চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং বলেছেন, বাংলাদেশ সরকার ও জনগণের অসাধারণ সাফল্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়েছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে এক অভিনন্দন বার্তায় চীনের প্রেসিডেন্ট এ কথা বলেন। তিনি বলেন, চীন-বাংলাদেশ বন্ধুত্বের একটি দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে এবং তা আরও শক্তিশালী হবে।
রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদকে পাঠানো বার্তায় চীনের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমি চীন-বাংলাদেশ সম্পর্কের উন্নয়নকে অত্যন্ত গুরুত্ব দিই এবং চীন-বাংলাদেশ সহযোগিতার কৌশলগত অংশীদারত্বকে একটি নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে আপনাদের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত।’ চীনের প্রেসিডেন্ট বলেছেন, ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে চীন সরকার ও জনগণের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের জনগণকে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাই।’ তিনি বলেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোয় বাংলাদেশ বিভিন্ন অর্থনৈতিক ও সামাজিক উদ্যোগে অসামান্য অগ্রগতি সাধন করেছে এবং স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’ বাস্তবায়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছে।
প্রেসিডেন্ট সি আরও বলেন, বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে গভীর রাজনৈতিক সম্পর্ক বিদ্যমান। দুই দেশের মধ্যে কার্যকর সহযোগিতা ধারাবাহিকভাবে এগিয়ে চলেছে। তিনি বলেন, ‘দ্য বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ’ ইতিবাচক ফল এনেছে, যা দুই দেশ এবং তাদের জনগণের জন্য সত্যিকার সুফল বয়ে এনেছে।
চীনের প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াং এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী কিন গ্যাং যথাক্রমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেনকে পৃথকভাবে অভিনন্দন বার্তা পাঠিয়েছেন।
অপরাধ ও দুর্নীতি: দেশে ও লন্ডনে আনোয়ারুজ্জামানের বিপুল সম্পদের তথ্য পেয়েছে দুদক
অপরাধ ও দুর্নীতি: ৪৩ বছর ধরে প্লট দখলে আমলা-রাজনীতিকরা, বঞ্চিত স্থানীয় চাষিরা