বাজারে অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দিয়েছে সরকার। এতে সোমবার থেকে দেশে আসতে শুরু করেছে ভারতীয় পেঁয়াজ। মঙ্গলবার (৬ জুন) ৫টা পর্যন্ত দুদিনে আমদানির এক হাজার ২৮৮ টন পেঁয়াজ দেশে এসেছে। অন্যদিকে এ পর্যন্ত মোট ৪ লাখ ৩৩ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দিয়েছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর।
মঙ্গলবার কৃষি মন্ত্রণালয়ের পেঁয়াজ আমদানি নিয়ে সবশেষ তথ্যে বিষয়টি জানানো হয়েছে। দেশের বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় এ পণ্যটির দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ায় গত সোমবার থেকে সরকার পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেয়।
এরই ধারাবাহিকতায় আমদানির প্রথম দিনে সোমবার সকাল থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি বা আইপি আবেদন অনুমোদন দেয়া শুরু করে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। প্রথম দিন ২১০টি আইপি আবেদন অনুমোদন দেয়া হয়, এতে পেঁয়াজের পরিমাণ ছিল ২ লাখ ৮০ হাজার ৮০০ টন।
পবিত্র ঈদুল আজহা সামনে রেখে সম্প্রতি অসাধু ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্যে পেঁয়াজের বাজার অস্থিতিশীল হয়ে উঠেছে। নিজেরা সিন্ডিকেট করে ব্যবসায়ীরা দাম বাড়িয়ে দেন ইচ্ছামতো। ঈদুল আজহার একমাস আগেই বাজারে পেঁয়াজের দাম ওঠে আকাশচুম্বী। গত রোববারও রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে ভালো মানের পেঁয়াজ বিক্রি হয় প্রায় ১০০ টাকা কেজি দরে।
মাত্র দেড় মাস আগেও রমজানে পেঁয়াজের কেজি ছিল ৩৫ টাকা। এখন তা বেড়ে প্রায় তিনগুণ হয়েছে। তবে আমদানি নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের খবরে গত দুদিনে ব্যবধানে পণ্যটির দাম কমতে শুরু করেছে।
সরকার ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেয়ার পরই দেশের পাইকারি বাজারে পেঁয়াজের দাম কমতে শুরু করে। গত সোমবার রাজধানীর সবচেয়ে বড় পাইকারি বাজার শ্যামবাজারে মাত্র একদিনের ব্যবধানে নিত্যপ্রয়োজনীয় এ পণ্যটির দাম কেজিপ্রতি কমে ২৫ টাকা পর্যন্ত। ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, পাইকারি বাজারের পাশাপাশি খুচরা বাজারেও কমতে শুরু করেছে পেঁয়াজের দাম।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মঙ্গলবার, ০৬ জুন ২০২৩
বাজারে অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দিয়েছে সরকার। এতে সোমবার থেকে দেশে আসতে শুরু করেছে ভারতীয় পেঁয়াজ। মঙ্গলবার (৬ জুন) ৫টা পর্যন্ত দুদিনে আমদানির এক হাজার ২৮৮ টন পেঁয়াজ দেশে এসেছে। অন্যদিকে এ পর্যন্ত মোট ৪ লাখ ৩৩ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দিয়েছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর।
মঙ্গলবার কৃষি মন্ত্রণালয়ের পেঁয়াজ আমদানি নিয়ে সবশেষ তথ্যে বিষয়টি জানানো হয়েছে। দেশের বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় এ পণ্যটির দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ায় গত সোমবার থেকে সরকার পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেয়।
এরই ধারাবাহিকতায় আমদানির প্রথম দিনে সোমবার সকাল থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি বা আইপি আবেদন অনুমোদন দেয়া শুরু করে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। প্রথম দিন ২১০টি আইপি আবেদন অনুমোদন দেয়া হয়, এতে পেঁয়াজের পরিমাণ ছিল ২ লাখ ৮০ হাজার ৮০০ টন।
পবিত্র ঈদুল আজহা সামনে রেখে সম্প্রতি অসাধু ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্যে পেঁয়াজের বাজার অস্থিতিশীল হয়ে উঠেছে। নিজেরা সিন্ডিকেট করে ব্যবসায়ীরা দাম বাড়িয়ে দেন ইচ্ছামতো। ঈদুল আজহার একমাস আগেই বাজারে পেঁয়াজের দাম ওঠে আকাশচুম্বী। গত রোববারও রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে ভালো মানের পেঁয়াজ বিক্রি হয় প্রায় ১০০ টাকা কেজি দরে।
মাত্র দেড় মাস আগেও রমজানে পেঁয়াজের কেজি ছিল ৩৫ টাকা। এখন তা বেড়ে প্রায় তিনগুণ হয়েছে। তবে আমদানি নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের খবরে গত দুদিনে ব্যবধানে পণ্যটির দাম কমতে শুরু করেছে।
সরকার ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেয়ার পরই দেশের পাইকারি বাজারে পেঁয়াজের দাম কমতে শুরু করে। গত সোমবার রাজধানীর সবচেয়ে বড় পাইকারি বাজার শ্যামবাজারে মাত্র একদিনের ব্যবধানে নিত্যপ্রয়োজনীয় এ পণ্যটির দাম কেজিপ্রতি কমে ২৫ টাকা পর্যন্ত। ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, পাইকারি বাজারের পাশাপাশি খুচরা বাজারেও কমতে শুরু করেছে পেঁয়াজের দাম।