সারাদেশে ভাবগম্ভীর এবং ধর্মীয় চেতনার মধ্য দিয়ে উদযাপিত হচ্ছে পবিত্র ঈদুল আজহা। সকালে ঈদের নামাজ আদায়ের মাধ্যমে শুরু হয় ঈদের আনুষ্ঠানিকতা।নামাজ শেষে আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের জন্য পশু কোনবানী দেন সামর্থবান মুসলমানরা।
কোরবানী দেয়ার পর পশুর মাংস গরীব আত্মীয়স্বজন এবং গরীব প্রতিবেশীদের মধ্যে বিতরণ করা হয়।এবার গত বছরের মতো করোনা মহামারির কারনে সীমিত পরিসরে ঈদ জামাতের আয়োজন করা হয়। ঈদের জামাতে সরকার নির্দেশিত স্বাস্থ্যবিধি পালন করে সবাই অংশগ্রহন করেন।
করোনার কারণে গত বছরের মতো এ বছরও সীমিত আকারে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সবাইকে ঈদ উদযাপনের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। সামাজিক দূরত্ব মেনে ঈদের জামাত আদায় করার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
ইসলামে কোরবানি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। পবিত্র কোরআনে সুরা কাউসারে এ ব্যাপারে বলা হয়েছে, ‘অতএব আপনার পালনকর্তার উদ্দেশে নামাজ পড়ুন এবং কোরবানি করুন।’