পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, জাতীয় অধ্যাপক আনিসুজ্জামান সবসময় মানবতার জয়গান গেয়েছেন। তিনি ছিলেন একটি ইন্সটিটিউশন এবং বাংলাদেশের মানুষের মঙ্গলই তাঁর চিন্তার খোরাক ছিল।
শনিবার (১৪ মে) বিকালে জাতীয় অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে চন্দ্রাবতী প্রকাশনী আয়োজিত অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের স্মরণসভা ও আলোকচিত্র গ্রন্থের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে তিনি এ কথা বলেন।
ড. মোমেন বলেন, অধ্যাপক আনিসুজ্জামান আমাদের সংস্কৃতিকে সমুন্নত রাখতে কাজ করেছেন এবং বাংলাদেশের সংস্কৃতিকে তিনি পরিপূর্ণভাবে সংজ্ঞায়িত করেছেন।
অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের প্রয়াণ আমাদের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তিনি বেঁচে থাকলে আমরা তাঁর কাছে মানবকল্যাণের আরও অনেক কিছু আমরা শিখতে পারতাম। ড. মোমেন বলেন, অধ্যাপক আনিসুজ্জামান চলে গেলেও তাঁর সৃষ্টি রয়ে গেছে। তাঁর সৃষ্টির মধ্যেই তিনি আমাদের মাঝে বেঁচে থাকবেন। অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের শিক্ষা এবং তাঁর স্বকীয় চিন্তা-চেতনা বিভিন্ন প্রকাশনার মাধ্যমে নতুন প্রজন্মের মাঝে ছড়িয়ে দেয়ার আহবান জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী অনুষ্ঠানে অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের দুর্লভ ছবিগুলো নিয়ে ‘আমার মুক্তি আলোয় আলোয়’ নামে চন্দ্রাবতী প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত আলোকচিত্র গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করেন।
অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের স্মৃতিচারণ করে বক্তব্য রাখেন।
সুরের ধারার চেয়ারম্যান সংগীত শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত স্মরণসভায় অন্যান্যের মধ্যে অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের স্মৃতিচারণ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য কবি-শিক্ষাবিদ ড. মুহাম্মদ সামাদ, কথাসাহিত্যিক আনিসুল হক, ‘আমার মুক্তি আলোয় আলোয়’ আলোকচিত্র গ্রন্থের সম্পাদক কবি মারুফুল ইসলাম এবং সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব আবুল খায়ের লিটু।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শনিবার, ১৪ মে ২০২২
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, জাতীয় অধ্যাপক আনিসুজ্জামান সবসময় মানবতার জয়গান গেয়েছেন। তিনি ছিলেন একটি ইন্সটিটিউশন এবং বাংলাদেশের মানুষের মঙ্গলই তাঁর চিন্তার খোরাক ছিল।
শনিবার (১৪ মে) বিকালে জাতীয় অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে চন্দ্রাবতী প্রকাশনী আয়োজিত অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের স্মরণসভা ও আলোকচিত্র গ্রন্থের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে তিনি এ কথা বলেন।
ড. মোমেন বলেন, অধ্যাপক আনিসুজ্জামান আমাদের সংস্কৃতিকে সমুন্নত রাখতে কাজ করেছেন এবং বাংলাদেশের সংস্কৃতিকে তিনি পরিপূর্ণভাবে সংজ্ঞায়িত করেছেন।
অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের প্রয়াণ আমাদের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তিনি বেঁচে থাকলে আমরা তাঁর কাছে মানবকল্যাণের আরও অনেক কিছু আমরা শিখতে পারতাম। ড. মোমেন বলেন, অধ্যাপক আনিসুজ্জামান চলে গেলেও তাঁর সৃষ্টি রয়ে গেছে। তাঁর সৃষ্টির মধ্যেই তিনি আমাদের মাঝে বেঁচে থাকবেন। অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের শিক্ষা এবং তাঁর স্বকীয় চিন্তা-চেতনা বিভিন্ন প্রকাশনার মাধ্যমে নতুন প্রজন্মের মাঝে ছড়িয়ে দেয়ার আহবান জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী অনুষ্ঠানে অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের দুর্লভ ছবিগুলো নিয়ে ‘আমার মুক্তি আলোয় আলোয়’ নামে চন্দ্রাবতী প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত আলোকচিত্র গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করেন।
অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের স্মৃতিচারণ করে বক্তব্য রাখেন।
সুরের ধারার চেয়ারম্যান সংগীত শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত স্মরণসভায় অন্যান্যের মধ্যে অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের স্মৃতিচারণ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য কবি-শিক্ষাবিদ ড. মুহাম্মদ সামাদ, কথাসাহিত্যিক আনিসুল হক, ‘আমার মুক্তি আলোয় আলোয়’ আলোকচিত্র গ্রন্থের সম্পাদক কবি মারুফুল ইসলাম এবং সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব আবুল খায়ের লিটু।