প্রায় দুই মাস পর বুধবার (৩১ মে) সারাদেশে আবারও শুরু হচ্ছে টিকার তৃতীয় ও চতুর্থ অর্থাৎ বুস্টার ডোজের কার্যক্রম। টিকা সংকটের কারণে গত ২৮ ফেব্রুয়ারি থেকে এই কার্যক্রম বন্ধ ছিল।
মঙ্গলবার (৩০ মে) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির (ইপিআই) প্রোগ্রাম ম্যানেজার এসএম আবদুল্লাহ আল মুরাদ।
এদিকে টিকা কার্যক্রম শুরু হওয়া ও বাস্তবায়ন প্রসঙ্গে দিকনির্দেশনা দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কোভিড-১৯ ফাইজার ভ্যারিয়েন্ট কনটেইনিং ভ্যাকসিন কার্যক্রম শুরু হবে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী গত ২৫ মে এ কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন করেন। পরবর্তী সময়ে এ কার্যক্রম পর্যায়ক্রমে দেশব্যপী প্রদান নিশ্চিতকল্পে নিম্নবর্ণিত অবশ্য পালনীয় নির্দেশনাসমূহ বাস্তবায়নের জন্য যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণে নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা যাচ্ছে।
এতে আরও বলা হয়, তৃতীয় ও চতুর্থ ডোজের টিকা নিতে পারবে ১৮ বছর বয়স থেকে ঊর্ধ্বে সব নাগরিক। দ্বিতীয় ডোজ কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন নেয়ার কমপক্ষে ৪ মাস তৃতীয় ডোজ (বুস্টার) ভ্যাকসিন নিতে হবে। তৃতীয় ডোজ নেয়ার কমপক্ষে ৪ মাস পর চতুর্থ ডোজ (বুস্টার) ভ্যাকসিন নিতে হবে।
এছাড়া চতুর্থ ডোজ (বুস্টার) ভ্যাকসিন অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে ৬০ বছর বা ঊর্ধ্ব জনগোষ্ঠী, দীর্ঘমেয়াদী রোগে আক্রান্ত ১৮ বছর বয়সী জনগোষ্ঠী, স্বল্প রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন জনগোষ্ঠী (ইম্যুনোকম্প্রোমাইজ), গর্ভবর্তী মা ও ফ্রন্ট লাইনারদের ভিসিডি ভ্যাকসিন দিতে হবে।
প্রসঙ্গত, গত ১ মার্চ থেকে টিকা স্বল্পতার কারণে করোনা প্রতিরোধী বুস্টার ডোজ দেয়া বন্ধ রাখা হয়েছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বুধবার, ৩১ মে ২০২৩
প্রায় দুই মাস পর বুধবার (৩১ মে) সারাদেশে আবারও শুরু হচ্ছে টিকার তৃতীয় ও চতুর্থ অর্থাৎ বুস্টার ডোজের কার্যক্রম। টিকা সংকটের কারণে গত ২৮ ফেব্রুয়ারি থেকে এই কার্যক্রম বন্ধ ছিল।
মঙ্গলবার (৩০ মে) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির (ইপিআই) প্রোগ্রাম ম্যানেজার এসএম আবদুল্লাহ আল মুরাদ।
এদিকে টিকা কার্যক্রম শুরু হওয়া ও বাস্তবায়ন প্রসঙ্গে দিকনির্দেশনা দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কোভিড-১৯ ফাইজার ভ্যারিয়েন্ট কনটেইনিং ভ্যাকসিন কার্যক্রম শুরু হবে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী গত ২৫ মে এ কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন করেন। পরবর্তী সময়ে এ কার্যক্রম পর্যায়ক্রমে দেশব্যপী প্রদান নিশ্চিতকল্পে নিম্নবর্ণিত অবশ্য পালনীয় নির্দেশনাসমূহ বাস্তবায়নের জন্য যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণে নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা যাচ্ছে।
এতে আরও বলা হয়, তৃতীয় ও চতুর্থ ডোজের টিকা নিতে পারবে ১৮ বছর বয়স থেকে ঊর্ধ্বে সব নাগরিক। দ্বিতীয় ডোজ কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন নেয়ার কমপক্ষে ৪ মাস তৃতীয় ডোজ (বুস্টার) ভ্যাকসিন নিতে হবে। তৃতীয় ডোজ নেয়ার কমপক্ষে ৪ মাস পর চতুর্থ ডোজ (বুস্টার) ভ্যাকসিন নিতে হবে।
এছাড়া চতুর্থ ডোজ (বুস্টার) ভ্যাকসিন অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে ৬০ বছর বা ঊর্ধ্ব জনগোষ্ঠী, দীর্ঘমেয়াদী রোগে আক্রান্ত ১৮ বছর বয়সী জনগোষ্ঠী, স্বল্প রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন জনগোষ্ঠী (ইম্যুনোকম্প্রোমাইজ), গর্ভবর্তী মা ও ফ্রন্ট লাইনারদের ভিসিডি ভ্যাকসিন দিতে হবে।
প্রসঙ্গত, গত ১ মার্চ থেকে টিকা স্বল্পতার কারণে করোনা প্রতিরোধী বুস্টার ডোজ দেয়া বন্ধ রাখা হয়েছে।