জাতীয় ঐকমত্য গঠন কমিশন আগামী শনিবার থেকে সংস্কার কমিশনগুলোর সুপারিশ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরু করবে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম সোমবার রাতে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, “সংস্কার কমিশনগুলোর প্রতিবেদন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রথমবারের মতো সংলাপ শুরু হবে।”
রাষ্ট্র সংস্কারের প্রথম ধাপে ছয়টি খাতের জন্য গঠিত কমিশনগুলোর পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন শনিবার ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়।
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র জনতার গণআন্দোলনের ফলে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার গণতান্ত্রিক উত্তরণের লক্ষ্যে বিভিন্ন উদ্যোগ নেয়। এর অংশ হিসেবে অক্টোবরে ছয়টি সংস্কার কমিশন গঠন করা হয়।
পরবর্তীতে এসব সংস্কারের সমন্বয়ে অন্তর্বর্তী সরকার ‘জাতীয় ঐকমত্য গঠন কমিশন’ গঠন করে, যার নেতৃত্বে রয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস।
এ কমিশনের ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে রয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক আলী রীয়াজ, যিনি সংবিধান সংস্কার কমিশনেরও প্রধান। বাকি পাঁচ সংস্কার কমিশনের প্রধানরাও এই কমিশনের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
প্রথম ধাপে গঠিত ছয়টি কমিশন হলো—সংবিধান, বিচার বিভাগ, নির্বাচন ব্যবস্থা, পুলিশ, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন।
এর মধ্যে জনপ্রশাসন ও বিচার বিভাগ ছাড়া বাকি চারটি কমিশন গত ১৫ জানুয়ারি তাদের প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টার কাছে জমা দেয়। বাকি দুটি কমিশনের প্রতিবেদন জমা হয় ৫ ফেব্রুয়ারি।
নভেম্বরে দ্বিতীয় ধাপে আরও পাঁচটি সংস্কার কমিশন গঠিত হয়, যেগুলো হলো—গণমাধ্যম, স্বাস্থ্য, শ্রম, নারী বিষয়ক এবং স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশন। এ কমিশনগুলোর প্রতিবেদন এখনও জমা দেওয়া হয়নি।
শনিবার থেকে শুরু হতে যাওয়া সংলাপে প্রথম ধাপের ছয়টি কমিশনের সুপারিশগুলো নিয়ে আলোচনা করা হবে।
সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
জাতীয় ঐকমত্য গঠন কমিশন আগামী শনিবার থেকে সংস্কার কমিশনগুলোর সুপারিশ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরু করবে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম সোমবার রাতে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, “সংস্কার কমিশনগুলোর প্রতিবেদন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রথমবারের মতো সংলাপ শুরু হবে।”
রাষ্ট্র সংস্কারের প্রথম ধাপে ছয়টি খাতের জন্য গঠিত কমিশনগুলোর পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন শনিবার ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়।
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র জনতার গণআন্দোলনের ফলে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার গণতান্ত্রিক উত্তরণের লক্ষ্যে বিভিন্ন উদ্যোগ নেয়। এর অংশ হিসেবে অক্টোবরে ছয়টি সংস্কার কমিশন গঠন করা হয়।
পরবর্তীতে এসব সংস্কারের সমন্বয়ে অন্তর্বর্তী সরকার ‘জাতীয় ঐকমত্য গঠন কমিশন’ গঠন করে, যার নেতৃত্বে রয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস।
এ কমিশনের ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে রয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক আলী রীয়াজ, যিনি সংবিধান সংস্কার কমিশনেরও প্রধান। বাকি পাঁচ সংস্কার কমিশনের প্রধানরাও এই কমিশনের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
প্রথম ধাপে গঠিত ছয়টি কমিশন হলো—সংবিধান, বিচার বিভাগ, নির্বাচন ব্যবস্থা, পুলিশ, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন।
এর মধ্যে জনপ্রশাসন ও বিচার বিভাগ ছাড়া বাকি চারটি কমিশন গত ১৫ জানুয়ারি তাদের প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টার কাছে জমা দেয়। বাকি দুটি কমিশনের প্রতিবেদন জমা হয় ৫ ফেব্রুয়ারি।
নভেম্বরে দ্বিতীয় ধাপে আরও পাঁচটি সংস্কার কমিশন গঠিত হয়, যেগুলো হলো—গণমাধ্যম, স্বাস্থ্য, শ্রম, নারী বিষয়ক এবং স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশন। এ কমিশনগুলোর প্রতিবেদন এখনও জমা দেওয়া হয়নি।
শনিবার থেকে শুরু হতে যাওয়া সংলাপে প্রথম ধাপের ছয়টি কমিশনের সুপারিশগুলো নিয়ে আলোচনা করা হবে।