আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সবধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দীন।
আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে বিজিবির বিশেষ প্রস্তুতি মহড়া দেখে সন্তুষ্ট ইসি
এসব মহড়া নির্বাচন ও সামগ্রিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে
নির্বাচন আসতে
আসতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি পুরোপুরি ঠিক হয়ে যাবে
তিনি বলেন, নির্বাচন প্রতিহত করার ঘোষণা যারা দিচ্ছেন, তাদের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। সিইসি ঢাকার পিলখানায় বিজিবি সদর দপ্তরে ‘বিজিবির নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ও মহড়া’ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
বুধবার, (২৬ নভেম্বর ২০২৫) সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) বিশেষ প্রস্তুতি মহড়া অনুষ্ঠিত হয়। মহড়া দেখে সিইসি সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন। সিইসি নাসির উদ্দীন বলেন, ‘এটি আমার তৃতীয় মহড়া পরিদর্শন। এর আগে পুলিশ এবং আনসার-ভিডিপির মহড়া দেখেছি। সবাই নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে।’
প্রধান নির্বাচন কমিশনার আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দায়িত্ব পালনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং এসব মহড়া নির্বাচন ও সামগ্রিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের নির্বাচনী কালচার বিবেচনায় নিয়ে এই নির্বাচনী মহড়া আয়োজন করেছে বিজিবি। আমার মনে হয়েছে সাধারণভাবে নির্বাচনে যে ধরনের ঘটনা ঘটে এবং যেভাবেই নির্বাচনটা পরিচালিত হয় সব ডাইমেনশন বিবেচনায় নিয়ে এ মহড়া হয়েছে।’
মহড়া দেখে তিনি সন্তুষ্টি প্রকাশ করে বলেন, ‘ইলেকশনের ডিউটিটা কীভাবে করতে হয় সে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে, এজন্য কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ। নির্বাচনের প্রস্তুতি সবাই দেখলেন। আমি অত্যন্ত আনন্দিত, আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দায়বদ্ধতা নিয়ে তাদের লোকবলকে প্রশিক্ষিত করছে। আশা করি, এ জাতির কাছে ওয়াদাবদ্ধ এমন একটি সুন্দর নির্বাচন আমরা উপহার দিতে পারবো।’
নির্বাচন আসতে আসতে বিরাজমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির সমস্যাগুলো পুরোপুরি ঠিক হয়ে যাবে বলেও আশা প্রকাশ করেন সিইসি। ভোটে অনাকাক্সিক্ষত পরিস্থিতি তৈরির চেষ্টা করলে তাদের প্রতিহত করা হবে বলে ঘোষণা দেন তিনি। সিইসি দৃঢ়তার সঙ্গে বলেন, ‘নির্বাচন প্রতিহত করার ঘোষণা যারা দিচ্ছেন, তাদের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যা যা করা প্রয়োজন, সব করা হবে।’
বিজিবির পক্ষ থেকে জানানো হয়, আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় জাতীয় নির্বাচনে সারাদেশে মোট ১২১০ প্লাটুন বিজিবি সদস্য দায়িত্ব পালন করবে।
বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম জানান, তিনটি দ্বীপ উপজেলা সন্দ্বীপ, হাতিয়া ও কুতুবদিয়া ছাড়া বাকি সব উপজেলাতেই বিজিবি মোতায়েন থাকবে। সীমান্তবর্তী ১১৫টি উপজেলার মধ্যে ৬০টিতে বিজিবি এককভাবে নির্বাচনী দায়িত্ব পালন করবে।
ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলোকে রেড, ইয়েলো এবং গ্রিন জোনে ভাগ করে সে অনুযায়ী ডেপ্লয়মেন্ট স্ট্র্যাটেজি (আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন কৌশল) ঠিক করা হবে। এ বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে আগামী ৩০ নভেম্বর বসার কথা রয়েছে, যেখানে ডেপ্লয়মেন্ট স্ট্র্যাটেজি চূড়ান্ত হবে।
মহড়ার দৃশ্য
