অন্য বিষয়ে নজর না দিয়ে নির্বাচনে জোর দেওয়ার দাবি জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আমাদের সামনে এখন সবচেয়ে বড় প্রয়োজন বা চ্যালেঞ্জ একটা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা।
আজ বুধবার বুধবার দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটেতে ন্যাশনাল পিপলস পার্টি-এনপিপির ১৭ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আলোচনায় একথা বলেন মির্জা ফখরুল।
বিএনপি নেতা বলেন, আমাদের রাষ্ট্র হিসেবে টিকে থাকতে হলে, জাতি হিসেবে টিকে থাকতে হলে, সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হলে এখানে সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য, সকলের অংশগ্রহণে একটা নির্বাচন এবং সেটা একেবারেই নিরপেক্ষ করতে হবে। কারণ, আমাদের সামনে এখন সবচেয়ে বড় প্রয়োজন বা চ্যালেঞ্জ একটা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা।
সরকারকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, ‘অন্যান্য বিষয়গুলোর দিতে নজর না দিয়ে নজরটা ওই দিকে করুন, ফোকাসটা ওই দিকে করুন… ইলেকশন। এটার কোনো বিকল্প নাই।
ফখরুল বলেন, আমাদের প্রত্যাশা ছিল যে এই কমিটি (নির্বাচন কমিশনে নিয়োগ দিতে গঠনে সার্চ কমিটি) করার আগে তারা রাজনৈতিক দলগুলো, যারা স্টেকহোল্ডার, তাদের সঙ্গে একটু পরামর্শ করবেন। যাই হোক.. এটাকে আমরা বড় ধরনের সমস্য মনে করছি না। দ্রুত নির্বাচন কমিশন হোক এবং নির্বাচন কমিশন অতি দ্রুততার সঙ্গে তাদের যে কাজ, সেই কাজটা (নির্বাচন) তারা করবেন।
এই সরকারের ‘ভিন্ন কোনো’ রাজনৈতিক এজেন্ডা নেই বলে বিশ্বাস করেন জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, মুহাম্মদ ইউনুসকে আমি বলতে চাই যে, আপনি সারা পৃথিবীতে সমাদৃত, বাংলাদেশের মানুষ আপনাকে খুবই ভালোবাসে, আপনাকে সম্মান দিয়েছে, দেবে, দিতে চায়। একটাই আপনি এই জায়গাটা যাতে নষ্ট না হয় সেই দিকে সজাগ দৃষ্টি রাখবেন।
ফখরুল বলেন, শুধু আবেগের বশবর্তী হয়ে কোনো হঠকারিতার কারণে যদি ভুল হয়ে যায়, আমরা রাষ্ট্র হিসেবে বড় বিপদে পড়ে যাব। কারণ আমাদেরকে বিপদগ্রস্ত করবার জন্য, আমাদের অস্তিত্বকে বিপন্ন করবার জন্য অনেক চেষ্টা করা হচ্ছে… এই কথাগুলো আমাদের মনে রাখতে হবে।
বুধবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৪
অন্য বিষয়ে নজর না দিয়ে নির্বাচনে জোর দেওয়ার দাবি জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আমাদের সামনে এখন সবচেয়ে বড় প্রয়োজন বা চ্যালেঞ্জ একটা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা।
আজ বুধবার বুধবার দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটেতে ন্যাশনাল পিপলস পার্টি-এনপিপির ১৭ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আলোচনায় একথা বলেন মির্জা ফখরুল।
বিএনপি নেতা বলেন, আমাদের রাষ্ট্র হিসেবে টিকে থাকতে হলে, জাতি হিসেবে টিকে থাকতে হলে, সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হলে এখানে সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য, সকলের অংশগ্রহণে একটা নির্বাচন এবং সেটা একেবারেই নিরপেক্ষ করতে হবে। কারণ, আমাদের সামনে এখন সবচেয়ে বড় প্রয়োজন বা চ্যালেঞ্জ একটা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা।
সরকারকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, ‘অন্যান্য বিষয়গুলোর দিতে নজর না দিয়ে নজরটা ওই দিকে করুন, ফোকাসটা ওই দিকে করুন… ইলেকশন। এটার কোনো বিকল্প নাই।
ফখরুল বলেন, আমাদের প্রত্যাশা ছিল যে এই কমিটি (নির্বাচন কমিশনে নিয়োগ দিতে গঠনে সার্চ কমিটি) করার আগে তারা রাজনৈতিক দলগুলো, যারা স্টেকহোল্ডার, তাদের সঙ্গে একটু পরামর্শ করবেন। যাই হোক.. এটাকে আমরা বড় ধরনের সমস্য মনে করছি না। দ্রুত নির্বাচন কমিশন হোক এবং নির্বাচন কমিশন অতি দ্রুততার সঙ্গে তাদের যে কাজ, সেই কাজটা (নির্বাচন) তারা করবেন।
এই সরকারের ‘ভিন্ন কোনো’ রাজনৈতিক এজেন্ডা নেই বলে বিশ্বাস করেন জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, মুহাম্মদ ইউনুসকে আমি বলতে চাই যে, আপনি সারা পৃথিবীতে সমাদৃত, বাংলাদেশের মানুষ আপনাকে খুবই ভালোবাসে, আপনাকে সম্মান দিয়েছে, দেবে, দিতে চায়। একটাই আপনি এই জায়গাটা যাতে নষ্ট না হয় সেই দিকে সজাগ দৃষ্টি রাখবেন।
ফখরুল বলেন, শুধু আবেগের বশবর্তী হয়ে কোনো হঠকারিতার কারণে যদি ভুল হয়ে যায়, আমরা রাষ্ট্র হিসেবে বড় বিপদে পড়ে যাব। কারণ আমাদেরকে বিপদগ্রস্ত করবার জন্য, আমাদের অস্তিত্বকে বিপন্ন করবার জন্য অনেক চেষ্টা করা হচ্ছে… এই কথাগুলো আমাদের মনে রাখতে হবে।