ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার (অতিরিক্ত সচিব) খোন্দকার আজিম আহমেদ এনডিসি বলেছেন, শীতের কম্বল ফেব্রুয়ারি মাসে দিয়ে লাভ নেই। কম্বলের সঠিক ব্যহারের জন্য আগেভাগে দিতে হবে। সমন্বয়ের মাধ্যমে উপজেলা পর্যায়ে শীতের কাপড় বিতরণ করতে হবে। গতকাল সোমবার বিকালে বিভাগীয় কমিশনার তাঁর সম্মেলন কক্ষে রাজশাহী বিভাগীয় উন্নয়ন সমন্বয় সভায় সভাপতির বক্তৃতায় জেলা প্রশাসকদের উদ্দেশে এসব কথা বলেন। সভায় সার সংকট বিষয়ে সকালে খাদ্য উপদেষ্টাকে করা সাংবাদিকদের প্রশ্নের বিষয়ে কৃষি দপ্তরের কাছে জানতে চাইলে কৃষি দপ্তর থেকে জানানো হয়, সারের কোনো ঘাটতি নেই। গত বছর এই সময়ের তুলনায় এবছর সারের সরবরাহ বেশি আছে। তবে কোনো কোনো কৃষক ভর্তুকির সার পরবর্তী ফসলের জন্য মজুদ করছে যা ন্যায়সঙ্গত নয়।
এ সময় পাবনার জেলা প্রশাসক গত বছর প্রণোদনার পেঁয়াজের বীজের নিম্নমানের বিষয়টি উল্লেখ করে এবার যেন এ সমস্যা না হয় সেজন্য কৃষি দপ্তরকে সতর্ক থাকার অনুরোধ করেন। অনেক কৃষক জমিতে প্রয়োজনের অতিরিক্ত সার দেয়। আবার চাষিরা হিসাব না করেই চাহিদার অতিরিক্ত আলু চাষ করেছে- এমন তথ্য জানিয়ে জয়পুরহাট জেলা প্রশাসক প্রণোদনা হিসেবে চাষীকে প্রশিক্ষণ দেয়ার প্রস্তাব রাখেন।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫
রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার (অতিরিক্ত সচিব) খোন্দকার আজিম আহমেদ এনডিসি বলেছেন, শীতের কম্বল ফেব্রুয়ারি মাসে দিয়ে লাভ নেই। কম্বলের সঠিক ব্যহারের জন্য আগেভাগে দিতে হবে। সমন্বয়ের মাধ্যমে উপজেলা পর্যায়ে শীতের কাপড় বিতরণ করতে হবে। গতকাল সোমবার বিকালে বিভাগীয় কমিশনার তাঁর সম্মেলন কক্ষে রাজশাহী বিভাগীয় উন্নয়ন সমন্বয় সভায় সভাপতির বক্তৃতায় জেলা প্রশাসকদের উদ্দেশে এসব কথা বলেন। সভায় সার সংকট বিষয়ে সকালে খাদ্য উপদেষ্টাকে করা সাংবাদিকদের প্রশ্নের বিষয়ে কৃষি দপ্তরের কাছে জানতে চাইলে কৃষি দপ্তর থেকে জানানো হয়, সারের কোনো ঘাটতি নেই। গত বছর এই সময়ের তুলনায় এবছর সারের সরবরাহ বেশি আছে। তবে কোনো কোনো কৃষক ভর্তুকির সার পরবর্তী ফসলের জন্য মজুদ করছে যা ন্যায়সঙ্গত নয়।
এ সময় পাবনার জেলা প্রশাসক গত বছর প্রণোদনার পেঁয়াজের বীজের নিম্নমানের বিষয়টি উল্লেখ করে এবার যেন এ সমস্যা না হয় সেজন্য কৃষি দপ্তরকে সতর্ক থাকার অনুরোধ করেন। অনেক কৃষক জমিতে প্রয়োজনের অতিরিক্ত সার দেয়। আবার চাষিরা হিসাব না করেই চাহিদার অতিরিক্ত আলু চাষ করেছে- এমন তথ্য জানিয়ে জয়পুরহাট জেলা প্রশাসক প্রণোদনা হিসেবে চাষীকে প্রশিক্ষণ দেয়ার প্রস্তাব রাখেন।