ঢাকার পিলখানায় বিজিবি সদর দপ্তরের মাঠে অনুষ্ঠিত মহড়ায় ভোট কেন্দ্রে সম্ভাব্য পরিস্থিতি মোকাবিলার দৃশ্য তুলে ধরা হয়। মহড়ার চিত্রে একটি প্রতীকী ভোট কেন্দ্র ‘ফুলপরী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়’ ছিল। শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট চলাকালীন হঠাৎ স্লোগানে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে কেন্দ্রের আশপাশের পরিস্থিতি। শুরু হয় কেন্দ্র দখলের চেষ্টা, ভোটারদের হুড়োহুড়ি, ফলে কেন্দ্র ফাঁকা হয়ে যায়। ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা তখন পরিস্থিতি সামাল দিতে বিজিবির সহযোগিতা চান। টহলরত বিজিবি সদস্যরা কয়েক মিনিটের মধ্যে গাড়ি নিয়ে এসে সতর্কতা জারি করে এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। লাঠিচার্জ করে কেন্দ্র দখলকারীদের ধাওয়া দেয় বিজিবি সদস্যরা এবং তিনজনকে আটক করে নিয়ে যায়। পরিস্থিতি শান্ত হলে কেন্দ্রে ফের ভোট গ্রহণ শুরু হয়।
সিইসি এ এম এম নাসির উদ্দীন মহড়া পরিদর্শন শেষে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে বলেন, দেশের নির্বাচনী কালচার বিবেচনায় নিয়েই বিজিবি এই মহড়ার আয়োজন করেছে।
সহযোগিতা কামনা
সিইসি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে সাংবাদিক, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবং প্রায় ১৩ কোটি ভোটারসহ সবার সহযোগিতা কামনা করেন। তিনি বলেন, ‘আমরা জাতিকে যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছি, সুন্দর ও নিরপেক্ষ নির্বাচন তার লক্ষ্য আমরা অর্জন করবো।’
মহড়া পরিদর্শনের সময় সিইসির সঙ্গে অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার, ইসি সচিব, বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকীসহ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও বিজিবির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। পরে সিইসি বিজিবি সদর দপ্তরের শহীদ শাকিল আহমেদ হলে বিভিন্ন পর্যায়ের সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে তফসিল ঘোষণার কথা বলা হয়েছে। এবারের নির্বাচনে প্রায় ৪৩ হাজার ভোট কেন্দ্রে পৌনে তিন লাখের মতো ভোট কক্ষ থাকবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বুধবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৫
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সবধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দীন।
আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে বিজিবির বিশেষ প্রস্তুতি মহড়া দেখে সন্তুষ্ট ইসি
এসব মহড়া নির্বাচন ও সামগ্রিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে
নির্বাচন আসতে
আসতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি পুরোপুরি ঠিক হয়ে যাবে
তিনি বলেন, নির্বাচন প্রতিহত করার ঘোষণা যারা দিচ্ছেন, তাদের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। সিইসি ঢাকার পিলখানায় বিজিবি সদর দপ্তরে ‘বিজিবির নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ও মহড়া’ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
বুধবার, (২৬ নভেম্বর ২০২৫) সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) বিশেষ প্রস্তুতি মহড়া অনুষ্ঠিত হয়। মহড়া দেখে সিইসি সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন। সিইসি নাসির উদ্দীন বলেন, ‘এটি আমার তৃতীয় মহড়া পরিদর্শন। এর আগে পুলিশ এবং আনসার-ভিডিপির মহড়া দেখেছি। সবাই নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে।’
প্রধান নির্বাচন কমিশনার আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দায়িত্ব পালনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং এসব মহড়া নির্বাচন ও সামগ্রিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের নির্বাচনী কালচার বিবেচনায় নিয়ে এই নির্বাচনী মহড়া আয়োজন করেছে বিজিবি। আমার মনে হয়েছে সাধারণভাবে নির্বাচনে যে ধরনের ঘটনা ঘটে এবং যেভাবেই নির্বাচনটা পরিচালিত হয় সব ডাইমেনশন বিবেচনায় নিয়ে এ মহড়া হয়েছে।’
