রাজধানীর ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের গুঁড়িয়ে দেওয়া বাড়ির ইট, রড ও অন্যান্য সামগ্রী খুলে নিয়ে যাচ্ছেন অনেকে। তাদের মধ্যে বেশির ভাগই নিম্নবিত্ত ও ছিন্নমূল মানুষ।
আজ রোববার সকাল থেকেই বাড়িটির সামনে উৎসুক জনতার ভিড় দেখা গেছে। ৩২ নম্বরের বাড়ি সংলগ্ন পূর্ব পাশের নির্মাণাধীন একটি ভবনে সকাল ১০টার দিকে আসে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। তাঁরা বাড়িটির আন্ডারগ্রাউন্ডে জমে থাকা পানি সেচপাম্পের মাধ্যমে তুলে আনছিলেন। সেখানেও উৎসুক মানুষের ভিড় দেখা গেছে।
সকালে ৩২ নম্বরের বাড়িটিতে গিয়ে দেখা যায়, কেউ হাতুড়ি দিয়ে ভবনের অবশিষ্ট অংশ ভাঙছেন, কেউ লোহার রড কেটে নিচ্ছেন, ইট খুলে নিচ্ছেন কেউ কেউ। এসব নেওয়ার জন্য রিকশা ও ভ্যানও আনা হয়েছে।
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়ির সামনের রাস্তায় ভ্রাম্যমাণ দোকান বসেছে। আনারস, পেয়ারা, ফুচকা, পানিপুরি, পাঁপড়, আইসক্রিম, পানি, বাদাম, ছোলা, আখের রস ও চা-সিগারেটের দোকানের সামনেও ছিল মানুষের ভিড়।
৩২ নম্বর বাড়ির সামনেই ঝালমুড়ি বিক্রি করছিলেন সেকান্দর আলী নামের একজন। বেলা দেড়টার দিকে তিনি প্রথম আলোকে বলেন, চার দিন ধরে তিনি এখানে দোকান বসিয়েছেন। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত অনেক মানুষ ঘুরতে আসছেন। ভালোই বেচাকেনা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
রোববার, ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
রাজধানীর ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের গুঁড়িয়ে দেওয়া বাড়ির ইট, রড ও অন্যান্য সামগ্রী খুলে নিয়ে যাচ্ছেন অনেকে। তাদের মধ্যে বেশির ভাগই নিম্নবিত্ত ও ছিন্নমূল মানুষ।
আজ রোববার সকাল থেকেই বাড়িটির সামনে উৎসুক জনতার ভিড় দেখা গেছে। ৩২ নম্বরের বাড়ি সংলগ্ন পূর্ব পাশের নির্মাণাধীন একটি ভবনে সকাল ১০টার দিকে আসে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। তাঁরা বাড়িটির আন্ডারগ্রাউন্ডে জমে থাকা পানি সেচপাম্পের মাধ্যমে তুলে আনছিলেন। সেখানেও উৎসুক মানুষের ভিড় দেখা গেছে।
সকালে ৩২ নম্বরের বাড়িটিতে গিয়ে দেখা যায়, কেউ হাতুড়ি দিয়ে ভবনের অবশিষ্ট অংশ ভাঙছেন, কেউ লোহার রড কেটে নিচ্ছেন, ইট খুলে নিচ্ছেন কেউ কেউ। এসব নেওয়ার জন্য রিকশা ও ভ্যানও আনা হয়েছে।
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়ির সামনের রাস্তায় ভ্রাম্যমাণ দোকান বসেছে। আনারস, পেয়ারা, ফুচকা, পানিপুরি, পাঁপড়, আইসক্রিম, পানি, বাদাম, ছোলা, আখের রস ও চা-সিগারেটের দোকানের সামনেও ছিল মানুষের ভিড়।
৩২ নম্বর বাড়ির সামনেই ঝালমুড়ি বিক্রি করছিলেন সেকান্দর আলী নামের একজন। বেলা দেড়টার দিকে তিনি প্রথম আলোকে বলেন, চার দিন ধরে তিনি এখানে দোকান বসিয়েছেন। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত অনেক মানুষ ঘুরতে আসছেন। ভালোই বেচাকেনা হচ্ছে বলে জানান তিনি।