ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়াতে আঞ্চলিক যোগাযোগ জোরদারের ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ জন্য পারস্পরিক স্বার্থে ভারতের কাছে চট্টগ্রাম ও সিলেট বন্দর ব্যবহারের প্রস্তাব দিয়েছেন তিনি।
গভর্নিং কাউন্সিল অব ইন্ডিয়া ফাউন্ডেশনের সদস্য রাম মাধব প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে গণভবনে সাক্ষাৎকালে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ভারত চাইলে আমাদের চট্টগ্রাম ও সিলেট বন্দর ব্যবহার করতে পারে।’ বৈঠকের পর প্রধানমন্ত্রীর উপ–প্রেস সচিব কে এম শাখাওয়াত মুন সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
শেখ হাসিনা বলেন, এই অঞ্চলের যোগাযোগ বৃদ্ধি মানুষে মানুষে যোগাযোগ বাড়াতে সহায়ক হবে। রাম মাধবের মাধ্যমে ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এ সময় রাম মাধব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনন্য নেতৃত্বে বাংলাদেশের অসামান্য আর্থসামাজিক উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে চমৎকার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বিদ্যমান রয়েছে। আমি আশা করছি ভবিষ্যতেও এই সম্পর্ক অব্যাহত থাকবে।’
সাক্ষাৎকালে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অ্যাম্বাসেডর অ্যাট লার্জ মো. জিয়াউদ্দিন, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম ও প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া।-বাসস
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
রোববার, ১৯ মার্চ ২০২৩
ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়াতে আঞ্চলিক যোগাযোগ জোরদারের ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ জন্য পারস্পরিক স্বার্থে ভারতের কাছে চট্টগ্রাম ও সিলেট বন্দর ব্যবহারের প্রস্তাব দিয়েছেন তিনি।
গভর্নিং কাউন্সিল অব ইন্ডিয়া ফাউন্ডেশনের সদস্য রাম মাধব প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে গণভবনে সাক্ষাৎকালে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ভারত চাইলে আমাদের চট্টগ্রাম ও সিলেট বন্দর ব্যবহার করতে পারে।’ বৈঠকের পর প্রধানমন্ত্রীর উপ–প্রেস সচিব কে এম শাখাওয়াত মুন সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
শেখ হাসিনা বলেন, এই অঞ্চলের যোগাযোগ বৃদ্ধি মানুষে মানুষে যোগাযোগ বাড়াতে সহায়ক হবে। রাম মাধবের মাধ্যমে ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এ সময় রাম মাধব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনন্য নেতৃত্বে বাংলাদেশের অসামান্য আর্থসামাজিক উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে চমৎকার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বিদ্যমান রয়েছে। আমি আশা করছি ভবিষ্যতেও এই সম্পর্ক অব্যাহত থাকবে।’
সাক্ষাৎকালে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অ্যাম্বাসেডর অ্যাট লার্জ মো. জিয়াউদ্দিন, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম ও প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া।-বাসস