জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৮০তম অধিবেশনে যোগ দিয়ে নয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস। বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় এমিরেটসের একটি ফ্লাইটে তিনি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান বলে সরকারপ্রধানের দপ্তর জানিয়েছে।
গত ২৩ সেপ্টেম্বর তিনি জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে অংশ নিতে নিউ ইয়র্কে পৌঁছান। এ সফরে তাঁর সঙ্গে ছিলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির, জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক ডা. তাসনিম জারা এবং যুক্তরাষ্ট্র থেকে যোগ দেওয়া জামায়াত নেতা নকিবুর রহমান তারেক।
২৬ সেপ্টেম্বর সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ভাষণ দেন মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার কার্যক্রম, ২০২৪ সালের জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থান, ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের অঙ্গীকার, জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার এবং রোহিঙ্গা সংকটের বিষয় তুলে ধরেন। পরে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে রোহিঙ্গাদের পরিস্থিতি নিয়ে উচ্চপর্যায়ের সম্মেলনের উদ্বোধনী অধিবেশনে বক্তব্য রেখে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের শান্তিপূর্ণ সমাধানের প্রস্তাব দেন।
সফরকালে তিনি নেদারল্যান্ডসের রানি ম্যাক্সিমা, বেলজিয়ামের রানি ম্যাথিল্ডের সঙ্গে বৈঠক করেন। বিশ্বনেতাদের সম্মানে আয়োজিত সংবর্ধনায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প এবং জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের সঙ্গে তাঁর সাক্ষাৎ হয়। এছাড়া আলবেনিয়া, কসোভো, বতসোয়ানা, ফিনল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, নেদারল্যান্ডস, ইতালি ও পাকিস্তানের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
এ ছাড়া ব্রিটেনের সাবেক প্রধানমন্ত্রী গর্ডন ব্রাউন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক তেদ্রোস আধানম, বিশ্ব ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট অজয় বঙ্গা, ডব্লিউটিও মহাপরিচালক এনগোজি অকোনজো-ইওয়েলা, প্যারিসের মেয়র অ্যানে হিদালগোসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
নিউ ইয়র্কে অনুষ্ঠিত থেয়ারওয়ার্ল্ডের বার্ষিক গ্লোবাল এডুকেশন ডিনারে তাঁকে দেওয়া হয় ‘আনলক বিগ চেইঞ্জ অ্যাওয়ার্ড’।
বৃহস্পতিবার, ০২ অক্টোবর ২০২৫
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৮০তম অধিবেশনে যোগ দিয়ে নয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস। বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় এমিরেটসের একটি ফ্লাইটে তিনি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান বলে সরকারপ্রধানের দপ্তর জানিয়েছে।
গত ২৩ সেপ্টেম্বর তিনি জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে অংশ নিতে নিউ ইয়র্কে পৌঁছান। এ সফরে তাঁর সঙ্গে ছিলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির, জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক ডা. তাসনিম জারা এবং যুক্তরাষ্ট্র থেকে যোগ দেওয়া জামায়াত নেতা নকিবুর রহমান তারেক।
২৬ সেপ্টেম্বর সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ভাষণ দেন মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার কার্যক্রম, ২০২৪ সালের জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থান, ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের অঙ্গীকার, জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার এবং রোহিঙ্গা সংকটের বিষয় তুলে ধরেন। পরে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে রোহিঙ্গাদের পরিস্থিতি নিয়ে উচ্চপর্যায়ের সম্মেলনের উদ্বোধনী অধিবেশনে বক্তব্য রেখে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের শান্তিপূর্ণ সমাধানের প্রস্তাব দেন।
সফরকালে তিনি নেদারল্যান্ডসের রানি ম্যাক্সিমা, বেলজিয়ামের রানি ম্যাথিল্ডের সঙ্গে বৈঠক করেন। বিশ্বনেতাদের সম্মানে আয়োজিত সংবর্ধনায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প এবং জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের সঙ্গে তাঁর সাক্ষাৎ হয়। এছাড়া আলবেনিয়া, কসোভো, বতসোয়ানা, ফিনল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, নেদারল্যান্ডস, ইতালি ও পাকিস্তানের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
এ ছাড়া ব্রিটেনের সাবেক প্রধানমন্ত্রী গর্ডন ব্রাউন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক তেদ্রোস আধানম, বিশ্ব ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট অজয় বঙ্গা, ডব্লিউটিও মহাপরিচালক এনগোজি অকোনজো-ইওয়েলা, প্যারিসের মেয়র অ্যানে হিদালগোসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
নিউ ইয়র্কে অনুষ্ঠিত থেয়ারওয়ার্ল্ডের বার্ষিক গ্লোবাল এডুকেশন ডিনারে তাঁকে দেওয়া হয় ‘আনলক বিগ চেইঞ্জ অ্যাওয়ার্ড’।