বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত এমপিওভুক্ত শিক্ষক ও কর্মচারীদের বাড়িভাড়া ভাতা মূল বেতনের ১৫ শতাংশ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। ভাতা বাড়ানোর অর্থ দুই ধাপে দেওয়া হবে—প্রথম ধাপে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ কার্যকর হবে এ বছরের ১ নভেম্বর থেকে, এবং বাকি সাড়ে ৭ শতাংশ কার্যকর হবে আগামী বছরের ১ জুলাই থেকে।
আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর ২০২৫) অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো এক চিঠিতে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়েছে।
এর আগে সরকার এমপিওভুক্ত শিক্ষক–কর্মচারীদের বাড়িভাড়া মূল বেতনের ৫ শতাংশ (ন্যূনতম দুই হাজার টাকা) বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়। তবে শিক্ষক–কর্মচারীরা সেই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছিলেন।
এমপিওভুক্ত শিক্ষক–কর্মচারীরা এতদিন মাসে এক হাজার টাকা করে বাড়িভাড়া পেয়ে আসছিলেন। গত ৩০ সেপ্টেম্বর তাঁদের বাড়িভাড়া ভাতা মাত্র ৫০০ টাকা বাড়ানোর বিষয়ে অর্থ বিভাগ সম্মতিপত্র দিয়েছিল। কিন্তু শিক্ষকদের আন্দোলনের কারণে তা কার্যকর হয়নি।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় পরে শতাংশভিত্তিক বাড়িভাড়া বৃদ্ধির প্রস্তাব পাঠায় অর্থ মন্ত্রণালয়ে, যেখানে ৫, ১০, ১৫ ও ২০ শতাংশ হারে ব্যয়ের হিসাব দেখানো হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত সরকারের সামর্থ্য অনুযায়ী ১৫ শতাংশ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
শিক্ষক–কর্মচারীদের আন্দোলনের প্রেক্ষিতে গৃহীত এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হলে তাঁদের দীর্ঘদিনের একটি দাবি পূরণ হতে যাচ্ছে।
মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত এমপিওভুক্ত শিক্ষক ও কর্মচারীদের বাড়িভাড়া ভাতা মূল বেতনের ১৫ শতাংশ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। ভাতা বাড়ানোর অর্থ দুই ধাপে দেওয়া হবে—প্রথম ধাপে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ কার্যকর হবে এ বছরের ১ নভেম্বর থেকে, এবং বাকি সাড়ে ৭ শতাংশ কার্যকর হবে আগামী বছরের ১ জুলাই থেকে।
আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর ২০২৫) অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো এক চিঠিতে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়েছে।
এর আগে সরকার এমপিওভুক্ত শিক্ষক–কর্মচারীদের বাড়িভাড়া মূল বেতনের ৫ শতাংশ (ন্যূনতম দুই হাজার টাকা) বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়। তবে শিক্ষক–কর্মচারীরা সেই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছিলেন।
এমপিওভুক্ত শিক্ষক–কর্মচারীরা এতদিন মাসে এক হাজার টাকা করে বাড়িভাড়া পেয়ে আসছিলেন। গত ৩০ সেপ্টেম্বর তাঁদের বাড়িভাড়া ভাতা মাত্র ৫০০ টাকা বাড়ানোর বিষয়ে অর্থ বিভাগ সম্মতিপত্র দিয়েছিল। কিন্তু শিক্ষকদের আন্দোলনের কারণে তা কার্যকর হয়নি।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় পরে শতাংশভিত্তিক বাড়িভাড়া বৃদ্ধির প্রস্তাব পাঠায় অর্থ মন্ত্রণালয়ে, যেখানে ৫, ১০, ১৫ ও ২০ শতাংশ হারে ব্যয়ের হিসাব দেখানো হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত সরকারের সামর্থ্য অনুযায়ী ১৫ শতাংশ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
শিক্ষক–কর্মচারীদের আন্দোলনের প্রেক্ষিতে গৃহীত এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হলে তাঁদের দীর্ঘদিনের একটি দাবি পূরণ হতে যাচ্ছে।