২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচন চায় জামায়াতে ইসলামী
জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের জানিয়েছেন, ২০২৫ সালের মধ্যে দেশে নির্বাচন চায় তাদের দল। তিনি আশা প্রকাশ করেন, এই সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় রাজনৈতিক সংস্কার সম্পন্ন করে সরকার নির্বাচন আয়োজন করবে।
শনিবার শরীয়তপুর পৌরসভা মিলনায়তন চত্বরে জেলা জামায়াত আয়োজিত কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্য শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
নির্বাচনে অংশগ্রহণ প্রসঙ্গে তাহের বলেন, “জামায়াতে ইসলামী ৩০০ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছে। এটি সরাসরি দলের ব্যানারে হতে পারে অথবা অন্যান্য দলের সঙ্গে সমন্বয় করেও হতে পারে। জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য।”
তিনি আরও বলেন, “বাংলাদেশের রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন আনতে হবে। জামায়াতে ইসলামী নতুন ধারার রাজনীতি করতে চায়—অধিকারের, সম্মানের ও ভালোবাসার রাজনীতি। জনগণ একবার আমাদের ভোট দিয়ে দেখুক, তারপর আমাদের জবাবদিহির আওতায় আনুক।”
সংবিধান নিয়ে মতামত প্রকাশ করে তিনি বলেন, “আমরা ১৯৭২ সালের সংবিধান বাতিল করে নতুন সংবিধান প্রণয়নের পক্ষে। কারণ ১৯৭৩ সালে যাঁরা সংবিধান রচনা করেছিলেন, তাঁরা পাকিস্তানের গণপরিষদের নির্বাচিত সদস্য ছিলেন, যা আমরা বৈধ মনে করি না।”
জেলা জামায়াতের আমির আবদুর রব হাসেমীর সভাপতিত্বে আয়োজিত সম্মেলনে দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য সাইফুল আলম খান, জেলার সাবেক আমির খলিলুর রহমান, কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য কে এম মকবুল হোসাইনসহ ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ ও মাদারীপুর জেলা জামায়াতের নেতারা বক্তব্য দেন।
২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচন চায় জামায়াতে ইসলামী
শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের জানিয়েছেন, ২০২৫ সালের মধ্যে দেশে নির্বাচন চায় তাদের দল। তিনি আশা প্রকাশ করেন, এই সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় রাজনৈতিক সংস্কার সম্পন্ন করে সরকার নির্বাচন আয়োজন করবে।
শনিবার শরীয়তপুর পৌরসভা মিলনায়তন চত্বরে জেলা জামায়াত আয়োজিত কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্য শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
নির্বাচনে অংশগ্রহণ প্রসঙ্গে তাহের বলেন, “জামায়াতে ইসলামী ৩০০ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছে। এটি সরাসরি দলের ব্যানারে হতে পারে অথবা অন্যান্য দলের সঙ্গে সমন্বয় করেও হতে পারে। জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য।”
তিনি আরও বলেন, “বাংলাদেশের রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন আনতে হবে। জামায়াতে ইসলামী নতুন ধারার রাজনীতি করতে চায়—অধিকারের, সম্মানের ও ভালোবাসার রাজনীতি। জনগণ একবার আমাদের ভোট দিয়ে দেখুক, তারপর আমাদের জবাবদিহির আওতায় আনুক।”
সংবিধান নিয়ে মতামত প্রকাশ করে তিনি বলেন, “আমরা ১৯৭২ সালের সংবিধান বাতিল করে নতুন সংবিধান প্রণয়নের পক্ষে। কারণ ১৯৭৩ সালে যাঁরা সংবিধান রচনা করেছিলেন, তাঁরা পাকিস্তানের গণপরিষদের নির্বাচিত সদস্য ছিলেন, যা আমরা বৈধ মনে করি না।”
জেলা জামায়াতের আমির আবদুর রব হাসেমীর সভাপতিত্বে আয়োজিত সম্মেলনে দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য সাইফুল আলম খান, জেলার সাবেক আমির খলিলুর রহমান, কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য কে এম মকবুল হোসাইনসহ ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ ও মাদারীপুর জেলা জামায়াতের নেতারা বক্তব্য দেন।