মহড়া দেখে তিনি সন্তুষ্টি প্রকাশ করে বলেন, ‘ইলেকশনের ডিউটিটা কীভাবে করতে হয় সে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে, এজন্য কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ। নির্বাচনের প্রস্তুতি সবাই দেখলেন। আমি অত্যন্ত আনন্দিত, আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দায়বদ্ধতা নিয়ে তাদের লোকবলকে প্রশিক্ষিত করছে। আশা করি, এ জাতির কাছে ওয়াদাবদ্ধ এমন একটি সুন্দর নির্বাচন আমরা উপহার দিতে পারবো।’
নির্বাচন আসতে আসতে বিরাজমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির সমস্যাগুলো পুরোপুরি ঠিক হয়ে যাবে বলেও আশা প্রকাশ করেন সিইসি। ভোটে অনাকাক্সিক্ষত পরিস্থিতি তৈরির চেষ্টা করলে তাদের প্রতিহত করা হবে বলে ঘোষণা দেন তিনি। সিইসি দৃঢ়তার সঙ্গে বলেন, ‘নির্বাচন প্রতিহত করার ঘোষণা যারা দিচ্ছেন, তাদের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যা যা করা প্রয়োজন, সব করা হবে।’
বিজিবির পক্ষ থেকে জানানো হয়, আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় জাতীয় নির্বাচনে সারাদেশে মোট ১২১০ প্লাটুন বিজিবি সদস্য দায়িত্ব পালন করবে।
বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম জানান, তিনটি দ্বীপ উপজেলা সন্দ্বীপ, হাতিয়া ও কুতুবদিয়া ছাড়া বাকি সব উপজেলাতেই বিজিবি মোতায়েন থাকবে। সীমান্তবর্তী ১১৫টি উপজেলার মধ্যে ৬০টিতে বিজিবি এককভাবে নির্বাচনী দায়িত্ব পালন করবে।
ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলোকে রেড, ইয়েলো এবং গ্রিন জোনে ভাগ করে সে অনুযায়ী ডেপ্লয়মেন্ট স্ট্র্যাটেজি (আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন কৌশল) ঠিক করা হবে। এ বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে আগামী ৩০ নভেম্বর বসার কথা রয়েছে, যেখানে ডেপ্লয়মেন্ট স্ট্র্যাটেজি চূড়ান্ত হবে।
মহড়ার দৃশ্য
ঢাকার পিলখানায় বিজিবি সদর দপ্তরের মাঠে অনুষ্ঠিত মহড়ায় ভোট কেন্দ্রে সম্ভাব্য পরিস্থিতি মোকাবিলার দৃশ্য তুলে ধরা হয়। মহড়ার চিত্রে একটি প্রতীকী ভোট কেন্দ্র ‘ফুলপরী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়’ ছিল। শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট চলাকালীন হঠাৎ স্লোগানে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে কেন্দ্রের আশপাশের পরিস্থিতি। শুরু হয় কেন্দ্র দখলের চেষ্টা, ভোটারদের হুড়োহুড়ি, ফলে কেন্দ্র ফাঁকা হয়ে যায়। ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা তখন পরিস্থিতি সামাল দিতে বিজিবির সহযোগিতা চান। টহলরত বিজিবি সদস্যরা কয়েক মিনিটের মধ্যে গাড়ি নিয়ে এসে সতর্কতা জারি করে এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। লাঠিচার্জ করে কেন্দ্র দখলকারীদের ধাওয়া দেয় বিজিবি সদস্যরা এবং তিনজনকে আটক করে নিয়ে যায়। পরিস্থিতি শান্ত হলে কেন্দ্রে ফের ভোট গ্রহণ শুরু হয়।
সিইসি এ এম এম নাসির উদ্দীন মহড়া পরিদর্শন শেষে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে বলেন, দেশের নির্বাচনী কালচার বিবেচনায় নিয়েই বিজিবি এই মহড়ার আয়োজন করেছে।
সহযোগিতা কামনা
সিইসি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে সাংবাদিক, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবং প্রায় ১৩ কোটি ভোটারসহ সবার সহযোগিতা কামনা করেন। তিনি বলেন, ‘আমরা জাতিকে যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছি, সুন্দর ও নিরপেক্ষ নির্বাচন তার লক্ষ্য আমরা অর্জন করবো।’
মহড়া পরিদর্শনের সময় সিইসির সঙ্গে অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার, ইসি সচিব, বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকীসহ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও বিজিবির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। পরে সিইসি বিজিবি সদর দপ্তরের শহীদ শাকিল আহমেদ হলে বিভিন্ন পর্যায়ের সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে তফসিল ঘোষণার কথা বলা হয়েছে। এবারের নির্বাচনে প্রায় ৪৩ হাজার ভোট কেন্দ্রে পৌনে তিন লাখের মতো ভোট কক্ষ থাকবে।