ঢাকার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দগ্ধ শিক্ষক মাহফুজা খাতুন মারা গেছেন। বৃহস্পতিবার বেলা পৌনে ২টার দিকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে তার মৃত্যু হয় বলে জানিয়েছেন সেখানকার আবাসিক সার্জন শাওন বিন রহমান।
তিনি জানান, মাহফুজার শরীরের ২৫ শতাংশ আগুনে পুড়ে গিয়েছিল। ৪৫ বছর বয়সী মাহফুজা ওই বিদ্যালয়ের প্রাথমিক শাখার শিক্ষক ছিলেন। তাকে নিয়ে ওই ঘটনায় মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩৫ জনে।
গত ২১ জুলাই দুপুরে বিমান বাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ক্যাম্পাসের একটি ভবনের মুখে বিধ্বস্ত হয়। দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় এই বিমান দুর্ঘটনায় এ পর্যন্ত নিহতদের বেশির ভাগই শিশু। দুর্ঘটনার পরদিন রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হয়।
বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের মধ্যে ৫৬ জনকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছিল। তাদের মধ্যে ১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। ছাড়পত্র পেয়েছেন ১৪ জন, আর ২৩ জন রোগী এখনও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বৃহস্পতিবার, ১৪ আগস্ট ২০২৫
ঢাকার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দগ্ধ শিক্ষক মাহফুজা খাতুন মারা গেছেন। বৃহস্পতিবার বেলা পৌনে ২টার দিকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে তার মৃত্যু হয় বলে জানিয়েছেন সেখানকার আবাসিক সার্জন শাওন বিন রহমান।
তিনি জানান, মাহফুজার শরীরের ২৫ শতাংশ আগুনে পুড়ে গিয়েছিল। ৪৫ বছর বয়সী মাহফুজা ওই বিদ্যালয়ের প্রাথমিক শাখার শিক্ষক ছিলেন। তাকে নিয়ে ওই ঘটনায় মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩৫ জনে।
গত ২১ জুলাই দুপুরে বিমান বাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ক্যাম্পাসের একটি ভবনের মুখে বিধ্বস্ত হয়। দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় এই বিমান দুর্ঘটনায় এ পর্যন্ত নিহতদের বেশির ভাগই শিশু। দুর্ঘটনার পরদিন রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হয়।
বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের মধ্যে ৫৬ জনকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছিল। তাদের মধ্যে ১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। ছাড়পত্র পেয়েছেন ১৪ জন, আর ২৩ জন রোগী এখনও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।