ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র হিসেবে আদালতের রায় পাওয়া ইশরাক হোসেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এএমএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। বৃহস্পতিবার দুপুর ২টার পর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে তারা সাক্ষাতে মিলিত হন। ইশরাককে মেয়র হিসেবে গেজেট প্রকাশে আইন মন্ত্রণালয়ে পরামর্শ চাওয়ার মধ্যে এ সাক্ষাৎ হলো।
ঢাকা দক্ষিণ সিটির ২০২০ সালের নির্বাচনে ফজলে নূর তাপসকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছিল। গত ২৭ মার্চ সেই ফল বাতিল করে বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে রায় দেয় ঢাকার নির্বাচনি ট্রাইব্যুনাল। রায়ের এক মাসের মাথায় গেল ২২ এপ্রিল ওই মতামত জানতে চায় নির্বাচন কমিশন।
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে শেষে বিএনপি নেতা ইশরাক বলেন, “রায়ের পর ফাইল ইসিতে এসেছে, গেজেট হবে। ইতোমধ্যে মতামতের জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। সেটার ফলোআপ, আমাদের ইন্টারনাল ডিসকাশন—যেহেতু আমি বাদী ছিলাম, কী হচ্ছে—সেটার একটা আপডেট নেওয়ার বিষয় রয়েছে।”
সব প্রক্রিয়া শেষে শপথ গ্রহণের পর ইশরাক হোসেন কতদিনের জন্য মেয়রের আসনে বসার সুযোগ পান, সেই প্রশ্নও ঘুরেফিরে আসছে। এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, “এগুলো সবকিছু গেজেটে প্রকাশ হবে, পরবর্তী আরও কার্যক্রম অগ্রসর হবে। আইনজীবী প্যানেলের সঙ্গে মিটিং করব।”
অবিভক্ত ঢাকার শেষ মেয়র সাদেক হোসেন খোকার ছেলে, বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইশরাক বলেন, এ পর্যন্ত যা করা হয়েছে দেশের প্রচলিত আইন ও স্থানীয় সরকারের প্রতিটি ধাপ অনুসরণ করে ও সম্পূর্ণ ‘আইনসিদ্ধভাবে’ করা হয়েছে।
২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা দক্ষিণ সিটির নির্বাচন হয়। তখনকার ঘোষণা অনুযায়ী, বিএনপির ইশরাক হোসেনকে পৌনে দুই লাখ ভোটের ব্যবধানে হারিয়ে আওয়ামী লীগের শেখ ফজলে নূর তাপস মেয়র হন। দেশে কোভিড মহামারী শুরুর পর ১৬ মে দায়িত্ব নেন তাপস। আর জুনের প্রথম সপ্তাহে প্রথম সভা হয়। সেই হিসেবে এ সিটি করপোরেশনের ৫ বছরের মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা চলতি বছরের জুনে।
বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫
ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র হিসেবে আদালতের রায় পাওয়া ইশরাক হোসেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এএমএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। বৃহস্পতিবার দুপুর ২টার পর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে তারা সাক্ষাতে মিলিত হন। ইশরাককে মেয়র হিসেবে গেজেট প্রকাশে আইন মন্ত্রণালয়ে পরামর্শ চাওয়ার মধ্যে এ সাক্ষাৎ হলো।
ঢাকা দক্ষিণ সিটির ২০২০ সালের নির্বাচনে ফজলে নূর তাপসকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছিল। গত ২৭ মার্চ সেই ফল বাতিল করে বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে রায় দেয় ঢাকার নির্বাচনি ট্রাইব্যুনাল। রায়ের এক মাসের মাথায় গেল ২২ এপ্রিল ওই মতামত জানতে চায় নির্বাচন কমিশন।
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে শেষে বিএনপি নেতা ইশরাক বলেন, “রায়ের পর ফাইল ইসিতে এসেছে, গেজেট হবে। ইতোমধ্যে মতামতের জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। সেটার ফলোআপ, আমাদের ইন্টারনাল ডিসকাশন—যেহেতু আমি বাদী ছিলাম, কী হচ্ছে—সেটার একটা আপডেট নেওয়ার বিষয় রয়েছে।”
সব প্রক্রিয়া শেষে শপথ গ্রহণের পর ইশরাক হোসেন কতদিনের জন্য মেয়রের আসনে বসার সুযোগ পান, সেই প্রশ্নও ঘুরেফিরে আসছে। এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, “এগুলো সবকিছু গেজেটে প্রকাশ হবে, পরবর্তী আরও কার্যক্রম অগ্রসর হবে। আইনজীবী প্যানেলের সঙ্গে মিটিং করব।”
অবিভক্ত ঢাকার শেষ মেয়র সাদেক হোসেন খোকার ছেলে, বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইশরাক বলেন, এ পর্যন্ত যা করা হয়েছে দেশের প্রচলিত আইন ও স্থানীয় সরকারের প্রতিটি ধাপ অনুসরণ করে ও সম্পূর্ণ ‘আইনসিদ্ধভাবে’ করা হয়েছে।
২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা দক্ষিণ সিটির নির্বাচন হয়। তখনকার ঘোষণা অনুযায়ী, বিএনপির ইশরাক হোসেনকে পৌনে দুই লাখ ভোটের ব্যবধানে হারিয়ে আওয়ামী লীগের শেখ ফজলে নূর তাপস মেয়র হন। দেশে কোভিড মহামারী শুরুর পর ১৬ মে দায়িত্ব নেন তাপস। আর জুনের প্রথম সপ্তাহে প্রথম সভা হয়। সেই হিসেবে এ সিটি করপোরেশনের ৫ বছরের মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা চলতি বছরের জুনে।