আন্দোলনের সময় হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও সাবেক বিরোধী দলীয় নেতা জি এম কাদেরসহ সংশ্লিষ্টদের গ্রেপ্তারের দাবিতে আইনি নোটিস পাঠানো হয়েছে।
রোববার ঢাকা জজ কোর্টের আইনজীবী মো. সফিকুল ইসলাম সবুজ খান এ নোটিস পাঠান। প্রধান উপদেষ্টা, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, পুলিশের আইজিপি, ডিএমপি কমিশনার, মিরপুর জোনের ডিসি এবং মিরপুর মডেল থানার ওসিকে এই নোটিস পাঠানো হয়।
আইনজীবী জানান, নোটিস পাওয়ার সাত দিনের মধ্যে জি এম কাদেরসহ জাতীয় পার্টির সাবেক মন্ত্রী ও এমপিদের গ্রেপ্তারের কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে বলা হয়েছে। তা না হলে উচ্চ আদালতে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে।
নোটিসে উল্লেখ করা হয়, বিগত কয়েকটি নির্বাচনে জাতীয় পার্টির ভূমিকা বর্তমান সরকারকে একতরফা নির্বাচন করতে সহায়তা করেছে। জাতীয় পার্টির ওপর নির্ভর করেই ক্ষমতাসীন দল অবাধ লুটপাট চালিয়েছে এবং গণতন্ত্রকে অবমূল্যায়ন করেছে।
আইনজীবী আরও দাবি করেন, জাতীয় পার্টির কারণে জনগণের ভোটাধিকার লঙ্ঘিত হয়েছে এবং তারা বারবার স্বৈরাচারী নীতির সহায়তা করেছে। এজন্য তাদেরও আইনের আওতায় আনা উচিত।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
রোববার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৪
আন্দোলনের সময় হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও সাবেক বিরোধী দলীয় নেতা জি এম কাদেরসহ সংশ্লিষ্টদের গ্রেপ্তারের দাবিতে আইনি নোটিস পাঠানো হয়েছে।
রোববার ঢাকা জজ কোর্টের আইনজীবী মো. সফিকুল ইসলাম সবুজ খান এ নোটিস পাঠান। প্রধান উপদেষ্টা, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, পুলিশের আইজিপি, ডিএমপি কমিশনার, মিরপুর জোনের ডিসি এবং মিরপুর মডেল থানার ওসিকে এই নোটিস পাঠানো হয়।
আইনজীবী জানান, নোটিস পাওয়ার সাত দিনের মধ্যে জি এম কাদেরসহ জাতীয় পার্টির সাবেক মন্ত্রী ও এমপিদের গ্রেপ্তারের কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে বলা হয়েছে। তা না হলে উচ্চ আদালতে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে।
নোটিসে উল্লেখ করা হয়, বিগত কয়েকটি নির্বাচনে জাতীয় পার্টির ভূমিকা বর্তমান সরকারকে একতরফা নির্বাচন করতে সহায়তা করেছে। জাতীয় পার্টির ওপর নির্ভর করেই ক্ষমতাসীন দল অবাধ লুটপাট চালিয়েছে এবং গণতন্ত্রকে অবমূল্যায়ন করেছে।
আইনজীবী আরও দাবি করেন, জাতীয় পার্টির কারণে জনগণের ভোটাধিকার লঙ্ঘিত হয়েছে এবং তারা বারবার স্বৈরাচারী নীতির সহায়তা করেছে। এজন্য তাদেরও আইনের আওতায় আনা উচিত।