সেনাবাহিনীর প্রতি শ্রদ্ধাবোধ ছিলো, আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে বলে আশাপ্রকাশ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপির উত্তরাঞ্চলের মূখ্য সংগঠক সারজিস আলম। তিনি বলেন, ‘আমি ব্যাক্তিগত জায়গা থেকে বলতে পারি বা আমরা মনেকরি যে, তাদের প্রতি আমাদের যে শ্রদ্ধাবোধ সেই শ্রদ্ধাবোধটি ছিল এবং এখনো আমরা এখনো রাখতে চাই।’
‘আমরা মনেকরি অদ্ভুথানের গুরুত্বপূর্ণ সময়ে তারা যেমন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়ে পুরো বাংলাদেশের মানুষের পাশে ছিল একইভাবে আগামীতেও তারা বাংলাদেশের মানুষের পাশে থাকবে।’
শনিবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে রংপুর ডিভিশন রিপোর্টার্স ফোরাম, ঢাকার (আরডিআরএফ) ইফতার ও দোয়া মাহফিলে এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ কথা বলেন। আরডিআরএফ এর ইফতার ও দোয়া মাহফিলে সমিতির সদস্য ও রাজনৈতিক নেতারা অংশগ্রহণ করেন।
সেনাপ্রধানের বিরুদ্ধে তাদের কোনো অবস্থান নেই উল্লেখ করে সারজিস বলেন, ‘আমরা মনে করি যে, সেনাবাহিনী আগামীতেও তাদের প্রতি আমাদের যে শ্রদ্ধাবোধের জায়গাটি সেটি ধরে রাখবে। এখানে সেনাবাহিনীর প্রধানকে সরানো বা এরকম প্রশ্ন কিন্ত কখনো আসেনি। কিছু গুজব ছড়ানো হচ্চে যে, সেনাবাহিনীর প্রধানকে অপসরণ। আমরা আমাদের সে জায়গা থেকে কখনোই সেনাবহিনীকে এরকম কথা বলিনি এবং আমরা মনে করি অবস্থাও তৈরি হয়নি। এবস্থা যেন তৈরি না হয় নির্বাচনের পূর্ব পর্যন্ত সেটিই আমরা প্রত্যাশা করি।’
‘বাংলাদেশ সেনরাবাহিনীর সাথে প্রতিষ্ঠান হিসেবে রাজনৈতিক দলগুলোর এবং আমাদের যে শ্রদ্ধাশীল সর্ম্পক আমরা চাই সেই সম্পর্কটি সব সময় ছিল এবং আগামীতে থাকবে’, মন্তব্য করেন তিনি।
‘অভ্যুত্থানের পক্ষের শক্তির মুখোমুখি অবস্থানে দাঁড়াবেন না বলেও জানান তিনি। তিনি বলেন, ‘আমাদের যদি কোন একটি প্রতিষ্ঠানকে নিয়ে প্রশ্ন থাকে মতামত থাকে আমরা সেটি করবো এবং যৌক্তিক আলোচনা সমালোচনা হবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে কখনো আমাদের অদ্ভুথানের পক্ষে যারা শক্তি ছিলাম তারা কখনো এই বিষয়গুলোর নিয়ে মুখোমুখি অবস্থান কখনোই দাঁড়াবোনা।’
মব জাস্টিস ও ন্যায়বিচার সাংঘর্ষিক মন্তব্য করে এনসিপির উত্তরবঙ্গের মূখ্য সংগঠক বলেন, ‘দেশের স্থিতিশীলতার জন্য যেকোনো বিশৃঙ্খলা এড়াতে হবে। কারণ, সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য দেশের স্থিতিশীলতা প্রয়োজন।’
রংপুর বিভাগকে এগিয়ে নিতে রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ীসহ সকলকে সম্মিলিতভাবে কাজ করার আহবান জানান সারজিস।
আয়োজনে যোগ দিয়ে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘কৃষিভিত্তিক অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে পারলে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে সফলতা আসবে।’
গণমাধ্যমে যাতে মালিকপক্ষ হস্তক্ষেপ করতে না পারে সেই বিষয়ে আইন হওয়া প্রয়োজন বলেও মন্তব্য করেন বিএনপির সিনিয়র এই নেতা।
এতে আরও বক্তব্য দেন- বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শওকাত আলী, রংপুর গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজমুল আহসান সরকার, আরডিআরএফ এর সভাপতি তামজিদুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক আপেল শাহরিয়ার, আজকের দৈনিকের সম্পাদক ও প্রকাশক কামরুজ্জামান সাঈদী সোহাগসহ অনেকে
শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫
সেনাবাহিনীর প্রতি শ্রদ্ধাবোধ ছিলো, আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে বলে আশাপ্রকাশ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপির উত্তরাঞ্চলের মূখ্য সংগঠক সারজিস আলম। তিনি বলেন, ‘আমি ব্যাক্তিগত জায়গা থেকে বলতে পারি বা আমরা মনেকরি যে, তাদের প্রতি আমাদের যে শ্রদ্ধাবোধ সেই শ্রদ্ধাবোধটি ছিল এবং এখনো আমরা এখনো রাখতে চাই।’
‘আমরা মনেকরি অদ্ভুথানের গুরুত্বপূর্ণ সময়ে তারা যেমন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়ে পুরো বাংলাদেশের মানুষের পাশে ছিল একইভাবে আগামীতেও তারা বাংলাদেশের মানুষের পাশে থাকবে।’
শনিবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে রংপুর ডিভিশন রিপোর্টার্স ফোরাম, ঢাকার (আরডিআরএফ) ইফতার ও দোয়া মাহফিলে এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ কথা বলেন। আরডিআরএফ এর ইফতার ও দোয়া মাহফিলে সমিতির সদস্য ও রাজনৈতিক নেতারা অংশগ্রহণ করেন।
সেনাপ্রধানের বিরুদ্ধে তাদের কোনো অবস্থান নেই উল্লেখ করে সারজিস বলেন, ‘আমরা মনে করি যে, সেনাবাহিনী আগামীতেও তাদের প্রতি আমাদের যে শ্রদ্ধাবোধের জায়গাটি সেটি ধরে রাখবে। এখানে সেনাবাহিনীর প্রধানকে সরানো বা এরকম প্রশ্ন কিন্ত কখনো আসেনি। কিছু গুজব ছড়ানো হচ্চে যে, সেনাবাহিনীর প্রধানকে অপসরণ। আমরা আমাদের সে জায়গা থেকে কখনোই সেনাবহিনীকে এরকম কথা বলিনি এবং আমরা মনে করি অবস্থাও তৈরি হয়নি। এবস্থা যেন তৈরি না হয় নির্বাচনের পূর্ব পর্যন্ত সেটিই আমরা প্রত্যাশা করি।’
‘বাংলাদেশ সেনরাবাহিনীর সাথে প্রতিষ্ঠান হিসেবে রাজনৈতিক দলগুলোর এবং আমাদের যে শ্রদ্ধাশীল সর্ম্পক আমরা চাই সেই সম্পর্কটি সব সময় ছিল এবং আগামীতে থাকবে’, মন্তব্য করেন তিনি।
‘অভ্যুত্থানের পক্ষের শক্তির মুখোমুখি অবস্থানে দাঁড়াবেন না বলেও জানান তিনি। তিনি বলেন, ‘আমাদের যদি কোন একটি প্রতিষ্ঠানকে নিয়ে প্রশ্ন থাকে মতামত থাকে আমরা সেটি করবো এবং যৌক্তিক আলোচনা সমালোচনা হবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে কখনো আমাদের অদ্ভুথানের পক্ষে যারা শক্তি ছিলাম তারা কখনো এই বিষয়গুলোর নিয়ে মুখোমুখি অবস্থান কখনোই দাঁড়াবোনা।’
মব জাস্টিস ও ন্যায়বিচার সাংঘর্ষিক মন্তব্য করে এনসিপির উত্তরবঙ্গের মূখ্য সংগঠক বলেন, ‘দেশের স্থিতিশীলতার জন্য যেকোনো বিশৃঙ্খলা এড়াতে হবে। কারণ, সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য দেশের স্থিতিশীলতা প্রয়োজন।’
রংপুর বিভাগকে এগিয়ে নিতে রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ীসহ সকলকে সম্মিলিতভাবে কাজ করার আহবান জানান সারজিস।
আয়োজনে যোগ দিয়ে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘কৃষিভিত্তিক অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে পারলে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে সফলতা আসবে।’
গণমাধ্যমে যাতে মালিকপক্ষ হস্তক্ষেপ করতে না পারে সেই বিষয়ে আইন হওয়া প্রয়োজন বলেও মন্তব্য করেন বিএনপির সিনিয়র এই নেতা।
এতে আরও বক্তব্য দেন- বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শওকাত আলী, রংপুর গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজমুল আহসান সরকার, আরডিআরএফ এর সভাপতি তামজিদুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক আপেল শাহরিয়ার, আজকের দৈনিকের সম্পাদক ও প্রকাশক কামরুজ্জামান সাঈদী সোহাগসহ অনেকে