সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচন স্থগিত চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (১৬ মার্চ) হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ও নির্বাচনে সভাপতি প্রার্থী ইউনুছ আলী আকন্দ এ রিট দায়ের করেন।
রিটে বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের চেয়ারম্যান, সুপ্রিম কোর্ট বারের বর্তমান কমিটির সভাপতি ও সম্পাদক এবং চলমান নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত সভাপতি প্রার্থী সিনিয়র অ্যাডভোকেট মো. মোমতাজ উদ্দিন ফকির, বিএনপি সমর্থিত সভাপতি প্রার্থী ব্যারিস্টার এএম মাহবুব উদ্দিন খোকন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব ও সুপ্রিম কোর্ট বার নির্বাচন পরিচালনা সাব-কমিটির আহ্বায়ক (গত ১৩ মার্চ পদত্যাগ করেন) সিনিয়র অ্যাডভোকেট মো. মনসুরুল হক চৌধুরীকে বিবাদী করা হয়েছে।
রিট আবেদনে নির্বাচন স্থগিতের পাশাপাশি রিটকারী আইনজীবী ইউনুছ আলী আকন্দকে বারের সভাপতি ঘোষণার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। পাশাপাশি অনুষ্ঠিত ২০২৩-২০২৪ সালের নির্বাচনের ফলাফলের ওপর নিষেধাজ্ঞাদেশ চাওয়া হয়েছে।
একইসঙ্গে রিট আবেদনে এই নির্বাচন পরিচালনার জন্য একজন প্রশাসনিক কর্মকর্তা নিযুক্তি চাওয়া হয়েছে। আগামী সপ্তাহে রিট আবেদনটির ওপর শুনানি হতে পারে বলেও জানিয়েছেন রিটকারী আইনজীবী।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বৃহস্পতিবার, ১৬ মার্চ ২০২৩
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচন স্থগিত চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (১৬ মার্চ) হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ও নির্বাচনে সভাপতি প্রার্থী ইউনুছ আলী আকন্দ এ রিট দায়ের করেন।
রিটে বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের চেয়ারম্যান, সুপ্রিম কোর্ট বারের বর্তমান কমিটির সভাপতি ও সম্পাদক এবং চলমান নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত সভাপতি প্রার্থী সিনিয়র অ্যাডভোকেট মো. মোমতাজ উদ্দিন ফকির, বিএনপি সমর্থিত সভাপতি প্রার্থী ব্যারিস্টার এএম মাহবুব উদ্দিন খোকন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব ও সুপ্রিম কোর্ট বার নির্বাচন পরিচালনা সাব-কমিটির আহ্বায়ক (গত ১৩ মার্চ পদত্যাগ করেন) সিনিয়র অ্যাডভোকেট মো. মনসুরুল হক চৌধুরীকে বিবাদী করা হয়েছে।
রিট আবেদনে নির্বাচন স্থগিতের পাশাপাশি রিটকারী আইনজীবী ইউনুছ আলী আকন্দকে বারের সভাপতি ঘোষণার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। পাশাপাশি অনুষ্ঠিত ২০২৩-২০২৪ সালের নির্বাচনের ফলাফলের ওপর নিষেধাজ্ঞাদেশ চাওয়া হয়েছে।
একইসঙ্গে রিট আবেদনে এই নির্বাচন পরিচালনার জন্য একজন প্রশাসনিক কর্মকর্তা নিযুক্তি চাওয়া হয়েছে। আগামী সপ্তাহে রিট আবেদনটির ওপর শুনানি হতে পারে বলেও জানিয়েছেন রিটকারী আইনজীবী।