকার সেন্ট গ্রেগরি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক ও ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে এমএসএসসহ একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি পেশায় ছিলেন একজন আইনজীবী। বৃহত্তর ঢাকা জেলা বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এবং বাংলাদেশ বার কাউন্সিলর ট্রাইব্যুনালের সভাপতি ছিলেন।
নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন ৬ দফা আন্দোলন, ৬৯ এর গণঅভ্যুথান, স্বাধীনতাযুদ্ধে অংশগ্রহণসহ তৎকালীন নানা রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় ভূমিকা রাখেন। যুবলীগের প্রতিষ্ঠালগ্ন সময়ে তিনি কেন্দ্রীয় নেতা ছিলেন।
অ্যাডভোকেট নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন নরসিংদী-৪ মনোহরদী বেলাব আসন থেকে পাঁচ বার সংসদ সদস্য ছিলেন। শেষ দুই মেয়াদে তিনি শিল্প মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।
নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন স্ত্রী, এক পুত্র ও দুই কন্যা রেখে গেছেন।
মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
নরসিংদীর মনোহরদীতে দ্বিতীয় নামাজে জানাযা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে সাবেক শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূনকে। আজ তার নিজ এলাকা নরসিংদীর মনোহরদী উপজেলার ব্রাহ্মণহাটা গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে মা-বাবার কবরের পাশেই তাকে দাফন করা হয়।
এর আগে বেলা ১১টায় শুকুর মাহমুদ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে নরসিংদী-৪ আসনের সাবেক এই সংসদ সদস্যের দ্বিতীয় নামাজে জানাজায় যোগ দেন বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ।
গত সোমবার সকালে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মারা যান তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর।
গত বছরের সেপ্টেম্বরে রাজধানীর গুলশান থেকে নূরুল মজিদকে গ্রেপ্তার করেছিল র্যাব। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নরসিংদীতে হত্যা, আক্রমণ ও ভাঙচুর মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে তিনি কেরানীগঞ্জে অবস্থিত ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে ছিলেন। সেখানে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
অ্যাডভোকেট নূরুল মজিদ ১৯৫০ সালের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা প্রয়াত আইনজীবী এম. মজিদ ও মা নূর বেগম। নূরুল মজিদ মাহমুদ ১৯৬৭ সালে ঢাকার সেন্ট গ্রেগরি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক ও ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে এমএসএসসহ একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি পেশায় ছিলেন একজন আইনজীবী। বৃহত্তর ঢাকা জেলা বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এবং বাংলাদেশ বার কাউন্সিলর ট্রাইব্যুনালের সভাপতি ছিলেন।
নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন ৬ দফা আন্দোলন, ৬৯ এর গণঅভ্যুথান, স্বাধীনতাযুদ্ধে অংশগ্রহণসহ তৎকালীন নানা রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় ভূমিকা রাখেন। যুবলীগের প্রতিষ্ঠালগ্ন সময়ে তিনি কেন্দ্রীয় নেতা ছিলেন।
অ্যাডভোকেট নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন নরসিংদী-৪ মনোহরদী বেলাব আসন থেকে পাঁচ বার সংসদ সদস্য ছিলেন। শেষ দুই মেয়াদে তিনি শিল্প মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।
নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন স্ত্রী, এক পুত্র ও দুই কন্যা রেখে গেছেন।